চট্টগ্রামের মধ্যম রামপুরায় বিগত কয়েক বছর যাবৎ প্রকাশ্যে ফেন্সিডিল ও ইয়াবা বিক্রি হলেও হালিশহর থানা পুৃলিশের মোটেই অভিযান নেই বললেও চলে।চট্টগ্রাম নগরীর মধ্যম রামপুরায় মাদক ব্যবসায়ী নেছারের সম্পাদনায় কথিত অনলাইন পোর্টাল পূর্ব দিগন্ত .ডটকম এর অন্তরালে প্রকাশ্যে মাদক বিক্রি করার অভিযোগ উঠেছে রামপুরা এলাকায়। মাদক ব্যবসায়ী নেছারের আস্তানা থেকে যুব ও ছাত্র সমাজ ধ্বংসকারী মরণনেশা মাদক ইয়াবা,ফেন্সিডিল ছড়িয়ে পড়ছে বিভিন্ন এলাকার অলিগলিতে। টেকনাফ বা রামু থেকে চট্টগ্রাম নগর ও জেলায় মাদক আসছে সংবাদপত্র লিখা হাইস মাইক্রো,প্রাইভেট কার বা মোটর সাইকেল যোগে। এমননি একটি চক্র মাদক পাচারে জড়িত রয়েছে তাদের নাম ঠিকানা পুলিশের হাতে থাকলেও আর্থিক লেনদেন বা মাসোহারার কারনে পুলিশ তাদের আড়াল করে থাকেন।চট্টগ্রাম মহানগরীর হালিশহর থানাধীন ২৫ নং মধ্যম রামপুরা ওয়ার্ডের সাবেক কাউন্সিলর ফয়েজ আহাম্মদ এর আপন ভাই জামাত বিএনপি ক্যাডার নেছার আহাম্মদ নামের এক মাদক ব্যবসায়ী বিগত দেড়যুগ ধরে অসাধু পুলিশের এস আই কামালের সহযোগীতায় চট্টগ্রাম নগরীর হালিশহর থানাধীন ৭২৩ মধ্যম রামপুর চট্টগ্রামে তার ডিস এন্টেনা রুমের একটি কক্ষে মাদক ব্যবসা ও মাদক সেবনের আস্তানা হিসেবে গড়ে তুলেছেন সেখান থেকে মাদক ব্যবসা পরিচালনা হচ্ছে বলে জানায় গ্রতিবাদী যুবব মো: জাবেদ ,মুঠোফোন নং ০১৮৩৪৪৮৮৭৫৫, দৈনিক বাংলার দূত চট্টগ্রাম ব্যুরো প্রধান মো:ফখরুল মোবাইল নং ০১৮৩১৮৬৭৩৩০ থেকে তাহারা বলেন নেছারের মাদকের আস্তানায় প্রতিদিন দেখা যায় কিছু অসাধু পুলিশ কিছু মাদক সেবী অসাধু সাংবাদিকদের যাদের নাম প্রকাশ করলে সংবাদপত্রের কলংক হবে। চট্টগ্রাম জেলার পটিয়া থানা থেকে দূর্ণীতি ও মাদক পাচারের সাথে জড়িত থাকার দায়ে কক্সবাজার জেলার কলাতলীর এস আই কামাল পদলী হয়ে ঘুরে ফিরে সিএমপির হালিশহর থানায় যোগদান করে তিনি এবার মাদক ব্যবসায়ী নেছারের পাটনার হয়েছেন এমন অভিযোগ তুলেছেন দৈনিক জনতা ও বাংলাপোষ্ট ২৪ ডটকম পটিয়া ব্যুরো প্রধান মো: সেলিম।সাপ্তাহিক অপরাধ বিচিত্রা চট্টগ্রাম প্রতিনিধি আবুল হোসাইন চৌধুরী,মোবাইল নং ০১৮২০১২৮৪৪১ নাম্বার থেকে জানায় এস আই কামাল পটিয়া থানায় কর্মরত থাকা অবস্থায় জামায়াত বিএনপি সমর্থিত ব্যক্তিদের সহযোগীতা করা মাদক ব্যবসায়ী থেকে মাসোহারা আদায়, নিরীহ মানুষকে মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে হয়রানী করায় এস আই কামালের বিরুদ্ধে বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ করা সহ দূর্ণীতি দমন কমিশনে মামলা হয়েছে বলে পটিয়ার সাংবাদিক সেলিম জানায়। পুলিশ যদি মাদক ব্যবসায় জড়িয়ে পরে তাহলে সাধারণ মানুষ ন্যয় বিচারের জন্য কার নিকট আশ্রয় নেবে। হালিশহর থানার এস আই কামালের তিনটি মোবাইল নাম্বার তদন্ত করিলে দেখা যাবে চট্টগ্রাম শহরের মাদক ব্যবসায়ীর সাথে মোবাইল ফোনে আলাপের আলামত উদ্ধার হবে বলে জানায় আগ্রাবাদ ছোটপুলের কয়েকজন মাদক ব্যবসায়ী কালাম,মহিউদ্দিন,সালাউদ্দিন সহ অনেকে।শুধু নেছার নয় সমগ্র চট্টগ্রামের আনাছে কানাছের মধ্যে, ছোটপুল বাজার,ছোটপুল পুলিশ লাইনের সামনে বাজার মুখে, আগ্রাবাদ সিডিএ ২৭ নং ওয়ার্ড কার্যলয় এর পাশে নার্সারী, ছোটপুল বরফকল,নয়াবাজার বাসষ্ট্যান্ড মোড়,সিডিএ আবাসিক এলাকার ২৬ ,২৭,২৮,২৩,১,২২ নং রোডের অলিগলি সহ আগ্রাবাদ জাম্বুরী মাঠ এর ১১ তলা,মনার মাদক আস্তানা,আগ্রাবাদ ডেবার পারের সাদ্দামের আস্তানা,পুরাতন রেল ষ্টেশন এলাকায় মাদক ব্যবসা ছড়িয়ে পড়েছে যার ফলে নেশায় জড়িয়ে পড়ছে স্কুল,কলেজ পড়–য়া ছাত্ররা।