কেমোথ্যারাপি বলতে কি বুঝায়?
কেমোথ্যারাপি দুটি শব্দ থেকে নেয়া হয়েছে – কেমিক্যাল এবং থ্যারাপি। এটি হচ্ছে ক্যান্সার কোষগুলোকে ধ্বংস করার জন্যে ঔষধের মাধ্যমে একটি চিকিৎসা। আপনার কোন্ ধরনের ক্যান্সার হয়েছে এর উপর নির্ভর করবে আপনাকে কি ধরনের কেমোথ্যারাপি দেয়া হবে। ভিলিন্ড্রা ক্যান্সার সেন্টারে (Velindre Cancer Centre) আপনার যে ডাক্তার রয়েছেন তিনি আপনাকে এ ব্যাপারে বিস্তারির বুঝিয়ে বলবেন। কেমোথ্যারাপি এককভাবে অথবা অপারেশন কিংবা র্যাডিওথ্যারাপি সহযোগে প্রয়োগ করা যেতে পারে।
কেমোথ্যারাপি কিভাবে কাজ করে?
যে কোষগুলো বৃদ্ধি পাচ্ছে (অর্থাৎ আকারে বড় হচ্ছে) এবং বিভাজিত হচ্ছে (অর্থাৎ সংখ্যায় বাড়ছে) সেগুলোকে ধ্বংস করার মাধ্যমে কেমোথ্যারাপি কাজ করে। ক্যান্সার কোষগুলো অবিরতভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং বিভাজিত হচ্ছে, আর তাই এগুলো সুস্থ কোষগুলোর চেয়ে কেমোথ্যারাপির দ্বারা অধিকতর প্রভাবিত। কিন্তু কেমোথ্যারাপি কিছু সুস্থ কোষেরও ক্ষতিসাধন করতে পারে।
কেমোথ্যারাপি কিভাবে দেয়া যেতে পারে?
কেমোথ্যারাপি নানান উপায়ে দেয়া যেতে পারে। সবচাইতে প্রচলিত পদ্ধতিগুলো হচ্ছেঃ
ফোঁটায় ফোঁটায় পড়তে সাহায্য করে এমন কৌশল তথা ড্রীপ্
ব্যবহার করে সূঁচের দ্বারা শিরার মধ্যে প্রয়োগের মাধ্যমে
টেবলেট অথবা তরল হিসেবে মুখ দ্বারা
একটি ছোট পাম্পের মাধ্যমে যেটি পিআইসিসি অথবা হিক্ম্যান লাইন নামক একটি সূক্ষ্ণ নলের মধ্য দিয়ে কেমোথ্যারাপি প্রদান করে।
কেমোথ্যারাপি কত ঘন ঘন দেয়া হয়?
আপনার চিকিৎসার উপর ভিত্তি করে, প্রতিদিন, প্রতিসপ্তাহ, প্রতি দুই/তিন সপ্তাহ পর পর, অথবা নিয়মিতভিত্তিতে এরূপ বিভিন্ন বিরতিতে এটি দেয়া যেতে পারে। আপনার কেমোথ্যারাপি কত পর পর দেয়া হবে সে বিষয়ে আপনার ডাক্তার আপনার সাথে আলোচনা করবেন।
কেমোথ্যারাপির সম্ভাব্য পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াগুলো কি কি?
