রফিকুল ইসলাম বাবু ।
ক্রমাগত ভরাট ও অবধৈ দখলে দনি দনি সংকুচতি হচ্ছে চাঁদপুররে ডাকাতয়িা নদী। নদীর দুই পাশে অবধৈভাবে নানা স্থাপনা গড়ে তুলছনে স্থানীয় প্রভাবশালীরা। এতে হুমকীতে পড়ছেে নদীট।ি এছাড়া খাস জমি দখল হয়ে যাওয়ায় মােটা অংকরে রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার। এক সময়রে খরস্রােতা ডাকাতয়িা। অবধৈ দখলে এখন বর্পিযস্ত চাঁদপুররে এই নদী। স্থানীয়দরে অভযিােগ, চাঁদপুররে বড়স্টশেন মােলহডে থকেে ইচলী র্পযন্ত নদীর দুই পাড় দখল করে নয়িছেে স্থানীয় প্রভাবশালীরা। গড়ে তােলা হয়ছেে বহুতল ভবনসহ টনিশডে বাড়ি ও ব্যবসা প্রতষ্ঠিান। ক্রমাগত ভরাটে যৗেবন হারাতে বসছেে ডাকাতয়িা নদী।১৯৬০ সালে চাঁদপুরকে নদী বন্দর ঘােষণা করে বআিইডব্লউিটএিকে একশাে ত্রশি একর জমি দয়ো হয়। অবধৈ দখলরে কবলে এখন তার কতটুকু অবশষ্টি রয়ছেে তা বলতে পারছে না র্কতৃপক্ষও। ২০০৪ সাল থকেে নবায়ন করা হচ্ছে না জমরি ফ।ি এতে কােটি কােটি রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার।বআিইডব্লউিটএি বলছ,ে ডাকাতয়িা নদী রক্ষায় কমটিি গঠন করা হয়ছে।ে শগিররিই অবধৈ দখলদারদরে তালকিা করে অভযিান চালানাে হব।ে দখল বন্ধ না হলে একসময় ডাকাতয়িা নদী শুধু কাগজে কলমইে থকেে যাবে বলে আশঙ্কা স্থানীয়দরে। জলো প্রশাসকসহ সংশ্লষ্টিদরে হস্তক্ষপে কামনা করছেনে স্থানীয়রা।উল্লখ্যে, আগামী ২৩ ডসিম্বের চাঁদপুরসহ ৬৪ জলোয় অবধৈ নদী দখলদারদরে বরিুদ্ধে একযোগে উচ্ছদে অভযিান শুরু করা হবে বলে জানয়িছেনে পানসিম্পদসচবি মোঃ কবরি বনি আনোয়ার।গতরোববার (১ ডসিম্বের) নাটোর কালক্টেরটে সম্মলেনকক্ষে চলনবলি এলাকার সমন্বতি পানি ব্যবস্থাপনা পরকিল্পনা নয়িে উচ্চর্পযায়রে মতবনিমিয়সভা শষেে সাংবাদকিদরে এসব কথা বলনে। অবধৈ নদী দখলদারদরে বরিুদ্ধে অভযিানরে জন্য ৪৪ হাজার অবধৈ স্থাপনা চহ্নিতি করা হয়ছেে বলে জানান তনি।ি