মিজান লিটন
চাঁদপুর জেলা শহরসহ বিভিন্ন উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজারে নামে-বেনামে হারবাল চিকিৎসাকেন্দ্র ব্যাঙ্গের ছাতার ন্যায় গজিয়ে উঠেছে। এসব চিকিৎসাকেন্দ্রের পাতানো ফাঁদে পড়ে সাধারণ মানুষ প্রতারিত হচ্ছে।
হারবাল চিকিৎসায় নেই কোন সাটিফিকেট, নেই ড্রাগ লাইসেন্স বা কোন কাগজপত্র না নিয়েই কিছু দিন হারবালে রিসিভশনে কাজ অথবা অশালিন ভাষার বিজ্ঞাপন বিতারণ করে হয়ে গেছেন হারবাল ডাক্তার। যে খানে বিন্দু পরিমাণ ডাক্তারের অভিজ্ঞতা নেই সেখানে মানুষকে ধোকা দিয়ে হাতিয়ে নিচ্ছে হাজার হাজার টাকা। ঔষুধের লেভেল খুলে হারবাল ঔষধ নাম করে বিক্রয় করছে দেদারছে। এতে করে হয়রানির শিকার হচ্ছেন সাধারণ জনগণ।
স্বাস্থ খাতে হয়রানি করে মানুষের জীবনের ঝুঁকি বাড়িয়ে দিচ্ছে। প্রতিদিন মানুষ বিভিন্ন মহামারি রোগের দিকে ধাবিত হচ্ছে এই হারবালের চিকিৎসা নিয়ে। এরকম অভিযোগ এখন প্রায়ই পাওয়া যাচ্ছে।
শহরের বিভিন্ন এলাকায় রাস্তার পাশে টানানো থাকে এদের অশালিন ভাষার সাইনবোর্ড। স্কুল-কলেজের সামনে, গাড়ির ভিতরে অশালিন ভাষার পোষ্টার লাগানো থাকে। ছোট ছোট ছেলে-মেয়েরা তা বানান করে পড়তে দেখা যাচ্ছে। এতে করে শিক্ষার্থীদের নৈতিকতার অবনতি হচ্ছে।
সরকারকে কোন প্রকার কর না দিয়ে দেদারছে ব্যবসা করে যাচ্ছে। এরা হারবাল অফিসে রোগী গেলে ০৮/১০হাজার টাকার বিল করে যাতে কোন প্রকার ফলাফল পাওয়া যায় না ।
সংশ্লিষ্ট প্রশাসন এসব অবৈধ হারবাল ব্যাবসায়ীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যাবস্থা নিবেন বলে আশাবাদী ।
শিরোনাম:
বুধবার , ১১ ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দ , ২৭ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
এই ওয়েবসাইটের যে কোনো লেখা বা ছবি পুনঃপ্রকাশের ক্ষেত্রে ঋন স্বীকার বাঞ্চনীয় ।