মুনতাসির মামুন
নিখোঁজ হওয়ার ৪০ দিন পর অবশেষে চাঁদপুর আসলেন মা ডেকোরেটরের স্বত্বাধিকারী স্বপন সাহা। তিনি নিজ মুখে স্বীকার করেছেন কেউ তাকে ধরে নিয়ে যায়নি, এমনকি নিখোঁজও হননি। বাংলাদেশেই তিনি আত্মগোপনে ছিলেন। গতকাল শনিবার সকালে সদর উপজেলা ভূমি অফিসের পাশেই মা ডেকোরেটরের গোডাউনের অফিসে তার সাথে উধাও হওয়া নিয়ে আলাপচারিতা হয়। তিনি প্রথমেই অকপটে স্বীকার করেন ‘আমি বাংলাদেশে ছিলাম এবং আত্মগোপনে ছিলাম’। ‘কেনো আত্মগোপনে ছিলেন’ এ রকম প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ‘আমি মার্কেটে প্রায় ৫৭ লাখ টাকার মতো দেনা আছি। ১৫ সেপ্টেম্বর অনেক পাওনাদারের টাকা পরিশোধ করবো বলে কথা দিয়েছিলাম। আমার নিকটাত্মীয় ও বন্ধুদের কাছ থেকে টাকা হাওলাত চেয়েছিলাম। আমি টাকা আনার জন্য চট্টগ্রাম ও ঢাকায় গিয়েছিলাম। কোথাও টাকার সন্ধান না মেলাতে পেরে লজ্জায় আমি ফোন বন্ধ করে দিয়ে আত্মগোপন করে থাকি। আমি মানুষের সাথে কমিটমেন্ট দিয়েছি ১৫ তারিখে টাকা দেবো। টাকা মিল করতে পারিনি তাই ভয়ে ও লজ্জায় কারো সাথে কথা বলিনি। কলকাতা যেতে অনেক কষ্ট। আমার মতো লোক যদি পালিয়ে যায় তাহলে কী করবো অন্য জায়গাতে গিয়ে। আমি পাওনাদার অনেকের সাথে কথা বলেছি। তাদেরকে আস্তে আস্তে টাকা পরিশোধ করবো। আমি এখন আমার ব্যবহৃত মোবাইল ফোন ওপেন রেখেছি। আমি নিয়মিতভাবে এখন থেকে আমার ব্যবসা পরিচালনা করবো। আমার প্রতারণা করার ইচ্ছা কিংবা কারো টাকা মেরে দেয়ার পরিকল্পনা ছিলো না। আমার ব্যবসা পরিচালনার ক্ষেত্রে কিছু পলিসি ভুল ছিলো। আর এ কারণেই মানুষের কাছ থেকে টাকা এনে সময় মতো তাদেরকে দিতে পারিনি। আমার এখন একটাই লক্ষ্য ঠিকমতো ব্যবসা পরিচালনা করে মানুষের টাকা পরিশোধ করা। এজন্যে আমি সকলের সহযোগিতা আশা করছি।’নিখোঁজ হওয়ার ৪০ দিন পর অবশেষে চাঁদপুর আসলেন মা ডেকোরেটরের স্বত্বাধিকারী স্বপন সাহা। তিনি নিজ মুখে স্বীকার করেছেন কেউ তাকে ধরে নিয়ে যায়নি, এমনকি নিখোঁজও হননি। বাংলাদেশেই তিনি আত্মগোপনে ছিলেন। গতকাল শনিবার সকালে সদর উপজেলা ভূমি অফিসের পাশেই মা ডেকোরেটরের গোডাউনের অফিসে তার সাথে উধাও হওয়া নিয়ে আলাপচারিতা হয়। তিনি প্রথমেই অকপটে স্বীকার করেন ‘আমি বাংলাদেশে ছিলাম এবং আত্মগোপনে ছিলাম’। ‘কেনো আত্মগোপনে ছিলেন’ এ রকম প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ‘আমি মার্কেটে প্রায় ৫৭ লাখ টাকার মতো দেনা আছি। ১৫ সেপ্টেম্বর অনেক পাওনাদারের টাকা পরিশোধ করবো বলে কথা দিয়েছিলাম। আমার নিকটাত্মীয় ও বন্ধুদের কাছ থেকে টাকা হাওলাত চেয়েছিলাম। আমি টাকা আনার জন্য চট্টগ্রাম ও ঢাকায় গিয়েছিলাম। কোথাও টাকার সন্ধান না মেলাতে পেরে লজ্জায় আমি ফোন বন্ধ করে দিয়ে আত্মগোপন করে থাকি। আমি মানুষের সাথে কমিটমেন্ট দিয়েছি ১৫ তারিখে টাকা দেবো। টাকা মিল করতে পারিনি তাই ভয়ে ও লজ্জায় কারো সাথে কথা বলিনি। কলকাতা যেতে অনেক কষ্ট। আমার মতো লোক যদি পালিয়ে যায় তাহলে কী করবো অন্য জায়গাতে গিয়ে। আমি পাওনাদার অনেকের সাথে কথা বলেছি। তাদেরকে আস্তে আস্তে টাকা পরিশোধ করবো। আমি এখন আমার ব্যবহৃত মোবাইল ফোন ওপেন রেখেছি। আমি নিয়মিতভাবে এখন থেকে আমার ব্যবসা পরিচালনা করবো। আমার প্রতারণা করার ইচ্ছা কিংবা কারো টাকা মেরে দেয়ার পরিকল্পনা ছিলো না। আমার ব্যবসা পরিচালনার ক্ষেত্রে কিছু পলিসি ভুল ছিলো। আর এ কারণেই মানুষের কাছ থেকে টাকা এনে সময় মতো তাদেরকে দিতে পারিনি। আমার এখন একটাই লক্ষ্য ঠিকমতো ব্যবসা পরিচালনা করে মানুষের টাকা পরিশোধ করা। এজন্যে আমি সকলের সহযোগিতা আশা করছি।’
শিরোনাম:
বুধবার , ১৬ জুলাই, ২০২৫ খ্রিষ্টাব্দ , ১ শ্রাবণ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
চাঁদপুর নিউজ সংবাদ
এই ওয়েবসাইটের যে কোনো লেখা বা ছবি পুনঃপ্রকাশের ক্ষেত্রে ঋন স্বীকার বাঞ্চনীয় ।