প্রেস বিজ্ঞপ্তি
বিগত বেশ কিছুদিন পত্র-পত্রিকার মাধ্যমে জাফর ইকবাল মুন্না যুগ্ম আহ্বায়ক পদ ব্যবহার করে জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের পক্ষে নানা ধরনের বিবৃতি প্রদান করছেন। জাফর ইকবাল মুন্না নিজেকে জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের যুগ্ম আহবায়ক বলে পরিচয় দেন। দীর্ঘদিন যাবৎ ক্ষমতার অপব্যবহার এবং সম্পূর্ণ গায়ের জোরে জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের যুগ্ম আহবায়ক পদ ব্যবহার করে আসছে এবং জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের এবং সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ� করছেন। বিগত মহাজোট সরকার এবং বর্তমান সরকার চাঁদপুরের উন্নয়নে অনেক প্রশংসনীয় কাজ করেছেন কিন্তু জাফর ইকবাল মুন্না গংয়ের অনৈতিক কার্যকলাপ সরকারের অনেক সফলতাকে ম্লান করে দিয়েছে। জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের কোনো পদে না থেকে অন্যায়ভাবে এই পদ ব্যবহার করে তার নানা অনৈতিক কাজের প্রতিবাদ স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতা-কর্মীরা করায় তার পালিত সন্ত্রাসী বাহিনী দ্বারা স্বেচ্ছাসেবক লীগের নেতা-কর্মীদের লাঞ্ছিত হতে হয়েছে। দলের স্বার্থে আমরা এতদিন তার সকল অনৈতিক কর্মকাণ্ডের বিষয়ে নীরব ছিলাম। বর্তমান সময়ে তার কর্মকা- স্বেচ্ছাচারিতার চরম পর্যায়ে গিয়ে পৌঁছেছে যার ফলে দলীয় স্বার্থে আমরা এ সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয়েছি। জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সদস্য না হয়েও তিনি জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের নামে বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় যে বক্তব্য বিবৃতি প্রদান করছেন তা সকল পত্রিকার সম্পাদক মহোদয়কে বিনীতভাবে অনুরোধ করা যাচ্ছে তা না ছাপানোর জন্য এবং এই সাথে জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের নামে জাফর ইকবাল মুন্না কোনো ধরনের অনৈতিক কাজ করলে জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগ এর কোনো দায় দায়িত্ব বহন করবে না। জাফর ইকবাল মুন্না জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের কোন পদে নেই তা পত্রিকার সম্পাদক মহোদয়দের জানাবার জন্য জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক লীগ কর্তৃক অনুমোদিত পূর্ণাঙ্গ কমিটির ছায়াকপি প্রতিবাদ লিপির সাথে সংযুক্ত করে দেয়া হলো। এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে জানান বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ চাঁদপুর জেলা শাখার আহ্বায়ক আলহাজ্ব এস.এম জয়নাল আবেদীন ও যুগ্ম আহ্বায়ক এম.এ হাসান লিটন।
শিরোনাম:
সোমবার , ৪ নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দ , ২০ কার্তিক, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
এই ওয়েবসাইটের যে কোনো লেখা বা ছবি পুনঃপ্রকাশের ক্ষেত্রে ঋন স্বীকার বাঞ্চনীয় ।