
রফিকুল ইসলাম বাবু।
সারাদেশে বাড়ছে দিন দিন করোনা রোগীর সংখ্যা। চাঁদপুরেও প্রতিদিন বেড়ে চলছে কোভিক ১৯ আক্রান্তের সংখ্যা। করোনা পরিস্থিতি মোকা বেলায় চাঁদপুরে লকডাউন দেওয়া হলেও তা মানছে না সাধারন মানুষ ও কিছু দোকানি । ভোর থেকেই রাস্তায় গুলোতে হাজারো মানুষ ভীর জমাচ্ছে নিত্য পন্য কেনার জন্য ও ঘোরার জন্য ।

কেনাকাটা করছেন জে এম শেন গুপ্ত রোডে বিউটি স্টোরে কোন প্রকার সামাজিক দূরত্ব না মেনেই। প্রশাসনের নজরদারি সত্ত্বেও চাঁদপুরের নারায়ণগঞ্জ জেলা থেকে করোনার উপসর্গ নিয়ে আসা রোগীরা চাঁদপুরে হুহু করে ছড়াচ্ছে করোনা ভাইরাস। এত নির্দেশনা কর্নপাত করছেনা সাধারন মানুষ। মানছে না কোন বাঁধা। যখনই রাস্তায় সেনাবাহিনী বা পুলিশের টহল বাড়ে তখন একটু ফাঁকা থাকে জনপদ।

শহরের সেনাবাহিনী, পুলিশ ও ভ্রাম্যমান আদালতের টিম টহল দিলেও ভীর থামানো যাচ্ছে না কোন ভাবেই। দিন দিন সড়কে বাড়ছে অটো বাইক, রিক্সা ও মোটর সাকেইকেলের অধিক্য। নিয়মিত অনেকেই জরিমানা করছে ভ্রাম্যমান অাদালত। তারপও থামানো যাচ্ছে না রাস্তায় অলিতে গলিতে মানুষের ভীর। শহরের পালবাজার, ষোলঘর অস্থায়ী বাজার, নতুনবাজার, বিপনীবাগ বাজারের লোকে লোকারন্য। প্রত্যেক বাজারেই পুরুষদের সাথ্ম পাল্লারদিয়ে মহিলাদেরও বাজার করতে দেখা বাবগেছে। লকডাউনে খাবার দোকান, ঔষধের দোকান খোলা থাকার নির্দেশনা থাকলেও বিউটি স্টোর, লিপিকাসহ হাকিম প্লাজা,রেলওয়ে হকার্স মার্কেটের কিছু দোকান দোকান এক শার্টার খোলা রেখে পন্য বিক্রি করতে দেখা গেছে। শহরের চৌধুরী ঘাটে তরমুজ বোঝাই অনেক ট্রলার থেকে মালামাল খালাশ ও পুরান বাজারে ট্রলার থেকে মালামাল খালাশ করছে শ্রমিকরা। অনেকেই বলছেন এসব কাজে নারায়ণগঞ্জ ফেরত শ্রমিকরাও আছেন।