কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ড, মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড ও বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে সদ্য প্রকাশিত এসএসসি, দাখিল ও ভোকেশনাল পরীক্ষায় কচুয়ায় মোট ২০৫জন জিপিএ-৫ পেয়েছে। এসএসসিতে পাসের হার ৯০.৪৮%, দাখিলে পাসের হার ৯৫.১৮% ও ভোকেশনালে পাসের হার ৯৭.১৮%। মোট জিপিএ-৫ পেয়েছে এসএসসিতে ১২৭জন, দাখিলে ৬৮জন ও ভোকেশনালে ১০জন।
এ বছর কচুয়ায় এসএসসিতে ৬টি কেন্দ্রের মধ্যে ৪২টি বিদ্যালয় থেকে মোট ২ হাজার ৯শ’ ৩০জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে ২ হাজার ৬শ’ ৫১জন শিক্ষার্থী সাফল্য অর্জন করে। ফলাফলের দিক থেকে কচুয়ার সাচার বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় উপজেলার ১ম স্থান, ওবায়েদুল হক উচ্চ বিদ্যালয় ২য় ও কচুয়া সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় ৩য় স্থান অর্জন করে। বিদ্যালয় ভিত্তিক ফলাফল হচ্ছে ঃ সাচার বহুমুখী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে মোট ১৪০ পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে পাস করে ১৩৯জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ২১জন, পাসের হার ৯৯.২৯%। ওবায়েদুল হক উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৫৮জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে পাস করে ৫৭জন, জিপিএ ৫ পেয়েছে ১৯জন, পাসের হার ৯৮.২৮%। কচুয়া সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৮৪ পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে পাস করেছে ১৭৯জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ২০জন, পাসের হার ৯৭.২৮%। আশেক আলী খান স্কুল এন্ড কলেজ থেকে মোট পরীক্ষার্থী ১০৫জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে পাস করে ১০৩জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬জন, পাসের হার ৯৮.১০%। আইনগীরি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৪৩জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে পাস করে ৩৭জন, পাসের হার ৮৬.০৫%। আকানিয়া নাসিরপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৬০জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে পাস করে ৪৫জন, পাসের হার ৭৫.০০%। আশ্রাফপুর আহসানিয়া উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৫২জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে পাস করে ৪৬জন, পাসের হার ৮৮.৪৮%। কচুয়া শহীদ স্মৃতি বালিকা সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ২১জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে পাস করে ২০জন, পাসের হার ৯৫.২৪%। বারৈয়ারা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৭৬জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে পাস করে ৬২জন, জিপিএ ৫ পেয়েছে ১জন, পাসের হার ৮১.৫৮%। ভূইয়ারা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৮৫জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে পাস করে ৮৩জন, পাসের হার ৯৭.৬৫%। মাঝিগাছা এমএম উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৮১জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে পাস করে ৭৬জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩জন, পাসের হার ৯৩.৮৩%। বুরগী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৫৩জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে পাস করে ৫১জন, পাসের হার ৯৬.২৩%। চাঁদপুর এমএ খালেক মেমোরিয়াল হাই স্কুল এন্ড কলেজ থেকে ৮৮জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে পাস করে ৮৩জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৮জন, পাসের হার ৯৪.৩২%। দরবেশগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৭১জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে পাস করে ৬৩জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১জন, পাসের হার ৮৮.৭৩%। হযরত শাহ নেয়ামত শাহ উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৪৯জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে পাস করে ১১৫জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ২জন, পাসের হার ৭৭.১৮%। জগৎপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১১৮জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে পাস করে ৯৭জন, পাসের হার ৮২.২০%। তেতৈয়া আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৬৭জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে পাস করে ৬২জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১জন, পাসের হার ৯২.৩৪%। কহলথুরী হামিদিয়া উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৪৮জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে পাস করে ৩২জন, পাসের হার ৬৬.৪৭%। খাজুরিয়া লক্ষীপুর পীর ছোবহানিয়া উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১০১জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে পাস করে ৯৪জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ২জন, পাসের হার ৯৩.৯৭%। মাসনিগাছা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৪৩জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে পাস করে ৪২জন, পাসের হার শতকরা ৯৭.৬৭%। মনোহরপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৭০জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে পাস করে ৫৭জন, পাসের হার ৮৩.৪৩%। নন্দনপুর ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১১৬জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে পাস করে ১১২জন, জিপিএ ৫ পেয়েছে ৩জন, পাসের হার ৯৬.৫৫%। নুরপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৫০জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে পাস করে ৪২জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১জন, পাসের হার ৮৪.০০%। পালাখাল উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৭৮জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে পাস করে ৭৩জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫জন, পাসের হার ৯৩.৫৯%। পালগীরি বেগম রাবেয়া উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৫১জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে পাস করে ৪৬জন, পাসের হার ৯০.২০%। রাগদৈল আইএম উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৭৪জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে পাস করে ৭২জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৮জন, পাসের হার ৯৭.৩০%। রঘুনাথপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১০০জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে পাস করে ৯৩জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫জন, পাসের হার ৯৩.০০%। রহিমানগর বিএবি উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১৮৪জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে পাস করে ১৬২জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭জন, পাসের হার শতকরা ৮৮.০৪%। রহিমানগর চাঁদ মিয়া বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৪৮জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে পাস করে ৪৬জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ২জন, পাসের হার ৯৫.৮৩%। সিংআড্ডা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৪৬জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে পাস করে ৪২জন, জিপিএ ৫ পেয়েছে ১জন, পাসের হার ৯৩.৩৩%। শ্রীরামপুর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৫৫জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে পাস করে ৪৯জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১জন, পাসের হার ৮৯.০৯%। তুলপাই দারাশাহী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৬১জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে পাস করে ৫৮জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১জন, পাসের হার ৯৫.০৮%। উজানী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৫২জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে পাস করে ৩৬জন, পাসের হার ৬৯.২৩%। মনপুরা বাতাবাড়িয়া উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৬৫জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে পাস করে ৬১জন, পাসের হার শ ৯৩.৮৫%। প্রসন্নকাপ উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৭৮জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে পাস করে ৭৫জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ৩জন, পাসের হার শতকরা ৯৬.১৫%। বাইছাড়া উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৩৭জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে পাস করে ৩৫জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১জন, পাসের হার ৯৪.৪৯%। পনশাহী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৪৩জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে পাস করে ৩০জন, জিপিএ-৫ পেয়েছে ১জন, পাসের হার ৬৯.৭৭%। নিন্দপুর এমকে আলমগীর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ৪৪জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে পাস করে ৪৪জন, জিপিএ ৫ পেয়েছে ৪জন, পাসের হার ১০০%। আ.ন.ম এহসানুল হক মিলন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ১২জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে পাস করে ৯জন, পাসের হার ৭৫.০০%। পাথৈর উচ্চ বিদ্যালয় থেকে ২৩জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে পাস করে ২৩জন, পাসের হার ১০০%।