স্থানিয় নদীতে ভরা মওসুমে তেমন দেখা নেই ইলিশের।তবে সাগরে আহরিত ইলিশে এখনো ঠাসা চাঁদপুর মাছঘাট। নদী পথে লঞ্চ,ট্রলার ও ফিশিং বোট এবং সড়ক পথে ট্রাক ও পিক আপ বোঝাই হয়ে চাঁদপুর ঘাটে আসছে। নামার বা লোকাল যে ইলিশই বলা হোক না কেন, ভরপুর মাছ আমদানিতে দাম তুলনামূলক কমছে না।অধিকাংশ ইলিশ চাঁদপুর থেকে ব্যবসায়ী মোকামে চালানি হয়ে যাচ্ছে।
১৬ সেপ্টেম্বর ঘাটে প্রচুর ইলিশ উঠানো হয়েছে।সবচেয়ে বেশি পরিমানে মাছ আসে হাজী আঃ মালেক খন্দকার,হাজী মোঃ শবেবরাত সরকার,কালু ভূঁইয়া,বাবুল হাজী,ছোট রব চোকদার,কুদ্দুছ খা,উত্তম দে ও ইকবাল বেপারির আড়তে।
সরজমিনে দেখা যায়,হাতিয়ার ইলিশ ব্যাপারি ফখরুলের আনা ইলিশের স্তূপের মধ্যে সাদা সূতার জালে পেচানো ইলিশের একটি চাক পাওয়া যায়।সাগরে মাছ ধরার সময় মাছের ওজনে জাল উপরে তুলতে যখন পারছিল না তখন জাল কেটে ইলিশের চাকটি ট্রলারে তোলা হয়।ওই অবস্থায় চাঁদপুর মৎস্য বণিক সমবায় সমিতির সাধারন সম্পাদক হাজী মোঃ শবেবরাত সরকারের আড়তে ইলিশের চাক নিয়ে আসা হয়।১৯ হাজার ৫’শ টাকা মন দরে বিক্রি হয় সেই ইলিশ। ইলিশের সেই চাকটি এভাবেই ঘাটের দুই জন লেবার দেখাচ্ছেন।
শিরোনাম:
শনিবার , ১২ অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দ , ২৭ আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
এই ওয়েবসাইটের যে কোনো লেখা বা ছবি পুনঃপ্রকাশের ক্ষেত্রে ঋন স্বীকার বাঞ্চনীয় ।