আপনার মুখের উপর প্রভাবঃ আপনার মুখের ভিতরের অংশ যেসব কোষের সমন্বয়ে গঠিত সেগুলো কেমোথ্যারাপি চিকিৎসার দ্বারা প্রভাবিত হতে পারে। এটি আপনার মুখকে লাল এবং ব্যথাময় করে তুলতে পারে এবং এটি ইন্ফেকশনে রূপ নিতে পারে সে সম্ভাবনাই বেশি। আর ইহা গুরুত্বপূর্ণ যে আপনার চিকিৎসাকালে আপনি যেন আপনার মুখের যত্ন নেন।
আপনার উচিত আপনার মুখকে যথাসম্ভব পরিষ্কার রাখা। ফ্লোরাইড টুথ্পেইষ্ট ব্যবহার করে প্রটিতি খাবারের পর আপনার দাঁতগুলো আলতোভাবে পরিষ্কার করুন। যদি আপনার মাঢ়ি স্পর্শকাতর ও যন্ত্রণাপূর্ণ হয় তাহলে সংবেদনশীল দাঁতের ক্ষেত্রে টুথ্পেইষ্ট ব্যবহার করুন। যদি আপনার জিহ্বা তেমন একটা স্পর্শকাতর ও যন্ত্রণাপূর্ণ না হয় তবে আপনার উচিত সেটিও আলতোভাবে মাজা।
যদি আপনি ডেন্চার্স (কৃত্রিম দাঁতের পঙ্তি) পরেন তাহলে আপনার উচিত সেগুলো তরল সাবান এবং পানি সহযোগে সন্ধ্যাবেলা এবং খাবার পর মাজা। এগুলোকে সারারাত পানিতে চুবিয়ে রাখা উচিত এবং আপনার উচিত এগুলোকে জীবাণুমুক্ত করার জন্যে প্রতিদিন বীজাণুমুক্তকারক তরল ব্যবহার করা। আপনার উচিত সোডিয়াম হাইপোক্লোরাইট ১% (মিল্টন) ব্যবহার করা। আধা টাম্বলার (পানপাত্র) পানিতে ১ চা-চামচ সমপরিমাণ সোডিয়াম হাইপোক্লোরাইট পাতলা করুন। প্লাস্টিকের তৈরি ডেন্চারগুলো ৩ মিনিটের জন্যে চুবিয়ে রাখুন। মেটাল অংশযুক্ত (ধাতু) ডেন্চারগুলো ১ মিনিটের জন্যে চুবিয়ে রাখুন।
আপনার মুখ ঝরঝরে এবং ভেজা ভেজা রাখতে যাতে সহায়ক হয় সে জন্যে মিষ্টিমিশ্রিত নয় এরূপ প্রচুর তরল পান করুন। লবণমিশ্রিত পানি দিয়ে আপনার মুখ আলতোভাবে ধোয়ে নিলে তা আপনার জন্যে হয়ত সহায়ক হতে পারে (এক চা-চামচ সমতল পরিমাণ লবণ ৫০০ মিলিলিটার গরম পানির সাথে মিশ্রিত করুন এবং গলান; আপনার মুখের ভিতর আলতোভাবে ধোয়ে ফেলুন এবং এরপর তা থু করে ফেলে দিন)। যদি আপনি লবণ ব্যবহার করতে পছন্দ না করেন, তবে আপনি মিঠা পানি সহযোগেও এটি করতে পারেন।
যদি আপনার মুখ স্পর্শকাতর ও যন্ত্রণাপূর্ণ হয়, আপনার মুখে ঘা অথবা ওরাল্ থ্রাশ দেখা দেয়, তাহলে আপনার উচিত উপদেশের জন্যে ভিলিন্ড্রা ক্যান্সার সেন্টারের সাথে যোগাযোগ করা (পিছনের মলাটের ভিতরের পৃষ্ঠাটি দেখুন)।
কমপক্ষে প্রতি ৩ মাসে একবার এবং একবার মুখে ঘা হবার পর আপনার টুথ্ব্রাশটি পরিবর্তন করা গুরুত্বপূর্ণ।
