স্টাফ রিপোর্টার:
:চাঁদপুর-লাকসাম রেল পথের চাঁদপুর কোর্ট স্টেশন বকুলতলায় রেল লাইনের ৫ ফুটের মধ্যে অপর রেল লাইনের উপর অবৈধ মাকেট নির্মান স্থলে পরিদর্শন করতে আসেন রেলওয়ে মন্ত্রনালয়ের নির্দেশে ২ সদস্যের তদন্ত টিম। চট্রগ্রাম বিভাগীয় রেলওয়ের সহকারী ভূ-সম্পত্তি কর্মকতা মো: ওহিদুন্নবীও কাননগো আবু সাইদ (ভারপ্রাপ্ত) লাকসাম গতকাল সোমবার বিকেলে ঘটনাস্থলে এসে অবৈধ মাকেট নির্মানের সত্যতা পান। এ সময় সংশ্লিস্ট কর্তৃপক্ষ অবৈধ ভাবে মাকেট নির্মান কারী ছাব্বির ছৈয়াল ও আকবর পাটওয়ারীর কাছে লীজ সংক্রান্ত প্রয়োজনীয় কাগজ পত্র দেখতে চাইলে তারা কোন কাগজ পত্র দেখাতে পারেনি। এ সময় ভূ-সম্পত্তি কর্মকতা বলেন, রেল লাইনের পাশে মসজিদ নির্মান করা হয়েছে অনুমতি ছাড়া। সেহেতু এ মাকেটিও অবৈধ। আমি উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে তদন্ত কালে যা,পেয়েছি সেই রিপোট পেশ করে অবৈধ মাকেট উচেছদের ব্যাপারে প্রতিবেদন পেশ করবো।
তিনি বলেন,রেলওয়ের বাসা গুলোতে যে সব বহিরাগত লোকেরা বসবাস করছে তারা গরীর ও নদী ভাংতি বলে তারা জানিয়েছে বলে তিনি বলেন।
রেলওয়ে থানার ওসি ওসমান গনি পাঠান ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, চাঁদপুর শহরের বকুলতলায় রেল লাইনের উপর কতিপয় ভুমিদস্যু আকবর পাটওয়ারী,ছাব্বির ছৈয়াল,বাদশা ভুইয়া ও শাহাদাত হোসেন সবুজ স্থানীয় রেলওয়ের কর্মকতাদের ও রেলওয়ের আইন শৃংখলা বাহিনীর সাথে গোপনে সমজোতা করে ২৪লক্ষ টাকা ভাগ ভাটোয়ারার মাধ্যমে ৮টি অবৈধ দোকান নির্মান করে। এ পূর্বে অবৈধ ভাবে মাকেট নির্মানের শুরুতে লাকসাম রেলওয়ের দায়িত্ব
প্রাপ্ত কর্মকতা রাম নারায়ন ধর বাদী হয়ে চাঁদপুর রেলওয়ে থানায় গত ৫ সেপ্টেম্বর ৪ ভুমি দস্যুর নাম উল্লেখ করে একটি অভিযোগ করলে তখন পুলিশ নির্মান কাজ বন্ধ করে দেয়।
এ সংক্রান্ত ২ দফা বিভিন্ন জাতীয় পত্রিকায় রিপোট প্রকাশিত হওয়ার পর কাজ বন্ধ রাখা হয়ে ছিল। দীর্ষ দিন কাজ বন্ধ থাকার পর পুনরায় পেশি শক্তি ব্যবহার ও অসাধু রেলওয়ে কর্মকতাদের গোপন অনুমতি ক্রমে ৮টি দোকান সম্পূন নির্মান কাজ করে মাকেট নির্মান করেছে ভুমি দস্যু চক্র।
এ ব্যাপারে অবৈধ নিমানকারী ছাব্বির ছৈয়াল বলেন, মসজিদ রেলওয়ের জায়গায় মাকেট ও রেলওয়ের জায়গায় লীজের কোন প্রয়োজন নেই।