>নামে মা ও শিশু কল্যান কেন্দ্র হলে ও এর ভিতরের চিত্রটা একটু ভিন্ন।
>ছবি গুলো চাঁদপুর জেলার, ফরিদগঞ্জ থানার,৮ নং পাইকপাড়া ইউনিয়নের,কড়ৈতলী গ্রামে অবস্থিত মা ও শিশু কল্যান কেন্দ্রের চিত্র।
>নামে ই রয়েছে দ্বীতল বিশিষ্ট সেফারেড বিল্ডিং,কিন্তু চিত্র বলছে এটা অনেকটা ই পুরোনো কোন ভাস্কর্য।
>অবহেলিত বিল্ডিং আছে, নেই ভালো ডাক্তার,যিনি আছেন তিনি ও রোগীদের চাপে হিমশিম খান।
>উপজেলার একমাত্র মা ও শিশু কল্যান কেন্দ্র হওয়ায় প্রতিদিন ই এখানে ২০০ থেকে ৩০০ রোগী ভিড় জমান।
>
>স্টাফ কোয়াটার রয়েছে, নেই স্টাফ।
>গেইট আছে, নেই দাড়োয়ান।
>
>তেমন কোন আধুনিক প্রযুক্তি ও নেই মা ও শিশু কল্যান কেন্দ্রটিতে।
>
>গ্যারেজ আছে,নেই এ্যাম্বোলেন্স,তাই প্রতিদিন ই অসুস্থ মানুষ জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ছুটে চলেন জেলার দিকে।
>
>এছাড়া পুরো বিল্ডিং টি জেনো মরন ফাঁদে পরিনত হয়েছে,শেষ অবলম্বন হিসেবে বিল্ডিংটি আয়ত্বে রেখেছে ইঁদুর, চিয়া আর বিভিন্ন গাছের লতাপাতা।
>
>একটা জানালা ও ঠিক নেই বিল্ডিংটির,
>
>যিনি কেন্দ্রটির দায়িত্বে আছেন (গীতা রানী) তিনি জানান জীবনের ঝুঁকি নিয়েই চিকিৎসা চালিয়ে যাচ্ছি।
>ভয় লাগে কখন বিল্ডিংটি ভেঙ্গে পরে।
>
>তথ্য বলে এটি ফরিদগঞ্জ উপজেলার ১৫ টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভার মধ্যমনিতে অবস্থিত একমাত্র মা ও শিশু কল্যান কেন্দ্র।
>
>এখন প্রশ্ন হচ্ছে এত গুরুত্বপূর্ন একটি স্থাপনার এমন ভয়াল দৃশ্য মেনে নিতে পারছেন না ভূক্তভূগী জনগন।
>
>সকলেই অবহিত আছেন গ্রামের বেশীরভাগ জনগন ই মধ্যবিত্ত,নিম্নবিত্ত, আর এদের দ্বারা সম্ভব ও নয় উন্নত চিকিৎসার জন্য সূদুর চাঁদপুর কিংবা ঢাকার অভিজাত চিকিৎসা কেন্দ্রে যাওয়া।
>
>এমত অবস্থায় এলাকা বাসীর দাবী মা ও শিশু কল্যান কেন্দ্রটি মেরামত ও যথাযথ সরঞ্জামদি ব্যাবস্থা করে কেন্দ্রটির উন্নয়নে এগিয়ে আসেন স্বাস্থ্য বিভাগ।
>
>তাদের দাবী কম হলে ও ৫০ শয্যা বিশিষ্ট একটি মা ও শিশু কল্যান কেন্দ্রটি বাস্তবায়ন করা।
>
>একে তো দারিদ্রতার পোর্ষাঘাতে ধুকে ধুকে মরছে নিম্ন,মধ্যবিত্ত শ্রেনির লোকেরা,এর উপর অসুস্থ হলেই জেনো মরার উপর খারার ঘাঁ।
>কেনো না বেশীর ভাগ পরিবারের ই নূন আনতে পান্তা পুড়ায়।
>
>তাই এলাকাবাসী মনে করেন তাদের এই ভোগান্তীর অবসান হবে,স্বাস্থ্য মন্ত্রনালয় এ ব্যাপারে যথাযথ ব্যাবস্থা নিবেন।
>
>আমরা ও চাই হাসি ফুটুক ভূক্তভূগী উপজেলাবাসীর মুখে।
>
>কেনো না বর্তমান প্রধান মন্ত্রী দেশের প্রান ভোমরা শেখ হাসিনা জনগনের সেবায় সর্বদা ই বাড়িয়ে চলেছেন তার সেবার হাত।
>
>যখন দেশ ডিজিটাল গতিতে এগিয়ে চলেছে, ঠিক তখন এমন দৃশ্য কারো ই বোধগম্য নয়।
>
>আমরা ও চাই সরকারের মহৎ উদ্যেগে কাজে লাগিয়ে উন্নত হবে মা ও শিশু কল্যান কেন্দ্রটির।
শিরোনাম:
শুক্রবার , ২২ জানুয়ারি, ২০২১ খ্রিষ্টাব্দ , ৯ মাঘ, ১৪২৭ বঙ্গাব্দ
চাঁদপুর নিউজ সংবাদ
এই ওয়েবসাইটের যে কোনো লেখা বা ছবি পুনঃপ্রকাশের ক্ষেত্রে ঋন স্বীকার বাঞ্চনীয় ।