অভিজিত রায় ॥ অখন্ডমন্ডলেশ্বর শ্রীশ্রীমৎ স্বামী স্বরূপানন্দ পরমহংসদেবের প্রবর্ত্তিত চরিত্রগঠন আন্দোলনের শতবর্ষ পূর্ত্তি উদযাপন পরিশদের পৃষ্ঠপোষক ও জেলা প্রশাসক মোঃ ইসমাইল হোসেনকে চাঁদপুর অযাচক আশ্রমের পক্ষ থেকে বিদায়ী সংবর্ধণা দেওয়া হয়েছে। ১ জুলাই বুধবার দুপুর ৩টায় মন্দির প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত বিদায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিদায়ী জেলা জেলা প্রশাসক বলেন চাঁদপুরে আমাকে চাকুরী জীবন বেশ ভাল কেটেছে। আপনারা আমার জন্য দোয়া করবেন যাতে আমি সুস্থ থেকে চাঁদপুরের ন্যায় কাজ করে যেতে পারি। চাঁদপুরের সকলকে আমার সব সময় মনে থাকবে। কারন এখানকার মানুষ আমাকে নিজের মতো করে নিয়েছি। আমি স্বামী স্বরূপানন্দজীর বই পড়েছি। একজন মহান মানুষের জন্ম এ চাঁদপুরে। আমাদের সকলকেই চরিত্রবান হয়ে গড়ে ওঠতে হবে। সকলকে সুন্দর ও সত্যের পথে এগিয়ে যেতে হবে। পরস্পর পরস্পরের জন্য এগিয়ে আসতে হবে। তবেই আমারা সমাজের সকলের উপকারে আসব।
অযাচক আশ্রম বাংলাদেশের চেয়ারম্যান ও চাঁদপুর অযাচক আশ্রমের অধ্যক্ষ সুখরঞ্জন ব্রহ্মচারীর সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখন চাঁদপুর সরকারী কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ প্রফেসর মিহির লাল সাহা, হাসান আলী উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষক পন্ডিত নরেন্দ্র নারায়ন। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন নির্বাহী ম্যাজিস্টেট সৈকত ইসলাম, অজয় কুমার দাস, বাংলাদেশ অখন্ড সংঘের সাংস্কৃতিক সম্পাদক মানিক রায়, বিশ্বনাথ দাস, কর্মসংস্থান ব্যাংকের আঞ্চলিক কর্মকর্তা দুলাল সাহা, চাঁদপুর সরাকারী কলেজের রসায়ন বিভাগের বিভাগীয় প্রদান অধ্যাপক গৌরাঙ্গ চন্দ্র দাস, ডেল্টা লাইফ ইন্সুরেন্সের ভাইস প্রেসিডেন্ট স্বপন মজুমদারসহ আশ্রমের ছাত্র ও ভক্তমন্ডলী। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন অঞ্জন সাহা। অনুষ্ঠানের শুরুতে বিদায়ী জেলা প্রশাসকে ক্রেস্ট ও শ্রীশ্রীমৎ স্বামী স্বরূপানন্দ পরমহংসদেবের বই তুলে দেন আশ্রমের অধ্যক্ষ সুখরঞ্জন ব্রহ্মচারী।
শিরোনাম:
সোমবার , ২৯ মে, ২০২৩ খ্রিষ্টাব্দ , ১৫ জ্যৈষ্ঠ, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
এই ওয়েবসাইটের যে কোনো লেখা বা ছবি পুনঃপ্রকাশের ক্ষেত্রে ঋন স্বীকার বাঞ্চনীয় ।