রিফাত কান্তি সেনঃ
হাতে মাইক, এদিক,সেদিক ঘাড় ফিরানো,মুখে বাঁশির হুইসেল, ডানে-বায়ে হাত নাড়ানো, গাড়ির লাইন সোজা রাখা সহ ট্রাফিক পুলিশের করনীয় অনেক কাজই করছে সেচ্ছাসেবক স্কাউট সদস্যরা।নিঃশ্বার্থ এসব স্কাউট সদস্যরা স্কুল, কলেজ পড়ুয়া শিক্ষার্থী।রৌদ্র, বৃষ্টিকে উপেক্ষা করে ২১ রমজান থেকে শুরু করে ঈদের আগের দিন পর্যন্ত সেবা প্রদানে প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।ট্রাফিক পুলিশের পাশাপাশি যানজট নিরসনে তাদের ও রাস্তায় লক্ষ্য করা যায়।
ছবির দৃশ্য চাঁদপুর কালী বাড়ি পুলিশ বক্সের সামনের চিত্র।পুরো শহর জুড়ে গুরুত্বপূর্ণ স্থান গুলোতে ট্রাফিক পুলিশের সহায়ক হিসেবে কাজ করছে স্কাউট সদস্যরা।বিশেষ করে লঞ্চঘাট,ট্রেন স্টেশন,বাস স্টেশন সহ শহরের গুরুত্বপূর্ণ মোড় গুলোতে তাদের অবস্থান লক্ষ্য করা যায়।ঘরে ফেরা মানুষের যানজটের ভোগান্তী দূর করতে তাদের এই উদ্যেগ।মেঘনা পার গ্রুপ নামে একটি স্কাউট টিমের সাথে কথা হয় আমাদের।
তারা বলেন,’ঈদে ঘরে ফেরা মানুষের ভোগান্তী লাঘবে তাদের এই প্রচেষ্টা।যানজট নিরসনে তাদের ভূমিকা সত্যি প্রশংসার দাবীদার।জাহিদুল ইসলাম,ফরিদগঞ্জ মজিদিয়া কামিল মাদ্রাসার ছাত্র।স্কাউট মেঘনা পার গ্রুপের সদস্য জাহিদ। রৌদ্র বৃষ্টিকে উপেক্ষা করে ২১ রমজান থেকে শুরু করে ঈদের আগের দিন পর্যন্ত নির্বিচ্ছিন্ন সেবা প্রদানে প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।তিনি বলেন,’মানুষের সেবার জন্যই তো স্কাউট।আমরা দেশের প্রতিটি ভাল কাজে অংশ নিতে চাই।’
এদিকে স্কাউটদের কর্মততপরতা অনেকটা ট্রাফিক পুলিশের চাইতে ও এগিয়ে।হাতে হ্যান্ড মাইক,বার বার মাইকে সতর্ক শব্দ ভেসে আসছে।যানবাহন গুলো ও লাইন ধরে চলছে।সুশৃঙ্খল এমন দৃশ্য সত্যি প্রশংসার দাবীদা