সাখাওয়াত হোসেন শামীম :
হাজীগঞ্জে অজ্ঞাত রোগে স্কুল ছাত্রীর সংখ্যা বেড়ে দাড়িয়েছে ৪০ জনে। ঘটনার বিবরণে জানা যায়, হাজীগঞ্জ উপজেলাধীন ৮নং হাটিলা টংঙ্গীরপাড় ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয়ে গত ২ সেপ্টেম্বর ৮ স্কুল ছাত্রী অসুস্থ্য হয়ে পড়লে তাদেরকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেঙ্ েচিকিৎসা শেষে বাড়ীতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। এর পরের দিন গতকাল বুধবার সকাল ১০টার দিকে পূর্বের দিনকার ন্যায় একের পর এক আবারও ছাত্রীরা একের পর এক অসুস্থ্য হয়ে পড়লে তাদেরকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেঙ্সেহ বিভিন্ন প্রাইভেট হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তাৎক্ষনিক তাদেরকে স্বাস্থ্য কমপ্লেঙ্ েভর্তি করে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। সংবাদ পেয়ে বিভিন্ন এলাকা থেকে লোকজন এসে স্বাস্থ্য কমপ্লেঙ্ েভীড় জমাতে থাকে। এ সময় লোকজনকে সামলিয়ে রোগীদের স্বাস্থ্য সেবা দিতে কমপ্লেঙ্রে কর্মকর্তা, কর্মচারীদের বেক পেতে হয়।
অজ্ঞাত রোগে আক্রান্ত হল- দশম শ্রেণীর ছাত্রী শারমিন আক্তার, আইরিন আক্তার, সীমা আক্তার, বিউটি আক্তার, তন্নী আক্তার, ফাতেমা আক্তার। নবম শ্রেণীর সাথি আক্তার, রুমা আক্তার, তুহিন আক্তার, খাদিজা আক্তার, আখি আক্তার, ইসমত আরা, খাদিজা, সুমি আক্তার। ৮ম শ্রেণীর সাথী, নাছরিন, রুমা, আখি, সাথী, জান্নাত, জান্নাতুল ফেরদাউস। ৭ম শ্রেণীর- রুমা আক্তার, সীমু আক্তার, বিজলী আক্তার, বিলকিছ আক্তার। ৬ষ্ঠ শ্রেণীর- আকলিমা আক্তার, রিনা আক্তার, মাহ্মুদা আক্তার, তানিয়া, তাহ্মিনা। এছাড়াও নাম পাওয়া যায়নি আরো প্রায় ১৯ জনের। শিক্ষক ও অভিভাবক সূত্রে জানা যায়, ক্রমান্বয়ে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। হাসপাতালের পর্যাপ্ত বেট না থাকায় আক্রান্তদেরকে মেঝেতে ও বারান্দায় কোনরকমে চিকিৎসা সেবা অব্যাহত রাখা হয়েছে।
হাজীগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেঙ্রে ইনচার্জ ডাঃ প্রদীপ কুমার দত্ত জানান, সম্প্রতিক এই রোগ দেখা দিয়েছে কিন্তু এটি জটিল কোন রোগ নয়, শুধুমাত্র মানষিক রোগ। একজনের দেখাতেই অন্যজন চিন্তাগ্রস্থ হওয়ার কারণে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। শুধুমাত্র স্যালাইন এবং সাধারণ কিছু ঔষধ এ রোগের প্রতিশেধক।
এ দিকে অনির্দিষ্ট কালের জন্য বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ তাফাজ্জল হোসেন ও ম্যানেজিং কমিটির সিদ্ধান্তক্রমে অনির্দিষ্ট কালের জন্য স্কুল বন্ধ ঘোষণা করা হয়। গত দুই দিনে হঠাৎ স্কুল ছাত্রীদের এমন পরিস্থিতি দেখে তাদের অভিভাবকদের ভাবিয়ে তুলেছে।
অনির্দিষ্ট কালের জন্য বন্ধ ঘোষণা
