গতকাল ৯ আগস্ট সারাদেশের ন্যায় চাঁদপুর জেলায়ও অনলাইনের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা তাদের ফলাফল সংগ্রহ করে। এ সময় দেখা গেছে, এসএসসি পরীক্ষায় গোল্ডেন জিপিএ-৫প্রাপ্ত ছাত্র-ছাত্রীদের ফলাফল বিপর্যয়ের করুণ দৃশ্য চোখে পড়ে। অনেক শিক্ষার্থী তাদের কলেজ ক্যাম্পাসে হাউমাউ করে কাঁদতে থাকে। যারা ভালো ফলাফল করেছে, তারাও এ দৃশ্য দেখে আনন্দ করতে পারেনি। কারণ তাদের সতীর্থ শিক্ষার্থীদের সাথে কান্নায় জড়িয়ে পড়ে। এইচএসসির ফলাফলে এ বছর চাঁদপুর সরকারি মহিলা কলেজ থেকে ৯শ’ ৬৪ জন ছাত্রী পরীক্ষায় অংশ নিলেও পাস করেছে ৬শ’ ৪৪ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৩শ’ ২০ জন। এ কলেজে গড়ে পাসের হার ৬৬.৮০%। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৭ জন। তন্মধ্যে বিজ্ঞান বিভাগে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৪ জন, মানবিক বিভাগে পেয়েছে ২ জন এবং ব্যবসায় শিক্ষায় পেয়েছে ১ জন। আল-আমিন স্কুল এন্ড কলেজ থেকে ৪শ’ ৫৩ জন পরীক্ষার্থী অংশ নেয়। তন্মধ্যে ৩শ’ ৮৩ জন শিক্ষার্থী কৃতকার্য হয়। এ প্রতিষ্ঠানে পাসের হার ৮৪.৩৩%। জিপিএ-৫ পেয়েছে সর্বমোট ৪০ জন। বিজ্ঞান বিভাগে জিপিএ-৫ ৩৬ জন, মানবিক বিভাগে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন এবং বাণিজ্য বিভাগে ৩ জন। হাজীগঞ্জ উপজেলার ধড্ডা মোয়াজ্জেম হোসেন চৌধুরী ডিগ্রি কলেজ থেকে ১৭ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে এবং পাসের হার ৮৮%। এ উপজেলার হাজীগঞ্জ মডেল ইউনিভার্সিটি কলেজ জিপিএ-৫ পেয়েছে ১শ’ ১২ জন এবং পাসের হার ৮৩%। এছাড়া হাজীগঞ্জ ডিগ্রি কলেজ থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১২ জন এবং পাসের হার ৩৫.২৮%। কচুয়া উপজেলায় সবচেয়ে বেশি বিপর্যয় ঘটেছে। এ উপজেলায় মাত্র ৩ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে। গড়ে পাসের হার ৫৭.৫১%। হাইমচর উপজেলায় হাইমচর মহাবিদ্যালয় শাখা হতে ১ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে। পাসের হার ৭৪.৮৯%। মতলব দক্ষিণ উপজেলায় ৪টি কলেজের মধ্যে এ বছর সাফল্য দেখিয়েছে মতলব ডিগ্রি কলেজ। এ কলেজের পাসের হার ৯১.০২%। ৪শ’ ৭৪ জন পরীক্ষায় অংশ নেয় এবং পাস করেছে ৪শ’ ৩৩জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন। অপরদিকে রয়মনেননেছা মহিলা কলেজ থেকে ৩শ’ ২৫ জন পরীক্ষায় অংশ নেয় এবং পাস করেছে ২শ’ ৭০ জন। এ কলেজে পাসের হার ৮০.৫৯%। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ জন। মতলব উত্তর উপজেলায় ৭টি কলেজ থেকে ১ হাজার ৬শ’ ৯৫ জন অংশ নিলেও পাস করেছে ৯শ’ জন। এ উপজেলায় পাসের হার ৫৩.০৯%। এ উপজেলায় জিপিএ-৫ ৪ জন। ফরিদগঞ্জ উপজেলায় এইচএসসি ও সমমানের ফলাফলে মোট ২১ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে। তন্মধ্যে এইচএসসিতে ১৪ জন এবং আলিম পরীক্ষায় ৭ জন। ৭টি কলেজে মোট ১৯শ’ ১৯ পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাস করেছে ১ হাজার ৯১ জন। পাসের হার ৫৬/৮৫%। শাহরাস্তি উপজেলায় ৪টি কলেজ থেকে ১৩শ’ ৯৮ জন পরীক্ষায় অংশ নেয়। তন্মধ্যে ৮শ’ ৭৩ জন কৃতকার্য হয়েছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৭ জন। এ উপজেলায় পাসের হার ৬২.৪৫%। –
