২৯ জানুয়ারী ২০১২: নিহত-লিমন ছৈয়াল ও আবুল হোসেন।
২৫ অক্টোবর ২০১২: নিহত-আরিফ হোসেন, বাবুল ও জাহাঙ্গীর।
২৮ অক্টোবর ২০১৩: নিহত-আরজু ঢালী।
০৩ ডিসেম্বর ২০১৩: নিহত-তাজুল ইসলাম রতন ও সিয়াম হোসেন।
নিজস্ব প্রতিবেদক ॥ ১৮দলীয় জোটের তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুর্নবহাল, বিভিন্ন সময় আটককৃত নেতা-কর্মীদের নিঃশর্ত মুক্তি ও নানান ইস্যুতে হরতাল অবরোধ কর্মসূচীর ঘোষণা দেয়। এসব কর্মসূচীতে রাজনীতির বলি হলো ৮টি তাজা প্রাণ। ২০১২ সালের ২৯ জানুয়ারী বিএনপির কর্মসূচীতে চাঁদপুর হাসান আলী সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে যুবদল কর্মী লিমন ছৈয়াল ও বিএনপি কর্মী আবুল হোসেন নিহত হয়। এই দুই জন নিহতের ঘটনায় পুলিশ ও নিহত আবুল হোসেনের স্ত্রী পৃথক মামলা দায়ের করে। মামলাগুলো এখনো চলমান রয়েছে।
চলতি বছরের ২৫ অক্টোবর ফরিদগঞ্জে ১৮ দলীয় জোট, আওয়ামীলীগ ও পুলিশের ত্রিমুখী সংঘর্ষে নিহত হয় ৩ জন। নিহতরা হচ্ছে যুবদল নেতা আরিফ, জাহাঙ্গীর প্রধান ও বাবুল ভূঁইয়া। এই ঘটনায় চারটি মামলা দায়ের হয়। মামলা গুলো হচ্ছে: পুলিশের উপর হামলা, হত্যা মামলা, বিষ্ফোরক দ্রব্য আইনে ও পল্লী বিদ্যুৎ অফিস ভাংচুর ঘটানায় মামলা। এসব মামলায় বাদী ছিলেন ফরিদগঞ্জ থানা পুলিশ। আসমী ছিলো প্রায় আড়াই হাজার।
২৮ অক্টোবর ২০১৩ সোমবার চাঁদপুর শহরের পুরান বাজার পুলিশ, বিএনপি ও আওয়ামীলীেেগর ত্রিমুখী সংঘর্ষে নিহত হয় শিশু শ্রমিক আরজু ঢালী। ঐ দিনেই আরজুর পিতা মুকবুল হোসেন ঢালী বাদী হয়ে অজ্ঞাত নামা ৪শ’ জনকে আসামী করে একটি মামলা দায়ের করেন।
০৩ ডিসেম্বর ২০১৩ মঙ্গলবার ১৮ দলীয় জোটের অবরোধ সমর্থনে মিছিলে পুলিশের গুলিতে নিহত হয় ছাত্রদল কর্মী তাজুল ইসলাম রতন পাটওয়ারী এবং ছাত্রশিবির কর্মী সিয়াম হোসেন মোস্তান। এই দুটি নিহতের ঘটনায় চাঁদপুর মডেল থানার পিএসআই প্রদিপ মজুমদার বাদী হয়ে বিষ্ফোরক ও নিহতের ঘটানয় ৪শ’ জনকে আসামী করে পৃথক দুটি মামলা দায়ের করে।
শিরোনাম:
বুধবার , ১১ ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দ , ২৭ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
চাঁদপুর নিউজ সংবাদ
এই ওয়েবসাইটের যে কোনো লেখা বা ছবি পুনঃপ্রকাশের ক্ষেত্রে ঋন স্বীকার বাঞ্চনীয় ।