নিউজ ডেস্ক
চলতি হরতাল পর্যবেক্ষণ করবে সরকার বিএনপি-জামায়াত নেতৃত্বাধীন ১৮ দলের সর্বশেষ ৪৮ ঘণ্টার হরতাল এই কর্মসূচিতে সহিংসতা হলে এবং এরপর আবারো হরতাল কর্মসূচি ঘোষণা করা হলে জারি করা হতে পারে জরুরি অবস্থা।
একটি সুত্র জানিয়েছে, জরুরি অবস্থা জারির মাধ্যমে সকল রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড নিষিদ্ধ করা হবে। তারপরও যদি বিরোধীদল কোনো কর্মসূচি ঘোষণা বা পরিচালনার চেষ্টা করে সেক্ষেত্রে বিরোধীদলের নেতা-নেত্রীদের গণহারে গ্রেফতার করা হবে।
দেশের বর্তমান অস্থিতিশীল পরিস্থিতির অবসান বা স্বাভাবিক করার অজুহাতে এ পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে।
উল্লেখ্য, আওয়ামী লীগের নেতা-নেত্রীরা গত কয়েকদিন ধরে বলে আসছিলেন, নির্বাচনের পর সরকার আরো কঠোর হবে। কঠোর হাতে দমন করবে বিরোধীদলকে। তারই প্রতিফলন ঘটতে যাচ্ছে জরুরি অবস্থা জারির প্রস্তুতির মধ্য দিয়ে।