যদি সম্প্রতি আপনার দাঁত পরীক্ষা করানো না হয়ে থাকে, তবে সম্ভব হলে কেমোথ্যারাপি শুরু করার আগে এটি করার জন্যে আমরা আপনাকে পরামর্শ দিব। যদি আপনার দাঁতের কোন চিকিৎসার প্রয়োজন হয় তাহলে দাঁতের কোন কাজ করানোর পূর্বে এ বিষয়টি নিয়ে আপনার হাসপাতালের ডাক্তারের সাথে আপনি আলোচনা করার বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ।
আপনার ক্ষুধার উপর প্রভাবঃ কেমোথ্যারাপি চিকিৎসা মাঝে-মধ্যে আপনার ক্ষুধার উপর প্রভাব ফেলতে পারে। ফলে আপনার ওজন কমতে বা বাড়তে পারে। আমাদের কাছে কিছু লিফলেট রয়েছে যেগুলো আপনার কেমোথ্যারাপি চিকিৎসার সময়কালীন খাদ্য এবং পানীয় সম্পর্কে আপনাকে বিস্তারিত তথ্য প্রদান করে। আরো জানার জন্যে অনুগ্রহ করে আপনার নার্সের সাথে কথা বলুন। আরো উপদেশের জন্যে আপনার ডাক্তার অথবা নার্স আপনাকে একজন ডায়াটিশানের (স্বাস্থ্যসম্মত খাবার/পানীয় বিশেষজ্ঞ) কাছে হয়ত পাঠাতে পারেন।
আপনার স্বাদগত অনুভূতি হয়ত পরিবর্তন হতে পারে। চিকিৎসা শেষ হবার দুই থেকে তিন মাসের মধ্যে এটি স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসবে।
বমি বমি ভাবঃ কেমোথ্যারাপি চিকিৎসা কখনো কখনো নোজিয়্যা (বমি বমি ভাব) অথবা ভমিটিং (বমি হওয়া) ঘটাতে পারে। কোন কোন কেমোথ্যারাপি চিকিৎসা অন্যান্যগুলোর তুলনায় বমি বমি ভাবের কারণ হবে সে সম্ভাবনাই বেশি। কিন্তু আজকাল বমি হওয়ার ঘটনা সচরাচর দেখা যায় না, কেননা আমরা আপনাকে বমি-নিরোধী ঔষধ প্রদান করবো যেগুলো সাধারণত বেশ কার্যকর। নিয়মিত বমি-নিরোধী ঔষধ গ্রহণ করার পরও যদি আপনি ২৪ ঘন্টার ভিতরে একাধিকবার বমি করে থাকেন, তাহলে উপদেশের জন্যে ভিলিন্ড্রা ক্যান্সার সেন্টারের সাথে অনুগ্রহ করে যোগাযোগ করুন। (পিছনের মলাটের ভিতর দিকের পৃষ্ঠাটি দেখুন)।
আপনার নাড়িভুঁড়ির উপর প্রভাবঃ কেমোথ্যারাপি চিকিৎসা আপনার নাড়িভুঁড়ির উপর প্রভাব ফেলতে পারে। কোন কোনটি ডায়্যারিয়া (পাতলা পায়খানা) ঘটাতে পারে এবং কোন কোনটি কোষ্ঠকাঠিন্য তথা পায়খানা শক্ত হবার কারণ হতে পারে। মাত্র অল্প কিছু সংখ্যক কেমোথ্যারাপি ঔষধ ডায়্যারিয়া ঘটিয়ে থাকে। যদি আপনাকে এ ধরনের কোন ঔষধ দেয়া হয়ে থাকে তবে আমরা আপনাকে সুনির্দিষ্ট উপদেশ প্রদান করবো। কিন্তু যদি আপনি এই সমস্যা দুটির কোনটির অভিজ্ঞতা পেয়ে থাকেন তাহলে অনুগ্রহ করে তা আপনার ডাক্তার অথবা নার্সকে বলুন, কেননা ঔষধের দ্বারা অথবা আপনি যেসব খাদ্য খান তাতে পরিবর্তন ঘটিয়ে সাধারণত এগুলোর চিকিৎসা করা যায়।
