হাজীগঞ্জ হাজীগঞ্জ ব্যুরোঃ
হাজীগঞ্জে ইউপি মেম্বার বিধবার ইজ্জত লুন্ঠনের ঘটনা ঘটিয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। ঘটনাটি ঘটেছে হাজীগঞ্জ উপজেলার পূর্ব হাটিলা ইউনিয়নের বলিয়া ফকির বাড়ীতে জানাজায়, ঐ বাড়ীর মৃত মিজানের স্ত্রী তানিয়ার সাথে গোপনে অবৈধ সম্পর্ক গড়ে। একই ইউনিনের নব নির্বাচীত মেম্বার আবুল খায়ের গোপন সম্পর্কের এক পর্যায় গত ৩রা নভেম্বর রাত ১ টায় মেম্বার ও তানিয়াকে সরাসরি আটককরে তানিয়ার ৬ষ্ঠ শ্রেণীতে পড়ুয়া ছাত্র মোঃ রাব্বি জানায় তার বাবা মৃত্যুর পর হইতে মেম্বার তাদের বাড়ীতে ঘন ঘন জাতায়াত করে। তার মতিগতি ভালনা বিধায় তাকে সন্ধেহ করে। গত ৩রা ডিসেম্বর রাতে রাব্বির বড় ভাই আলামিন তার মায়ের স্বাথে রাগ করে বাড়ীথেকে চলে যায় তার মা মেম্বারকে ফোন করে বলে আলামিনকে দেখলে বাড়ীতে পাঠিয়ে দিবেন। মেম্বার আলামিনকে কোন খোঁজা খোঁজি না করে সরাসরি বাড়ীতে চলে আসে এর মধ্যে রাব্বি ঘুমিয়ে পড়ে। এক পর্যায়ে পাশের রুমে দস্ত্মা দস্ত্মির আওয়াজ পেয়ে রাবিবর ঘুম ভেঙ্গে যায় ঘুম থেকে উঠে রাব্বি তার মায়ের রুমে গিয়ে বিদ্যুতের সুইচ অন করে তার মায়ের সাথে মেম্বারকে অসামাজিক কাজে দেখতে পায়। মেম্বার দৌড়ে পালায় রাব্বির ডাক চিৎকারে বাড়ীর মানুষ টের পেয়ে যায় ঘটনাটি চারদিকে ছড়িয়ে পড়ে, এ ব্যপারে মৃত মিজানের স্ত্রী তানিয়া জানায় মেম্বার আবুল খায়ার কৌশলে তার ঘরে ঢুকে ইজ্জতের উপর হানা দিয়ে সমাজে মানুষের কাছে কলংঙ্কিত করেছে তার দাবি মেম্বার তাকে বিবাহ করে স্ত্রীর মর্যাদা দিতে হবে। তা না হলে আইনি ব্যবস্থা নিবে। তানিয়ার বড় ছেলে আলামিনের বক্তব্য তার মা অন্যায় করেছে সে জন্য মাকে ধাক্কা দিয়েছি হাতের ব্যবহারিত মোবাইল ভেঙ্গে ফেলছি মেম্বার আমার মায়ের দূর্বলতার সুযোগ নিয়ে ইজ্জতের উপর হানা দিয়েছে। আমরা তার বিচার চাই ঘটনাটির সত্যতা পেতে মেম্বারের স্বাথে মুঠো ফোনে যোগাযোগ করলে জানা যায়, তানিয়ার সংঙ্গে তার অবৈধ সম্পর্ক নেই, কোন অশ্লীল আচরন করিনি, শ্লীলহানিতাও করিনি আমার বিরুদ্ধে মিথ্যে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। রাজনৈতিক প্রতিহিংসা এর মূল কারণ ঘটনাটি ঘটার পরে এলাকায় এই নিয়ে ব্যপক চাঞ্চল্ল সৃষ্টি হচ্ছে এবং মোটা অংঙ্কের টাকার বিনিময়। কতিপয় কিছু সংখক লোক বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়ার জন্য ঘুরে বেরাচ্ছে। এ দিকে তানিয়া ও তার ছেলেকে হুমকি ধুমকি দেওয়া হচ্ছে।
চাঁদপুর নিউজ সংবাদ