হাজীগঞ্জ প্রতিনিধি-
হাজীগঞ্জ গত এক সপ্তাহে— পাগলা কুকুরে কামড়ে অন্তত ৩ শিশু সহ ৭ জন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। আহতরা প্রাথমিক ভাবে হাজীগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিতে গিয়ে শুধুমাত্র চিকিৎসাপত্র নিয়ে ফেরৎ আসতে হয়েছে।
আহতরা হলেন, মকিমাবাদ কাজী বাড়ীর আলমগীরে পুত্রকে শফিকুর (৮), মানিক মিয়ার পুত্র রাব্বি (১১) সহ হারুনে স্ত্রীকে পাগলা কুকুরে কামরা। তাদের অবস্থা আশংঙ্কা জনক দেখে হাজীগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের কর্তব্যরত ডাক্তারা জলাতঙ্ক রোগের ভ্যাকসিন না থাকায় শুধুমাত্র ব্যবস্থাপত্র দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়। উপজেলা স্বাস্থ্য এক কর্মকর্তা জানান, গত ১০ বছর যাবৎ হাজীগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে জলাতঙ্ক রোগের ভ্যাকসিন নেই। তবে হাজীগঞ্জ পৌরসভায় এ রোগের ভ্যাকসিন রয়েছে। তবে ব্যবস্থাপত্রে উল্লেখিত আগামী ১ মাসের মধ্যে ৫টি ভ্যাকসিন না দিলে রোগীদের জলাতঙ্ক রোগ সৃষ্টি হবে। চিকিৎসা নিতে আসা শিশু শফিকুলে বাড়ীর এক ব্যক্তি জানান, হাজীগঞ্জ পৌরসভা থেকে জলাতঙ্ক রোগের ভ্যাকসিন ৪৫০ টাকা দিয়ে কিনতে হয়েছে। এই ভ্যাকসিন বাজারে কিনতে নাকি আরে বেশি টাকা লাগে। আলমগী বলেন গত শুক্রবার দুপুর আড়াইটায় আমার ছেলে হাতে ও পায়ে একটি পাগলা কুকুর আঁচড় মারে এবং কামর দেয়। এছাড়া আমি শুনেছি আরো কয়েকজনকে কামড়িয়েছে। তবে স্থানীয়রা কুকুরকে মারতে ৫নং ওয়ার্ডে কমিশনা নিখিন সাহা কে অবগত করলে তিনি জানান যে, কুকুর মারা কোন মতা আমাদের নেই।
শিরোনাম:
বৃহস্পতিবার , ১২ ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দ , ২৮ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
এই ওয়েবসাইটের যে কোনো লেখা বা ছবি পুনঃপ্রকাশের ক্ষেত্রে ঋন স্বীকার বাঞ্চনীয় ।