২৪ ঘন্টায় আপনি স্বাভাবিক অবস্থায় যতবার পায়খানা করেন যদি এর চাইতে আপনার চার অথবা এর অধিকবার পায়খানা হয়, তাহলে তাড়াতাড়ি ভিলিন্ড্রা ক্যান্সার সেন্টারের সাথে অনুগ্রহ করে যোগাযোগ করুন। (পিছনের মলাটের ভিতর দিকের পৃষ্ঠাটি দেখুন)।
আপনার চুলঃ কোন কোন কেমোথ্যারাপি ঔষধ চুল পড়ার কারণ হয়ে দেখা দিতে পারে। চুল পাতলা হওয়া থেকে শুরু করে সব চুল পড়ে যাওয়ার ঘটনাও ঘটতে পারে। এমন দশা সর্বদা অস্থায়ী এবং আপনি আপনার কেমোথ্যারাপি চিকিৎসা শেষ করার পর আপনার চুল আবার গজাবে। আপনার চিকিৎসার ফলে কতটুকু চুল পড়া আশা করতে পারেন তা আমরা আপনাকে বলবো।
চুল পড়ার পরিমাণ কমানোর জন্যে কিছু কিছু কেমোথ্যারাপি চিকিৎসার ক্ষেত্রে মাথার ত্বক (ছাল) ও চুল শীতল রাখার কৌশল হয়ত ব্যবহার করা হতে পারে। আমাদের কাছে কিছু লিফলেট রয়েছে যেগুলো মাথার ত্বক (ছাল) ও চুল শীতল রাখার এবং চুল খোয়ানোর সাথে পেরে-ওঠার ব্যাপারে আপনাকে আরো তথ্য প্রদান করে। এর অন্তর্ভুক্ত রয়েছে হেড্স্ট্রং সার্ভিস এবং পরচুলা সম্পর্কিত তথ্যাবলী। যদি আপনি একটি কপি পেতে চান তাহলে অনুগ্রহ করে আপনার নার্সকে বলুন।
গর্ভাবস্থা এবং (বাচ্চা ধারণ ক্ষমতা) উর্বরতাঃ যৌন মিলন করা যাবে না এমন কোন কথা নেই, তবে তা করতে হলে আমাদের পরামর্শ হচ্ছে কনডম ব্যবহার করুন। আপনার দেহের তরল পদার্থে কেমোথ্যারাপির অতিক্ষুদ্র আলামত হয়ত রয়েছে এরূপ সম্ভাবনা থেকে তা আপনার সঙ্গীকে রক্ষা করবে।
ইহা খুবই গুরুত্বপূর্ণ যে আপনার কেমোথ্যারাপি চিকিৎসা চলাকালীন সময়ে অথবা চিকিৎসার পর কমপক্ষে ছয় মাস সময়ের মধ্যে আপনি যেন গর্ভবতী না হন অথবা কোন সন্তানের পিতা না হন। এর কারণ হচ্ছে কেমোথ্যারাপি অভূমিষ্ঠ বাচ্চার ক্ষতি করতে পারে।
কোন কোন কেমোথ্যারাপি চিকিৎসা আপনার প্রজনন ক্ষমতা হয়ত নষ্ট করে ফেলতে পারে। এ দশাটি অস্থায়ী অথবা স্থায়ী হতে পারে। যদি আপনি প্রজনন ক্ষমতা সম্পর্কে আরো উপদেশ পেতে চান অথবা যৌনমিলনের ব্যাপারে আপনার কোন দুশ্চিন্তা থাকে তাহলে বিষয়টি নিয়ে আপনি আপনার ডাক্তারের সাথে আলোচনা করতে পারবেন। আপনি ইচ্ছে করলে নিম্নবর্ণিত বিশেষজ্ঞ নার্সদের সাথেও যোগাযোগ করতে পারেনঃ
সূর্যালোকে কেয়ার (পরিচর্যা)
