
মঙ্গলবার (২২ সেপ্টেম্বর) দুপুরে চাঁদপুর সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ কামাল হোসেন এই রায় দেন। কারাদ-প্রাপ্ত মামুন মতলব দক্ষিণ কলাদি ঘোষপাড়ার আব্দুল মান্নান বকাউলের ছেলে। আসামীর উপস্থিতিতে এ মামলার রায় হয়।
মামলার বিবরণ থেকে জানা গেছে, ২০১৩ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি মামলার বাদী শামসুন্নাহারের স্বামী আব্দুল কাদেরের কাছ থেকে মামুন ব্যবসায়িক অংশীদার করবে মর্মে নগদ ও চেকের মাধ্যমে ৮ লাখ ৯০ হাজার টাকা নেন। এরপর ব্যবসাও শুরু করেন। কিন্তু ৭ মাস অতিবাহিত হওয়ার পর আব্দুল কাদের জানতে পারেন তাকে ব্যবসায়িক অংশীদার করা হয়নি। তার সকল টাকা আত্মসাৎ করা হয়েছে।
বিষয়টি মীমাংসার জন্য স্থানীয়ভাবে বেশ কয়েকবার সালিস বৈঠক হয়। কিন্তু কোনো সুরাহা হয়নি। ফলে আব্দুল কাদেরের স্ত্রী শামসুন্নাহার ২০১৬ সালের ২২ মার্চ মামুনকে আসামী করে মামলা দায়ের করে। সেই মামলা সাক্ষ্য, প্রমাণ ও নথি পর্যালোচনা করে আদালত এই রায় দেন।
মামলায় সরকার পক্ষের আইনজীবী ছিলেন অ্যাডঃ এম হালিম পাটওয়ারী এবং আসামী পক্ষের আইনজীবী ছিলেন অ্যাডঃ আবু তাহের পাটওয়ারী।