সিএমপি পুলিশ কমিশনার জনাব আব্দুল জলিল মন্ডল ও চট্টগ্রাম সিটি মেয়র সন্ত্রাস ও মাদক ব্যবসা নির্মুলে প্রতিদিন থানায় ওপেন হ্উাজ ডে মাধ্যমে সবাইকে সচেতন করলেও কিছু অসাধু পুলিশের কারনে মাদক ব্যবসা বন্ধ হচ্ছে বলে কাউন্সিলর এরশাদ, সাবেক কাউন্সিলর আবদুর সবুর লিটন,ছাবের সওদাগর,কাউন্সিলর সোহেল,কাউন্সিলর আব্দুল কাদের বলেন। নেছারের বিরুদ্ধে এলাকাবাসীর অভিযোগ সে প্রতিরাতে মাদক বিক্রি ও সেবন করে এলাকার পরিবেশ বিন্ষ্ট করে চলেছেন এবং কেউ নেছারের মাদক ব্যবসার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করলে তাদের কিছু অসাধু পুলিশ ও কথিত সাংবাদিক নামধারী মাদক সেবনকারীদের মাধ্যমে প্রতিবাদকারী হুমকি প্রদান করায় নেছারের বিরুদ্ধে কেউ প্রতিবাদ করতে সাহস পাচ্ছেনা বলে জানান মাদক বিরোধী আন্দোলন,হালিশহর থানা শাখার সভাপতি আব্দুর সবুর লিটন। মধ্যম রামপুরা ওয়ার্ডে শুধু মাদক ব্যবসা নয় সেখানে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র কেনা বেচা হয়।মাদক ব্যবসায়ী নেছার মাদকের আস্তানায় বেশ কয়েকটি অনলাইন,একটি সাংবাদিক সংগঠনের সাইনবোর্ড লাগিয়ে প্রকাশ্যে মাদক ব্যবসা করলেও সেখানে পুলিশের অভিযান না চলায় বেপোরোয়া হয়ে উঠেছে মাদক ব্যবসায়ীরা ।নেছারের মাদকের আস্তানায় নেশা করতে আসা অসাধু সাংবাদিক পরিচয়দানকারীদের নাম পুলিশের নিকট জমা দিয়েছেন স্থানীয় প্রতিবাদী যুবক মো:ফখরুল ইসলাম,শহিদুল আলম,মো:জাবেদ।মাদক ব্যবসা লাভজনক হওয়ায় মধ্যমরামপুরা এলাকার সন্ত্রাসী নেছার প্রকাশ্যে ইয়াবা বিক্রি করে আসছে বলে জানান রাজনীতিবিদ ছাবের আহাম্মদ। সিএমপির কমিশনার আব্দুল জলিল মন্ডল তিনি কমিশনার পদে যোগদানের পর থেকে নগরীর প্রায় এলাকা থেকে মাদক ব্যবসা বন্ধে প্রশংসনীয় ভুমিকা রেখেছেন কিন্ত মধ্যম রামপুরায় নেছারের মাদক ব্যবসা বা অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীদের এখনো সনাক্ত করতে না পারায় মাদক ব্যবসায়ী নেছার কোন সাংবাদিক না হয়েও সাংবাদিকতার পরিচয় মাদক ও অস্ত্র ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। নেছারের নির্যাতনে স্বীকার হওয়া মাদক বিরোধী আন্দোলন কমিটির সদস্য ব্যবসায়ী মো:জাবেদ মোবাইল থেকে তিনি জানান নেছার এক সময় চট্টগ্রাম নগর যুবদল অস্ত্রধারী ভাড়াটে সন্ত্রাসী ছিলেন অন্যদিকে ভাড়াটিয়া পেশাদারি খুনি ও ছিলেন সে অসাধু পুলিশ এবং কিছু অসাধু হলুদ সাংবাদিকদের সহযোগীতায় প্রতিদিন কয়েক লক্ষ টাকার ইয়াবা বা ফেন্সিডিল বিক্রি করে আসছেন।নেছারের আস্তানায় যারা মাদক সেবন করতে আসেন তাদের মধ্যে অনেকে হলুদ ও অপেশাদার সাংবাদিক পরিচয়দানকারী ।যুব ও ছাত্র সমাজকে মাদকের হাত থেকে রক্ষা করতে নেছার ও তার আশ্রয়দাতা অসাধু সাংবাদিক পরিচয়দানকারী ব্যক্তিদের সনাক্ত করে অভিলম্বে গ্রেফতার করতে মহা পরিচালক র্যাব,অধিনায়ক র্যাব-৭ চট্টগ্রাম ও সিএমপি পুলিশ কমিশনারের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন এলাকাবাসী।
শিরোনাম:
শনিবার , ২৪ মে, ২০২৫ খ্রিষ্টাব্দ , ১০ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
এই ওয়েবসাইটের যে কোনো লেখা বা ছবি পুনঃপ্রকাশের ক্ষেত্রে ঋন স্বীকার বাঞ্চনীয় ।