অদৃশ্য শক্তির হস্তেেপ চাঁদপুরে ফের সক্রিয় হয়ে উঠেছে বিভিন্ন অপরাধ চক্রের সদস্যরা। ফলে পান থেকে চুন খসতেই বেজে উঠে দেশীয় অসেস্ত্রর ঝনজনানী। এক শ্রেনীর উঠতি বয়সী তরুন যুবকরাই হরহামেশে এসব অপরাধ করে পার পেয়ে যাচ্ছে। রাজনৈকি সেল্টারে ও মহল বিশেষের ইন্ধনে অরাধীরা অপরাধ করার উৎসাহ পাওয়ায় প্রায় সময় নিরব দর্শকের ভূমিকায় থাকতে হয় আইন-শৃংঙ্খলা বাহীনিকে ।
ফলে সাম্প্রতিক সময়ে বেশ কিছু অরাধ সংঘঠিত হলেও আইন-শৃংঙ্খলা বাহীনি ছিল অনেকটাই অসহায়। তবে অপরাধীদের নিয়ন্ত্রন না করায় বর্তমানে চাঁদপুর শহরের বাসিন্দাদের মাঝে কম-বেশি উদ্বেগ ও উৎকন্ঠা বিরাজ করছে। সচেতন মহলের মতে এখনি এসব অপরাধ নিয়ন্ত্রন করা সম্ভব না হলে অপরাধীরা সবার জন্য প্রাণঘাতী হয়ে উঠতে পারে। তাই যারা রাজনৈতিক মদদে এসব উঠতি বয়সি তরুনদের ঠেলে দিচ্ছে অন্ধকার জগতের দিকে তারাও এক সময় পার নাও পেতে পারেণ অপরাধীদের হাত থেকে। দেশের সবর্ত্র অতীত ইতিহাস এমনি ছিল বলে মনে করেণ সচেতন মহল।
বর্তমানে এতটাই বেপরোয়া যে, সম্পূর্ণ দিবালোকে ও জনসম্মূখ্যে যেকোন অপরাধ ঘটানোটা মামুলি ব্যাপার হয়ে দাড়িয়েছে। কোন অপরাধ ঘটলেই সেটিকে ধামাচাপা দিতে ও এসব অপরাধীদেরকে প্রত্য ও পরোভাবে মদদ দিতে এগিয়ে আসছেন প্রভাবশালী সমাজপতি খ্যাত অদৃশ্য শক্তি। এসব অপ শক্তির প্রভাবে অপরাধীদেরকে চিহৃত করেও আইনের আওতায় আনা যাচ্ছে না। যাদেরকে আইনের আওতায় আনা হচ্ছে এদের নির্দোশ প্রমানে শুরু হয় তদবির। যার ফলে বাধ্য হয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নিতে পারেনা কঠোর কোন ব্যবস্থা। অন্যদিকে উপযুক্ত ও পর্যাপ্ত পরিমান সা প্রমানের অভাবে আদালতও তাদের বিরুদ্ধে দিতে পারেনা শাস্তিযোগ্য কোন রায়। ফলে সহজেই ছাড়া পেয়ে যায় অপরাধীরা। আর তাই অদৃশ্য শক্তির হস্তেেপ অপরাধ দমনে আইনর্শঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরাও নিতে চাইছে না জীবনের ঝুকি।
চাঁদপুরের সচেতন মহলের মতে সম্পৃতির বন্ধন আরো শক্তিশালী করতে জনপ্রতিনিধিসহ প্রশাসনের সরাসরি হস্তেেপর বিকল্প নেই অপরাধ নিয়ন্ত্রে। অন্যথায় বড় ধরণের প্রানঘাতি ঘটনা ঘটে গেলে কে নিবে এর দায়। ফলে সর্ব মহলে সময়ের একই দাবী চাঁদপুরকে রাখতে হবে অপরাধ মুক্ত। তাই চাঁদপুরে কর্মরত আইন-শৃংঙ্খলা বাহীনি সদস্যদের আরো দায়িত্বশীল ভূমিকা আশা করে স্থানীয় জনগন।
অপরদিকে সমাজের সচেতন মহলের দাবী অরাধ করা বখাটে তরুনরা আমাদের কারো না কারো পরিবারের সন্তান। তাই উঠতি বয়সি সব সন্তানদের প্রতি বাড়তি নজরদারী বাড়ানো প্রয়োজন খোদ প্রতিটি পরিবার থেকেই বলে মনে করেণ তারা। অন্যথায় এসব ছেলেরা কোথায় যায় কাদের সাথে আড্ডা দেয় তা যদি পরিবার থেকে তদারকি না করা হয় তাহলে বর্তমান সময়ে মাদকের নেশার রাজ্যে তারা হারিয়ে স্বাভাবিকভাবেই অপরাধ প্রবন হয়ে উঠবে। ফলে সচেতনতার পাশাপাশি নৈতিক শিার প্রতি আরো মনোযোগি হয়া প্রয়োজন বলে মনেকরেণ অভিজ্ঞ মহল।
শিরোনাম:
বুধবার , ২৩ এপ্রিল, ২০২৫ খ্রিষ্টাব্দ , ১০ বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
এই ওয়েবসাইটের যে কোনো লেখা বা ছবি পুনঃপ্রকাশের ক্ষেত্রে ঋন স্বীকার বাঞ্চনীয় ।