চাঁদপুর: চাঁদপুর শহরে গত কয়েকদিন রসালো ফল আম, জাম, বাঙ্গি, চায়না তরমুজ, বড় সাইজের পেঁপে, আনারস ও লিচু আমদানি শুরু হয়েছে। তমে দাম কোনভাবেই কামছে না। করোনা পরিস্থিতির কারণে লকডাউনে পরিবহন সহজ না হওয়ার কারণে বেশী দামে বিক্রি করতে হয় বলে অধিকাংশ ব্যবসায়ীদের বক্তব্য।
মঙ্গলবার (৪ মে) সকালে শহরের মিশন রোড, হকার্স মার্কেটের সামনে শপথ চত্বর এলাকা, কোর্ট স্টেশন, কুমিল্লা রোড ও পালবাজার এলাকা ঘুরে বহু ভ্যানগাড়ী ও ফলের দোকানে এসব রসালো ফলের বাহার চোখে পড়ে।
ব্যবসায়ীদের সাথে আলাপ করে জানাগেছে, প্রতি পিস বাঙ্গি ১০০ থেকে ১৫০ টাকা। লিচু সাইজ অনুসারে ১৫০ থেকে আড়াইশ’ টাকা। চয়না তরমুজ ৭০ থেকে ১৫০টাকা। পেঁপে পিস সাইজ অনুসারে ১৫০ থেকে ২০০টাকা। আনারস পিস ছোট ১৫ থেকে ৩০টাকা। জাম ১০০শ’ থেকে ১৫০টাকা।
তবে দক্ষিণাঞ্চলের তরমুজের আমদানি না থাকায় পুরনো তরমুজগুলো এখনো অনেক বেশী দামেই বিক্রি হচ্ছে। এসব তরমুজ এখন ক্রয় করলে লোকসান ছাড়া অন্য কিছুই না। কারণ দীর্ঘদিন আড়ৎ ও ব্যবসায়ীদের দোকানে পড়ে থাকায় তরমুজের গুনগত মান নষ্ট হয়েগেছে। কয়েকজন ক্রেতার সাথে আলাপ করে এমন তথ্য জানাগেছে।
চাঁদপুরনিউজ/এমএমএ/