মোঃজাবেদ হোসেনঃ
চাঁদপুর জেলা কারাগারের সামনে সিটিজেন চার্টাওে লেখা বন্দীদের সাথে দেখা করতে লাগে না কোন টাকা।জেল সুপার বা ম্যাজিষ্ট্রেটের অনুমতিক্রমে হাজতীদের সাথে আতœীয়রা দেখা করতে পারবে ১৫ দিন পর।আর কয়েদিদেও সাথে দেখা করতে পারবে৩০ দিন পর।কারাগারের ভিতরে মোবাইল ক্যামেরা ও বাহিরের খাবার নিয়ে ঢুকা নিষিদ্ব। কিন্তু সরেজমিনে গিয়ে কারাগারে বন্দীদের সাথে দূর- দূরান্ত থেকে আতœীয় স্বজনরা বেদনার সূরে জানাযায়,কারাগারে বন্দীদের সাথে দেখা করতে গেলে প্রথমে কারারী কনেষ্টবল কাছ থেকে প্রতি মোবাইল জমা রাখার জন্য হাতিয়ে নেয় ৩০ থেকে ৫০ টাকা।আবার কখনো বা ১ থেকে দেড়শ টাকা হাতিয়ে নেয়হাজার অধিক টাকা, ২য় দফায় বন্দীদেও সাথে করতে আবেদন শ্লিপ বাবদ নেয় ২শ থেকে ৩শ টাকা কখনো বা তারও বেশি,৩য় দফায় জেল গেটের ভিতরে সামনা –সামনি দেখা করতে গেলে ২ থেকে তিন হাজার টাকার মত দিতে হয় কারারীদের,৪র্থ দফায় নেটের ভিতরে দেখা করতে গেলে ২শ থেকে ৩শ টাকা না দিলে বন্দীকারীদেও মারধোর কওে বন্দীদেও আতœীয় স্বজনদেও কাছ থেকে রাবার পেছানো চিকন লাঠি দিয়ে করারীরা টাকা নেয় নূন্যতম ১শ থেকে তার ও অধিক,৫ম দফায় আতœীয় স্বজনরা বন্দীদের খাবার দিতে চাইলে তার জন্য দেড়শ থেকে ২শ টাকা দিতে হয়।কয়েদিদের মধ্যে যারা যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত তাদের আতœীয় স্বজনরা ও রেহাই পায়না এ টাকার বানিজ্য থেকে।আর যারা সিটিজেন চার্টার দেখে নিয়ম অনুযায়ি টাকা পয়সা দিতে না চায় তাদেও পড়তে হয় নানা রকম হয়রানিতে।বন্দীদেও সাথে দেখা করতে আসা অসহায় আতœীয় স্বজনদের ও সাধারন সচেতন মানুষের পুলিশ সুপারও উর্দ্বতন কতপওে কাছে দাবি অচিরেই বন্দ হবে জেলা কারাগারের এসব অনিয়ম ও দূনীতি।
শিরোনাম:
শনিবার , ৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দ , ২৩ ভাদ্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
এই ওয়েবসাইটের যে কোনো লেখা বা ছবি পুনঃপ্রকাশের ক্ষেত্রে ঋন স্বীকার বাঞ্চনীয় ।