ফরিদগঞ্জ: ফরিদগঞ্জে এসএসসি পরীক্ষায় ১১৮ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে। বিগত কয়েক বছরের মধ্যে জিপিএ-৫ এবারই সর্বোচ্চ। এর মধ্যে ফরিদগঞ্জ এ আর উচ্চ বিদ্যালয়ে ৮জন, মনতলা হামিদিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ে ৭জন, খাজুরিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ে ৭জন, মুন্সীরহাট উচ্চ বিদ্যালয়ে ৮জন, শোল্লা উচ্চ বিদ্যালয়ে ৮জন, গলস্নাক নওয়াব আলী উচ্চ বিদ্যালয়ে ৭ জন, আদর্শ একাডেমী ফরিদগঞ্জ থেকে ৭জন, চান্দ্রা ইমাম আলী উচ্চ বিদ্যালয়ে ৫জন, গৃদকালিন্দিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ে ৫ জন, রামপুর বাজার মজিদিয়া উচ্চ বিদ্যালয়ে ৬জন, আস্টা মহামায়া উচ্চ বিদ্যালয়ে ৫জন, কড়ৈতলী উচ্চ বিদ্যালয়ে ৪জন ও সাহেবগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়ে ৪জন জিপিএ-৫ পেয়েছে।
অন্যদিকে দাখিলের তিনটি কেন্দ্রে ৩০ জন জিপিএ-৫ পেয়েছে। এদের মধ্যে ফরিদগঞ্জ মজিদিয়া কামিল মাদ্রাসার ৪জন, সাহেবগঞ্জ আলীনুর হোসাইনিয়া ফাযিল মাদ্রাসার ৪জন, ধানুয়া ফাযিল মাদ্রাসার ৩জন জিপিএ-৫ পেয়েছে। মাধ্যমিকের ৪৪টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৬টি এবং মাদ্রাসার ৫০ প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দুইটি কেন্দ্রের ৪টি প্রতিষ্ঠান শতভাগ পাসের গৌরব অর্জন করেছে। এগুলো হচ্ছে : মুন্সিরহাট উচ্চ বিদ্যালয়, শোল্লা উচ্চ বিদ্যালয়, সোনালী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, চান্দ্রা এ হাকিম বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, কড়ৈতলী উচ্চ বিদ্যালয় ও বি আর হাজী আঃ আহাদ উচ্চ বিদ্যালয়, ফরিদগঞ্জ মজিদিয়া কামিল মাদ্রাসা, রামপুর বাজার ফাযিল মাদ্রাসা, সন্তোষপুর দাখিল মাদ্রাসা এবং চরপাড়া দাখিল মাদ্রাসা।
এদিকে এসএসসিতে উপজেলার ৫টি কেন্দ্র ৩২২১ জন পরীক্ষর্থী অংশ নিয়ে পাস করেছে ২৯৮৮জন। পাসের হার শতকরা ৯২.৭৭ ভাগ। সার্বিক ফলাফলের দিক থেকে উপজেলার মধ্যে এগিয়ে আছে রূপসা আহম্মদিয়া উচ্চ বিদ্যালয়। এই প্রতিষ্ঠানে পাসের হার ৯৯.০৮। জিপিএ-৫ পেয়েছে সর্বচ্চ ১৩জন। অন্যদিকে সবচেয়ে খারাপ ফলাফল করেছে ফরিদগঞ্জ পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়। এই প্রতিষ্ঠানে পাসের হার শতকরা ৭৫ ভাগ। দাখিলে ফরিদগঞ্জ-১ কেন্দ্রের মোট ৭৫৪ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাস করেছে ৬৬৯ জন। পাশের হার ৮৮.৭২।