ফাহিম শাহরিন কৌশিক
চাদঁপুর শহরের আকবরী আবাসিক হোটেলে পতিতা আটকের ঘটনায় নাম নিয়ে ১০নং লক্ষীপুর মডেল ইউনিয়নে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয়েছে। গত মঙ্গলবার চাঁদপুর নিউজে প্রকাশিত সংবাদে আটক পতিতা ফারজানা সুমির নামের সাথে ১০নং লক্ষীপুর মডেল ইউনিয়নের একই নামে আরেক মেয়ের নামের মিল থাকায় এলাকায় বিভিন্ন অপপ্রচার ও বিভ্রান্তিমূলক আলোচনার ঝড় বইতে থাকে। গত রোববার রাতে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও অতিরিক্ত পুলিশ সুপারসহ মডেল থানার আকবরী হোটেলে অভিযান চালিয়ে পতিতা খদ্দর ও ম্যানেজারসহ চারজনকে আটক করে ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা প্রদান করে। আটককৃত ফারজানা সুমি কুমিল্লা জেলার দাউদকান্দির সামু মিয়ার মেয়ে। সে তার প্রকৃত ঠিকানা গোপন রেখে সিলেট হবিগঞ্জ ঠিকানা বলে। আকবরী হোটেলের পরিচালক কাজী জাফর এলিন সম্প্রতিকালে লক্ষীপুর জেলার জনৈক এক যুবতীকে আটকে রেখে অনৈতিক কর্মকান্ড করার পর অবশেষে পুলিশের সহযোগিতায় তাকে উদ্ধার করা হয়। এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন দৈনিক চাঁদপুর বার্তায় প্রকাশিত হবার পর লক্ষীপুর উল্লেখ করলেও জেলা শব্দটি না লেখায় ১০নং লক্ষীপুর মডেল ইউনিয়নে নামে নামে জমে টানের মত ঐ এলাকার ফারজানা সুমির বিরুদ্ধে বিভ্রান্তি ও অপপ্রচার শুরু হয়েছে। গত মঙ্গলবার এনিয়ে আলোচনা ও সমালোচনার ঝড় বইতে থাকে। প্রকৃত পক্ষে পতিতা সুমি ও লক্ষীপুর জেলার জনৈক যুবতীর ঘটনার সাথে ১০নং লক্ষীপুর ইউনিয়নের ফারজানা সুমির কোন সম্পর্ক নেই।