বছরে মুসলমানদরে দুটি উৎসব ঈদুল-ফিতর এবং ঈদুল-আযহা।ঈদ মানে খুশি ।সে খুশিকে বাড়িয়ে তোলার জন্য সংযুক্ত করা হয় নানা আয়োজন। ঈদুল-আযহার এমনি একটি আয়োজনরে নাম কোরবানি । এবার আমরা কোরবানি কী এবং এর শুরু কখন এবং কনে দওেয়া হয় এ সর্ম্পকে জেনে নেই ।
বিশেষ কোন উদ্দশ্যে হাসিলের জন্য বড় কিছু ত্যাগ করাই কোরবানি ।কোরবানি হযরত আদম(আ:)এর আমল হতইে শুরু। তখন মজার একটা বিষয় ছিল কোরবানি কবুল হলে আকাশ হতে অগ্নি শখিা খসে পড়ত জবাইকৃত পশুর উপর ফলে পশুটি মাটিতে ধূলসাৎ হয়ে যতে।কবুল না হলে জবাইকৃত পশু এমনি মাটিতে পড়ে থাকত এবং পচগেলে পরবিশে নস্ট হত।কিন্তু জবাইকৃত পশুর গোশত খাওয়ার প্রচলন ছিল না।
এরপর হযরত ইব্রাহিম (আ:) এর যুগের কোরবানি ।একদিন রাতে হযরত ইব্রাহিম (আ:) কে স্বপ্নে দেখলেন তার স্বীয় আপন পুত্র ইসমাইল (আ:)কে কোরবানি দিতে হবে । পুত্রকে জানানো হল । আল্লাহর প্রস্তাবে ইব্রাহিম রাজী । বাবার প্রস্তাবে পুত্র রাজী। কোরবানরি প্রস্তূতি শুরু হল । হযরত ইব্রাহিম (আ:) নিজ চোখ বাঁধলনে ।ছেলের গলায় ছুরি চালালনে । কন্তিু জবাই হচছে না । মানব ইতহিাসে এ যনে বরিল দৃষ্টান্ত।
আল্লাহপাক ফেরেশতাদ্বয়ের সাক্ষী রাখলনে দেখ আমার প্রতি মানব জাতির প্রেম।সিধবান্ত পরিবর্তন আল্লাহপাক জিব্রাইল(আ:)কে পাঠালনে ইসমাঈল এর স্হলে দুম্বা জবাইর জন্য । হযরত ইব্রাহমি (আ:) চোখ খুলে দখেলনে ঘটনা অন্য। জব্রিাইল(আ:) হযরত ইব্রাহমি (আ:)কে বুঝয়িে বললনে আপনার প্রমেে আল্লাহপাক মুগ্ধ এবং আপনার কোরবানি কবুল হয়েছে । সেই থেকে কোরবানি প্রচলিত। এবার হযরত মুহাম্মদ (সা:) যুগরে কোরবানি
হযরত মুহাম্মদ(সা:)তার উম্মতরে জন্য কোরবানরি নীতি কিছুটা পরর্বিতন করেছেন । আগে গোশত খাওয়ার নিয়ম ছিল না এবং আত্নীয়দ্বয়রে মাঝে বন্টন করে দওেয়ারও ব্যবস্হা ছিল না। কারন হযরত মুহাম্মদ(সা:)তার উম্মত সর্ম্পকে আগইে অবগত ছলিনে তাই নীতরিও পরর্বিতন করলনে।তবে সব নবীর উম্মতরে উদ্দশ্যে একটাই কোরবানরি মাধ্যমে আল্লাহপাকরে দিদার লাভ।
লেখক
এম.এইচ.মাহিন