কোন কোন কেমোথ্যারাপি ঔষধ আপনার চামড়াকে সূর্যের আলোয় অধিকতর সংবেদনশীল করে তুলতে পারে। যদি আপনাকে এ ধরনের ঔষধগুলোর কোনটি লিখে দেয়া হয়ে থাকে তাহলে বিশেষ কিছু পূর্ব সতর্কতা অবলম্বনের কথা আমরা আপনাকে বলবো। এগুলোর মধ্যে রয়েছে আপনি সূর্যের আলোতে যে সময় কাটান তার পরিমাণ কমানো, যেখানে সম্ভব সেখানে ছায়ার নিচে থাকা, টুপি পরা এবং হাই ফ্যাক্টর সান্ ক্রীম ব্যবহার করা।
ক্লান্তি এবং অবসাদ
কেমোথ্যারাপি আপনার মাঝে স্বাভাবিকের চেয়ে অধিকতর ক্লান্তিবোধ বয়ে আনতে পারে। আপনার দেহের মতি বুঝে চলা এবং প্রয়োজন হলে বিশ্রাম নেয়া আপনার জন্যে গুরুত্বপূর্ণ, কিন্তু যদি মনে করেন যে আপনি পারবেন তাহলে আপনার স্বাভাবিক কাজকর্ম চালিয়ে যান। হালকা ব্যায়াম এবং বিশ্রাম গ্রহণ কারো কারো ক্ষেত্রে ফায়দাজনক হয়ে দেখা দেয়।
চামড়া এবং টিসূর (কলা) ক্ষতিঃ ড্রিপ অথবা ইঞ্জেকশনের মাধ্যমে দেয়া হয় কেমোথ্যারাপির এরূপ কোন কোন ঔষধ হয়ত চামড়া এবং এর আশেপাশের স্থানের ক্ষতি করতে পারে যদি সেগুলো ছিদ্র গলে আপনার শিরার বাইরে নির্গত হয়। এটি এক্স্ট্রাভেসেশন (বহির্গমন) নামে পরিচিত। ইহা খুবই বিরল, কিন্তু যদি আপনি ড্রিপের স্থানে ব্যথা অথবা জ্বালাযন্ত্রণা অনুভব করেন তবে সে কথা সাথে সাথে আমাদেরকে জানানো জরুরি। যদি কেমোথ্যারাপি দেয়ার সময় এ রকম ঘটে তবে তা আপনার নার্সকে বলুন। আপনি বাসায় থাকাকালীন যদি ব্যথা অনুভব করেন অথবা ফুলা বা লাল দাগ লক্ষ্য করেন, তাহলে অনুগ্রহ করে আমাদের সাথে দ্রুত যোগাযোগ করুন (পিছনের মলাটের ভিতর দিকের পৃষ্ঠায় টেলিফোন নম্বরটি রয়েছে)।
রক্ত জমাট বাঁধার ঝুঁকিঃ ক্যান্সার আপনার রক্ত জমাট বাঁধার ঝুঁকিকে বাড়িয়ে দিতে পারে (থ্রোম্বোসিস্), এবং কেমোথ্যারাপি গ্রহণের ফলে এই ঝুঁকির মাত্রা হয়ত আরো বেড়ে যেতে পারে। ব্যথা, লাল দাগ পড়া এবং আপনার পা ফুলে যাওয়া অথবা দম ফুরিয়ে আসছে এমন দশা এবং বুকে ব্যথা ইত্যাদি রোগলক্ষণগুলো যদি আপনার দেখা দেয় তাহলে দেরি না করে আপনার ডাক্তারকে তা জানানো জরুরি।
রক্ত জমাট বেঁধে যাওয়ার বিষয়টি খুব মারাত্মক হতে পারে। তথাপি, রক্ত পাতলা করার জন্যে যেসব ঔষধ রয়েছে সেগুলোর মাধ্যমে অধিকাংশ ক্লট্-এর (জমাট-বাঁধা রক্ত পিণ্ড) চিকিৎসা সফলভাবে করা সম্ভব। আপনার ডাক্তার অথবা নার্স আপনাকে আরো বিস্তারিত তথ্য দিতে পারবেন।
প্রভাষক ডা. এস.জামান পলাশ
জামান হোমিও হল
মুক্তিযোদ্ধা মার্কেট,চাঁদপুর
★ 01711-943435
★ 01919-943435
চাঁদপুর হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল
ইমেইল- dr.zaman.polash@gmail.com
ওয়েব সাইট –www.zamanhomeo.com