হাজীগঞ্জ টংগীরপাড় উচ্চ বিদ্যালয়ে অজ্ঞাত রোগে অসুস্থ্য ছাত্রীর সংখ্যা বেড়ে দাড়িয়েছে ৪০ জন
সাখাওয়াত হোসেন শামীম :
হাজীগঞ্জে অজ্ঞাত রোগে স্কুল ছাত্রীর সংখ্যা বেড়ে দাড়িয়েছে ৪০ জনে। ঘটনার বিবরণে জানা যায়, হাজীগঞ্জ উপজেলাধীন ৮নং হাটিলা টংঙ্গীরপাড় ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয়ে গত ২ সেপ্টেম্বর ৮ স্কুল ছাত্রী অসুস্থ্য হয়ে পড়লে তাদেরকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেঙ্ েচিকিৎসা শেষে বাড়ীতে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। এর পরের দিন গতকাল বুধবার সকাল ১০টার দিকে পূর্বের দিনকার ন্যায় একের পর এক আবারও ছাত্রীরা একের পর এক অসুস্থ্য হয়ে পড়লে তাদেরকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেঙ্সেহ বিভিন্ন প্রাইভেট হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তাৎক্ষনিক তাদেরকে স্বাস্থ্য কমপ্লেঙ্ েভর্তি করে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। সংবাদ পেয়ে বিভিন্ন এলাকা থেকে লোকজন এসে স্বাস্থ্য কমপ্লেঙ্ েভীড় জমাতে থাকে। এ সময় লোকজনকে সামলিয়ে রোগীদের স্বাস্থ্য সেবা দিতে কমপ্লেঙ্রে কর্মকর্তা, কর্মচারীদের বেক পেতে হয়।
অজ্ঞাত রোগে আক্রান্ত হল- দশম শ্রেণীর ছাত্রী শারমিন আক্তার, আইরিন আক্তার, সীমা আক্তার, বিউটি আক্তার, তন্নী আক্তার, ফাতেমা আক্তার। নবম শ্রেণীর সাথি আক্তার, রুমা আক্তার, তুহিন আক্তার, খাদিজা আক্তার, আখি আক্তার, ইসমত আরা, খাদিজা, সুমি আক্তার। ৮ম শ্রেণীর সাথী, নাছরিন, রুমা, আখি, সাথী, জান্নাত, জান্নাতুল ফেরদাউস। ৭ম শ্রেণীর- রুমা আক্তার, সীমু আক্তার, বিজলী আক্তার, বিলকিছ আক্তার। ৬ষ্ঠ শ্রেণীর- আকলিমা আক্তার, রিনা আক্তার, মাহ্মুদা আক্তার, তানিয়া, তাহ্মিনা। এছাড়াও নাম পাওয়া যায়নি আরো প্রায় ১৯ জনের। শিক্ষক ও অভিভাবক সূত্রে জানা যায়, ক্রমান্বয়ে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। হাসপাতালের পর্যাপ্ত বেট না থাকায় আক্রান্তদেরকে মেঝেতে ও বারান্দায় কোনরকমে চিকিৎসা সেবা অব্যাহত রাখা হয়েছে।
হাজীগঞ্জ স্বাস্থ্য কমপ্লেঙ্রে ইনচার্জ ডাঃ প্রদীপ কুমার দত্ত জানান, সম্প্রতিক এই রোগ দেখা দিয়েছে কিন্তু এটি জটিল কোন রোগ নয়, শুধুমাত্র মানষিক রোগ। একজনের দেখাতেই অন্যজন চিন্তাগ্রস্থ হওয়ার কারণে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। শুধুমাত্র স্যালাইন এবং সাধারণ কিছু ঔষধ এ রোগের প্রতিশেধক।
এ দিকে অনির্দিষ্ট কালের জন্য বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ তাফাজ্জল হোসেন ও ম্যানেজিং কমিটির সিদ্ধান্তক্রমে অনির্দিষ্ট কালের জন্য স্কুল বন্ধ ঘোষণা করা হয়। গত দুই দিনে হঠাৎ স্কুল ছাত্রীদের এমন পরিস্থিতি দেখে তাদের অভিভাবকদের ভাবিয়ে তুলেছে।