স্টাফ রিপোর্টার ॥
চাঁদপুর শহরের জোড় পুকুর পাড় জি এম সেন গুপ্ত রোড, অবস্থিত মতলব হোমিও হলে চিকিৎসার নামে অপচি কর্মের ঘটনায় ডাক্তার রফিকের বিরুদ্ধে নারী নির্যাতন মামলা দায়ের করার পর তাকে চাঁদপুর মডেল থানা পুলিশ গ্রেফতার করে আদালতে প্রেরন করে। পরে আদালত তার জামিন না মঞ্জুর করে জেল হাজতে প্রেরণ করে। নারী নির্যাতন মামলার আসামী রফিকের পরে লোকদের ভয়ে মামলার বাধী নির্যাতীত মুক্তা বেগম বর্তমানে আত্ম গোপনে আছে। কারণ আসামী প বাদীকে মেরে ফেলার হুমকী দিয়ে তার বসত বাড়িতে ঘন ঘন হানা দিচ্ছে। এবং মামলা তুলে নেওয়ার জন্য তার পরিবারের লোকজনদের উপর চাপ সৃষ্টি করছে। এমনটাই জানালেন, বাদী পরে লোকজন। গত ১১ই সেপ্টেম্বর ফরিদগঞ্জ উপজেলার গাজীপুর গ্রামে মুক্তা বেগম তার ফুফুকে সাথে নিয়ে চিকিৎসা নিতে মতলব হোমিও হলে ডাক্তার রফিকুল ইসলাম রফিকের কাছে আসে । সে তাকে মুক্তাকে পরদিন পুনঃরায় আসতে বলে । মুক্তা ১২ ই সেপ্টম্বর সকালে রফিকের কাছে আসলে সে তার ভিতরের কে নিয়ে চিকিৎসার নাম করে মুক্তাকে শ্নীলতাহানী চেষ্টা করে । সে ডাক চিৎকার করলে তার ফুফু এসে উদ্ধার করে চাঁদপুর সরকারী জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে আসে । হাসপাতালের ডাক্তার মুক্তাকে টেস্ট করে মেডিকেল সার্টিফিকেট প্রধান করে। মেডিকেল সার্টিফিকেটে উল্লেখ করা হয় মুক্তার শরিরে মুখে ও বুকে কামড়ের দাগ পাওয়া যায়। গত ১৩ই সেপ্টেম্বর মডেল থানায় মুক্তা বেগম বাদী হয়ে রফিকের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে মামলা দায়ের করে । মামলার প্রেেিত তদন্তকারী কর্মকর্তা সাঈদ রফিকে গ্রেফতার করে আদালতে প্রেরণ করে । ঘটনা ধামাচাপা দিতে রফিক তার বোন জামাই মাহফুজ ও তার বন্ধুরা অপর্কম ডাকতে জায়গা-সম্পত্তি নিয়ে বিরোধ সাজানো মামলা হয়েছে বলে অপপ্রচার চালায়। প্রকৃত ঘটনা আড়াল করে অপপ্রচারের ঘটনা পুলিশ ও স্থানীয় লোকজন জানতে পারে । কারন রফিকের দোকানে মাদক মাদার-টিংচার বিক্রি ও বেশ কয়েক বার অনৈতিক কর্মকান্ডের অপরাধে স্থানীয় যুবকরা তাকে আটক করে উৎকোচের বিনিময়ে মুক্তির বিষয়টি কয়েকটি পত্রিকায় ফলায় ভাবে প্রকাশিত হওয়ায় থলের বিড়ালের মত তার সকল অপর্কম রেড়িয়ে আসতে শুরু করে । আদালত প্রকৃত ঘটনা জেনে তার জামিন না-মঞ্জুর করে। একটি সুত্র জানায়, রফিককে বাচাঁতে ও মামলা তুলে নেবার জন্য রফিকের পরে লোকজন বাদীকে মোবাইলে ও তার বাড়িতে গিয়ে পরিবারের লোকজনদের হুমকি দিয়েছে। এছাড়া ঢাকা থেকে সচিব পরিচয় দিয়ে জনৈক প্রতারক চক্র মামলা তদন্তকারী কর্মকর্তা আবু সাঈদকে ফোন করে মামলার ঘটনা মিথ্যা হুমকি দেয় এবং মামলার বাদী মুক্তা বেগমকে মেডিকেল সার্টিফিকেট দেওয়ার করনে চাঁদপুর ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট সরকারী জেনারেল হাসপাতালের ডাক্তার শিরাজুল ইসলামকে হুমকী দেয়। বাদী মুক্তা বেগম বিবাদী পরে ভয়ে বর্তমানে আত্ম গোপনে রয়েছে।