চাঁদপুর : চাঁদপুর সদর উপজেলাতেই ১২টি আশ্রায়ন প্রকল্প স্থাপন করা হচ্ছে। এসব আশ্রায়ন প্রকল্পে দেড় হাজার ভূমিহীন দু:স্থ, অসহায় ও নদী ভাংতি মানুষকে পুনর্বাসিত করা হবে। ইতিমধ্যে ৩টি আশ্রায়ন প্রকল্পের কাজ সমাপ্ত হয়েছে। সেখানে ৫৯০জনকে পুনর্বাসন করা হয়েছে। আরো ৯টি আশ্রায়ন প্রকল্পের অনুমোদন মিলেছে। এ ৯টি আশ্রায়ন প্রকল্পে ১হাজার ৪৬০টি পরিবারকে পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা হবে। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর তত্ত্বাবধানে নির্মিত হচ্ছে এসব আশ্রায়ন প্রকল্পগুলো। ২০১২-১৩অর্থ বছরে বরাদ্দ পাওয়া সদর উপজেলার লক্ষ্মীপুর আশ্রায়ন প্রকল্পে নির্মিত হচ্ছে ৫ ইউনিটের ৪৬টি ব্যারাক। এ ৪৬টি ব্যারাকের প্রতি ব্যারাকে ৫পরিবার করে সর্বমোট ২৬০পরিবার আবাসনের সুযোগ পাচ্ছে। ২০১১-১২ ও ২০১২-১৩ অর্থ বছরে বরাদ্দ পাওয়া রামদাসদী (১) আশ্রয়ন প্রকল্পে তৈরী হচ্ছে ২৪টি ব্যারাক। প্রতি ব্যারাকে ৫পরিবার করে মোট ১২০ পরিবারে আবাসনের ব্যবস্থা করা হবে। ২০১২-১৩ অর্থ বছরে বরাদ্দ পাওয়া মেঘনা আশ্রায়ন প্রকল্পে তৈরী হচ্ছে ৩০টি ব্যারাক প্রতি ব্যারাকে ৫টি পরিবার করে মোট ১৫০পরিবার আবাসন ব্যবস্থা পাচ্ছে। ২০১২-১৩অর্থ বছরে বরাদ্দ পাওয়া বড় রঘুনাথপুর আশ্রয়ন প্রকল্পে তৈরী হচ্ছে ২০টি ব্যারাক প্রতি ব্যারাকে ৫পরিবার করে মোট ১শ পরিবারের আবাসন ব্যবস্থা হচ্ছে। ২০১২-১৩অর্থ বছরে বরাদ্দ পাওয়া মেঘনাপাড় আশ্রায়ন প্রকল্পে তৈরী হচ্ছে ৫ইউনিটের ২৫টি ইউনিটের ২৫টি ব্যারাক, সেখানে মোট ১শ ২৫পরিবারের আবাসন ব্যবস্থা হচ্ছে। ২০১২-১৩ অর্থ বছরে বরাদ্দ পাওয়া রঘুাথপুর আশ্রয়ন প্রকল্পে নির্মিত হচ্ছে ৫ইউনিটের মোট ২৫টি ব্যারাক সেখানে ১২৫ পরিবারের আবাসন ব্যবস্থা করা হবে। ২০১২-১৩অর্থ বছরে বরাদ্দ পাওয়া রামদাসদী আশ্রায়ন প্রকল্পে তৈরী হচ্ছে ৫ইউনিটের মোট ৫২টি ব্যারাক সেখানে ২শ ৬০পরিবারের আবাসন ব্যাবস্থা করা হবে। ২০১১-১২/২০১২-১৩ অর্থ বছরে বরাদ্দ পাওয়া মনোহর খাদী আশ্রায়ন প্রকল্পে ৫ইউনিটের মোট ৩২টি ব্যারাক তৈরী করা হবে। যার মধ্যে ১শ ৬০পরিবারকে পুর্নবাসিত করা হবে। এছাড়া সদর উপজেলার চরমুকুন্দী আলহাজ্ব সেকান্দর আলী আশ্রায়ন প্রকল্প নির্মিত হয়েছে ২০০৬-০৭ অর্থ বছরে সেখানে ১০টি ইউনিটের ১৩টি ব্যারাক ১০৩ পরিবারকে পুর্নবাসিত করা হয়েছে। এই আশ্রায়ন প্রকল্পটিকে ২০১০-১১ অর্থ বছরে ইউনিটের আরো ১৮টি ব্যাকের অনুমোদন দেয়া হয়। সেখানে আরো ৯০পরিবারের পুনর্বাসন করা হবে। অপরদিকে, ২০০১-২০০২/২০০৪-০৫ অর্থ বছরে বরাদ্দ পেয়ে নির্মিত হয়েছে ঘোড়ামারা আশ্রয়ন প্রকল্প সেখানে ১০ইউনিটের ২৩টি ব্যারাক হাউসে পুনর্বাসিত করা হয়েছে মোট ২৩০ পরিবারকে। একই অর্থ বছরে বরাদ্দ পেয়ে নির্মিত হয়েছে। শেখের হাট আশ্রয়ন প্রকল্প সেখানে ১০ইউনিটের ২৩টি ব্যারাক নির্মিত হয়েছে। সেখানে মোট ২৩০পরিবাকে পুনর্বাসন করা হয়েছে। এছাড়া জেলায় আরো কয়েকটি আশ্রায়ন প্রকল্প নির্মাণের জন্য অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে
শিরোনাম:
শুক্রবার , ৪ অক্টোবর, ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দ , ১৯ আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
আরও সংবাদ
বিশ্ব ইজতেমায় ‘মানবতার ফেরিওয়ালা’ মালয়েশিয়ান ইবিট লিও
টঙ্গীর তুরাগ তীরে বিশ্ব ইজতেমায় অংশ নেন, মালয়েশিয়ার ‘মানবতার ফেরিওয়ালা’ ইবিট লিও। বিশ্ব... বিস্তারিত
পেঁয়াজের দাম বাড়ল কেজিতে ২০-৩০ টাকা
দেশে আগাম জাতের মুড়িকাটা পেঁয়াজ এরই মধ্যে ঘরে তুলেছেন কৃষক। মূল মৌসুমের পেঁয়াজ বাজারে আসতে... বিস্তারিত
রমজান মাসে প্রাথমিকে ক্লাশ ১০ দিন, মাধ্যমিকে ১৫…
আগামী রমজান মাসের প্রথম ১০ দিন দেশের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলো খোলা রাখার সিদ্ধান্ত... বিস্তারিত
পরকীয়ায় নাশ সংসার
দেশে বিয়ের হার বৃদ্ধির পাশাপাশি বিবাহবিচ্ছেদ বা তালাকও বেড়েছে। বিবাহবিচ্ছেদের প্রধান দুটি... বিস্তারিত
এই ওয়েবসাইটের যে কোনো লেখা বা ছবি পুনঃপ্রকাশের ক্ষেত্রে ঋন স্বীকার বাঞ্চনীয় ।