কচুয়া প্রতিনিধিঃ
কচুয়া উপজেলা গোহট উত্তর ইউনিয়নের পালগিরী গ্রাম এলাকার ভেতরে কাউছার মার্কেটে সম্প্রতি ড্রাগ লাইসেন্স ছাড়া প্রায় ২ লক্ষ টাকার বিভিন্ন ঔষধ মালামাল তুলে ফার্মেসী দোকান গড়ে উঠার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এতে আশপাশের এলাকার ড্রাগ লাইসেন্স প্রাপ্তরা তাদের ক্রয়-বিক্রয়ে ধস পড়বে বলে আশংকা প্রকাশ করছে।
আজ শনিবার সরজমিন গিয়ে জানা যায়, ফার্মেসী প্রতিষ্ঠাতা পালগিরী পাতিল মুসলিম বেপারী বাড়ির মৃত মুসলিমের পুত্র মুজিবুর রহমান। তিনি জানান, প্রায় ২৭ বছর নারায়নগঞ্জ সোনারগাঁও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের যক্ষ্মা ও পুষ্টি রোগের চিকিৎসক দায়িত্ব পালন করে। সম্প্রতি অবসরে বাড়িতে এসে ওই ফার্মেসী প্রতিষ্ঠা করে। চাকুরী কালে সোনারগাঁও এলাকায় তার একটি নিজস্ব ফার্মেসী ছিল। এ ফার্মেসীর ঔষধ গুলো এনে গ্রামের ফার্মেসীতে তোলে। সে ডাক্তার হিসেবেও সকল ধরনের কাগজপত্র রয়েছে এবং সারা দেশের যে কোন স্থানে ফার্মেসী দোকানে ক্রয়-বিক্রয়ের ড্রাগ লাইসেন্স রয়েছে বলে জানান। তবে কাগজপত্র দেখানোর জন্য বলা হলে, তা দেখাতে পারেনি। কাগজপত্রগুলো সোনারগাঁওয়ে রয়েছে এবং ৩১ ডিসেম্বর আনা হবে, তখন দেখতে পারবেন বলে জানিয়েছে। এছাড়াও মুজিবুর রহমান দোকানে সামনে সাইনবোর্ড ঝুলিয়ে রেখেছে যে, সম্পুর্ন দক্ষতা ক্রমে স্থানীয় শিক্ষার্থীদেরকে প্রাইভেট কোচিং করানো হয়। বিষয়টি খতিয়ে দেখার জন্য সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের নিকট দাবী জানিয়ে বৈধ ড্রাগ লাইসেন্স প্রাপ্ত ফার্মেসী ব্যবসায়ী বৃন্দ।