মিজান লিটন ॥
চাঁদপুরের প্রধান গ্যাস লাইন প্ইাপের উপর থেকে স্থানিয় অসেচেতন এলাকাবাসি তাদের ব্যাক্তিগত কাজে দীর্ঘদিন যাবৎ মাটি কাটার কারনে সাধারন ড্রেজার পাইপের মতো অনেকটা খোলাশা হয়ে পরেছে গ্যাস প্ইাপটি।
জানাযায়, শহরের বঙ্গবন্ধু সড়কের পাশে দিয়ে বয়ে যাওয়া এ পাইপটি এক সময় প্রায় ৮ থেকে ১০ফুট মাটর নিচে ছিলো। পাইপটি বিদ্যুৎ কেন্দ্র হয়ে শহরের মূল কেন্দ্র থেকে ষোলঘরের উপর দিয়ে গিয়ে বাস রাস্তার মাটির নিচে দিয়ে কমিল্লা বাখরাবাদ জ্বালনি গ্যাস কেন্দ্র দিকে গিয়ে সংযুক্ত হয়েছে । এ পাইপের উপর নির্ভর করে চলছে চাঁদপুরের বৃহৎ গ্যাস সংযোগ। পাইপটি রেললাইন এবং বঙ্গবন্ধু সড়কের মধ্যেবর্তি যে খালটি রয়েছে সে খালের প্রায় ৮ ফুট মাটির নিচে দিয়ে গিয়েছে বলে জানাযায়। শীতের মৌসুমে এ খালের পানি অনেক স্থানে শুকিয়ে যাওয়ায় খালের উপর স্থানিয় এলাকাবাসি বিভিন্ন স্থানে চাষাবাদ সহ গরু ছাগল চড়ায়। এছাড়াও এক শ্রেণীর অসাধু চক্র তাদের ব্যাক্তিগত কাজে রেলওয়ের খালের মাটি দিনের পর দিন কেটে নিয়ে যাওয়ার কারনে প্ইাপের উপরের মাটি কমতে কমতে এখন পাইপের উপর থেকে ৭ -৮ ফুট মাটি কমে উল্টো ২ থেকে ৩ ফুট পাইপের নিচে চলে গেছে। এতে করে একদিকে ঝুকিতে পরেছে চাঁদপুর লাকসাম রেললাইন এবং অন্যদিকে গ্যাস লাইনের পাইপ বিষ্পারিত হয়ে বড় ধরনের দূর্ঘটনা ঘটার আশংকা রয়েছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন এলাকাবাসি জানান, অনেকেই তাদের বাড়ীর কাজে, বাগান করার কাজে প্রতিবছর শুস্ক মৌসুমে মাটি কাটে। ফলে এখন এ খালের মাটি অনেক কমে গেছে। এভাবে মাটি কাটার কারনে খালের মাটি শূণ্য হয়ে যাওয়ায় রেললাইনে মাটি কমে যাচ্ছে। এতে করে ঝুকিপূর্ন হয়ে পরছে রেললাইন। পাইপের উপর দিয়ে অবুঝ কোমলমতি শিশুরা খেলা করতে দেখা যায়। পৌর সচেতন মহল জানায়, এভাবে চলতে থাকলে এ গ্যাস পাইপ বিষ্পোরনে যে কোন বড় ধরনের দূর্ঘটনা ঘটতে পারে। এ বিষয়ে কতৃপক্ষকে এখনি জরুরী প্রদক্ষেপ নেওয়া প্রয়োজন বলে মনে করছেন সচেতন মহল।
শিরোনাম:
মঙ্গলবার , ১০ ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দ , ২৬ অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
এই ওয়েবসাইটের যে কোনো লেখা বা ছবি পুনঃপ্রকাশের ক্ষেত্রে ঋন স্বীকার বাঞ্চনীয় ।