অভিজিত রায় ॥
জেলা প্রশাসক মোঃ ইসমাইল হোসেন বলেন, মুক্তিযোদ্ধারা জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান। তাদের প্রতি সম্মান জানানো প্রতিটি নাগরিকের কত্বব্য। একাত্তরে নিজের জীবন বাজি রেখে দেশ মাতৃকার জন্য যুদ্ধে ঝাপিয়ে পরেছিলেন যারা তারাই হচ্ছে প্রকৃত দেশ প্রেমিক। আজ আমাদের বীর সন্তানরা দেশ স্বাধীন না করলে আমারা এ চেয়ারে বসতে পারতাম না। সরকার সবসময় আপনাদের পাশে আছে এবং থাকবে। বর্তমান সরকারে মুক্তিযোদ্ধাদের সুযোগ সুবিধার ব্যাপারে সজাগ রয়েছে। আমরা যে যে রাজনৈতিক দর্শনেই বিশ্বাস করি না কেন প্রথমে দেশকে আগে রাখতে হবে। তা না হলে দেশের অগ্রযাত্রা ব্যাহত হবে। ৪৪তম স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ পরিবারের সদস্যদের সংবর্ধ্বণা অনুষ্ঠানে গত ২৬ ডিসেম্বর বৃহস্পাতিবার সকাল ১১টায় সার্কিট হাউজে প্রধান অতিথির বক্তব্য দিতে গিয়ে তিনি উক্ত কথা বলেন। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) মোঃ নুরুল্লা নুরিু সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন পুলিশ সুপার মোঃ আমির জাফর, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আবু নঈম পাটওয়ারী দুলাল, জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের ডেপুটি কমান্ডার আম এ ওয়াদুদ, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) আবু আলী মোঃ সাজ্জাদ হোসেন, জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের ডেপুটি কমান্ডার আব্দুল হাফিজ খান, সদর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার আবুল কালাম মোঃ চিশতী। জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের ডেপুটি কমান্ডার রনজিত চাকি, মহসিন পাঠান, ইয়াকুব আলীসহ অসংখ্য মুক্তিযোদ্ধারা। আলোচনা অনুষ্ঠান শেষে ১শ’ জন মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের পরিবারের সদস্যদের মাঝে জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নগদ অর্থ প্রদান করা হয়।