চাঁদপুর হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজে ভর্তি চলছে
জনপ্রিয়তা বাড়ছে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার
স্টাফ রিপোর্টার:
বাংলাদেশের হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসার জনপ্রিয়তা দিন দিন বাড়ছে। ফলে দেশটির অনেক শিক্ষার্থীই এখন পেশা হিসেবে হোমিওপ্যাথিকে বেছে নিচ্ছেন।
বর্তমানে প্রায় সকল রোগের চিকিৎসাই দেওয়া সম্ভব হচ্ছে হোমিওপ্যাথিক পদ্ধতিতে এবং দেশটির প্রায় চল্লিশ ভাগ মানুষ এই চিকিৎসা গ্রহণ করছেন বলে যানা গেছে।
কিন্তু হোমিওপ্যাথির এমন কি বিশেষত্ব আছে, যার কারণে এই চিকিৎসা পদ্ধতির দিকে ঝুঁকছে বাংলাদেশের জনগণ?
চাঁদপুর হোমিওপ্যাথিক মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের অধ্যক্ষ ডাঃতামজিদ হোসেন বলেন, নতুন আবিষ্কৃত রোগগুলো ও পুরনো অনেক রোগই প্রায় পুরোপুরি নির্মূল সম্ভব হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার মাধ্যমে। এর বিশেষত্ব এখানেই ।
ডাঃ তামজিদ হোসেন জানালেন, শিক্ষার্থীদেরও মধ্যে পেশা হিসেবে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসাকে বেছে নেওয়ার প্রবণতা বাড়ছে। সেজন্য দেশে বর্তমানে সরকারী ও বেসরকারি পর্যয়ে হোমিওপ্যাথিক মেডিক্যাল কলেজও স্থাপন করা হয়েছে।
হোমিওপ্যাথির উৎপত্তি জার্মানিতে, প্রায় দু’শ বছর আগে। যদিও ভারতীয় উপমহাদেশে এর ব্যবহার শুরু হয় প্রায় আশি বছর আগে; অর্থাৎ প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর।
সম্প্রতি একটি বেসরকারি উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান আশা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষণায় দেখা যাচ্ছে, বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার প্রায় ৪০ ভাগ লোক হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা নেয়।
এই গবেষণায জানা যায়, গত ১৫ বছরে এদেশে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা নেওয়া লোকের সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে অন্তত ৪ গুণ।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওষুধ প্রযুক্তি বিভাগের অধ্যাপক আ ব ম ফারুক বলেন প্রশিক্ষিত ডাক্তারের মাধ্যমে সারাদেশে হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা ব্যবস্থা প্রসার করতে পারলে দেশের চিকিৎসা ব্যবস্থায় ব্যাপক পরিবর্তন সম্ভব।
তাই আপনার একজন সন্তানকে হোমিওপ্যাথ চিকিৎসক বানান যাতে আপনার ও জনগনের চিকিসা সেবা করতে পারে।হোমিওপ্যাথিক ডি,এইচ,এম.এস ডিগ্রী নেওয়ার জন্য চাঁদপুর হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে ভর্তি করিয়ে দেন,২০১৬-১৭ শিক্ষা বর্ষে ভর্তি চলছে,এ সংক্রান্ত তথ্যের জন্য কলেজ অফিসে যোগাযোগ করুন এবং মোবাইল করে প্রয়োজনীয় তথ্য জেনে নিন
ডাঃ তামজিদ হোসেন —০১৭১৪৯৯০০০১
ডাঃ ফরিদ আহম্মেদ—-০১৬৮৯৩৩৮২১১
ডাঃ এস.জামান পলাশ —-০১৭১১৯৪৩৪৩৫
ডাঃ আব্দুল বাসেত——০১৬২৭৮৫৩৪১৩