ইতিহাসের সাক্ষী, কড়ৈতলীর জমিদার বাড়ি। নেই জমিদার,নেই জমিদারী ও! আছে শুধু জমিদার দের রেখে যাওয়া স্থাপত্য শৈলী। অনেক গুলো বছর পেরিয়ে গেছে জমিদাররা এ দেশ থেকে বিলুপ্ত হয়েছে। কিন্তু কালের সাক্ষী হয়ে আজ ও রয়ে গেছে তাদের স্থাপত্য শৈলী। নেই তাদের পাক-পেয়াদা, নেই হাতি, ঘোড়া। কালের সাক্ষী হয়ে দাড়িয়ে আছে দূর্গা মন্দির। রয়েছে সুরঙ্গ পথ, রয়েছে প্রচীন দালান।
১২২০ সালে হরিশ চন্দ্র বসুর হাত ধরে জমিদারদের কড়ৈতলীতে প্রত্যাবর্তন। শেষ জমিদার হিসেবে ১৯৫১ সালে দেশ ছাড়েন গোবিন্দ চন্দ্র বসু। জমিদার বাড়িটি ঘিরে রয়েছে কয়েক’শ বছরের ইতিহাস। বর্তমানে রক্ষনা,বেক্ষনের অভাবে জমিদার বাড়িটি ধ্বংশ হতে চলেছে।
বিধ্বস্ত প্রাসাদ, রয়েছে লতা পাতা মোড়ানো দেয়াল। প্রতিদিন ই দূর দুরান্ত থেকে ভ্রমন প্রিয়সী মানুষ ভির জমান জমিদার বাড়িটি দেখতে। তাই যথাযথ পর্যবেক্ষন, আর রক্ষনাবেক্ষন এর ফলে জমিদার বাড়িটিও হতে পারে অন্যতম পর্যটক কেন্দ্র। চাঁদপুর, চাঁন্দ্রা,গাজীপুর হয়ে ভ্রমন ইচ্ছুক পর্যটক রা ঘুরে আসতে পারেন কড়ৈতলীর জমিদার বাড়িটিতে।
ভিডিও দেখতে ক্লিক করুন।