চাঁদপুর জেলায় এবার এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল সন্তোষজনক নয় আল-আমিন, সরকারি মহিলা কলেজ, ধড্ডা কলেজ ও মডেল কলেজ ফলাফল মোটামুটি
গতকাল ৯ আগস্ট সারাদেশের ন্যায় চাঁদপুর জেলায়ও অনলাইনের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা তাদের ফলাফল সংগ্রহ করে। এ সময় দেখা গেছে, এসএসসি পরীক্ষায় গোল্ডেন জিপিএ-৫প্রাপ্ত ছাত্র-ছাত্রীদের ফলাফল বিপর্যয়ের করুণ দৃশ্য চোখে পড়ে। অনেক শিক্ষার্থী তাদের কলেজ ক্যাম্পাসে হাউমাউ করে কাঁদতে থাকে। যারা ভালো ফলাফল করেছে, তারাও এ দৃশ্য দেখে আনন্দ করতে পারেনি। কারণ তাদের সতীর্থ শিক্ষার্থীদের সাথে কান্নায় জড়িয়ে পড়ে। এইচএসসির ফলাফলে এ বছর চাঁদপুর সরকারি মহিলা কলেজ থেকে ৯শ’ ৬৪ জন ছাত্রী পরীক্ষায় অংশ নিলেও পাস করেছে ৬শ’ ৪৪ জন এবং অকৃতকার্য হয়েছে ৩শ’ ২০ জন। এ কলেজে গড়ে পাসের হার ৬৬.৮০%। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৭ জন। তন্মধ্যে বিজ্ঞান বিভাগে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৪ জন, মানবিক বিভাগে পেয়েছে ২ জন এবং ব্যবসায় শিক্ষায় পেয়েছে ১ জন। আল-আমিন স্কুল এন্ড কলেজ থেকে ৪শ’ ৫৩ জন পরীক্ষার্থী অংশ নেয়। তন্মধ্যে ৩শ’ ৮৩ জন শিক্ষার্থী কৃতকার্য হয়। এ প্রতিষ্ঠানে পাসের হার ৮৪.৩৩%। জিপিএ-৫ পেয়েছে সর্বমোট ৪০ জন। বিজ্ঞান বিভাগে জিপিএ-৫ ৩৬ জন, মানবিক বিভাগে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ জন এবং বাণিজ্য বিভাগে ৩ জন। হাজীগঞ্জ উপজেলার ধড্ডা মোয়াজ্জেম হোসেন চৌধুরী ডিগ্রি কলেজ থেকে ১৭ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে এবং পাসের হার ৮৮%। এ উপজেলার হাজীগঞ্জ মডেল ইউনিভার্সিটি কলেজ জিপিএ-৫ পেয়েছে ১শ’ ১২ জন এবং পাসের হার ৮৩%। এছাড়া হাজীগঞ্জ ডিগ্রি কলেজ থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১২ জন এবং পাসের হার ৩৫.২৮%। কচুয়া উপজেলায় সবচেয়ে বেশি বিপর্যয় ঘটেছে। এ উপজেলায় মাত্র ৩ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে। গড়ে পাসের হার ৫৭.৫১%। হাইমচর উপজেলায় হাইমচর মহাবিদ্যালয় শাখা হতে ১ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে। পাসের হার ৭৪.৮৯%। মতলব দক্ষিণ উপজেলায় ৪টি কলেজের মধ্যে এ বছর সাফল্য দেখিয়েছে মতলব ডিগ্রি কলেজ। এ কলেজের পাসের হার ৯১.০২%। ৪শ’ ৭৪ জন পরীক্ষায় অংশ নেয় এবং পাস করেছে ৪শ’ ৩৩জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ জন। অপরদিকে রয়মনেননেছা মহিলা কলেজ থেকে ৩শ’ ২৫ জন পরীক্ষায় অংশ নেয় এবং পাস করেছে ২শ’ ৭০ জন। এ কলেজে পাসের হার ৮০.৫৯%। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩ জন। মতলব উত্তর উপজেলায় ৭টি কলেজ থেকে ১ হাজার ৬শ’ ৯৫ জন অংশ নিলেও পাস করেছে ৯শ’ জন। এ উপজেলায় পাসের হার ৫৩.০৯%। এ উপজেলায় জিপিএ-৫ ৪ জন। ফরিদগঞ্জ উপজেলায় এইচএসসি ও সমমানের ফলাফলে মোট ২১ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে। তন্মধ্যে এইচএসসিতে ১৪ জন এবং আলিম পরীক্ষায় ৭ জন। ৭টি কলেজে মোট ১৯শ’ ১৯ পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাস করেছে ১ হাজার ৯১ জন। পাসের হার ৫৬/৮৫%। শাহরাস্তি উপজেলায় ৪টি কলেজ থেকে ১৩শ’ ৯৮ জন পরীক্ষায় অংশ নেয়। তন্মধ্যে ৮শ’ ৭৩ জন কৃতকার্য হয়েছে। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৭ জন। এ উপজেলায় পাসের হার ৬২.৪৫%। –