জাবেদ হোসেনঃ-
বাংলাদেশ সরকারী আইনে বৃক্ষ নিদন ও কর্তন আইনত দন্ডনীয় অপরাদ তা জেনেও কিছু সংখ্যাক দুষকৃতিকারী বৃক্ষের উপর যে কোন ভাবেই কর্তন ও নিদন করে এমনি একটি ঘটনা গত শনিবার ২৫শে অক্টবর সকাল ১০.০০ঘটিকায় ১নং বিষ্ণুপুর ইউনিয়নের কানুদি গ্রামে আলী আশ্রাফ সুকানী বেপারী বাড়ীতে আলী আগবর বেপারীর ছেলে, হাছান বেপারী আগে তার বাড়ীতে দীর্ঘ ৩ মাস আগে আনুমানিক ১৫টি গাছের চারা লাগানো হয়। এর পরেই পাশের বাড়ীর শত্র“তার জের ধরে মানুষের সাথে নাপেরে এরা প্রাইয় সমইে বৃক্ষের উপর রাগ দেখিয়ে ভেঙ্গে ফেলে। প্রইয় সময়ে শত্র“তার জের দরে তাদের বাড়ীতে বিভিন্ন সময়ে ইট, পাটকেল নিক্ষেপ করে। ঐ গাছের মালিক হাছান বেপারীর সাথে আলপ কালে তিনি জানান খান বাড়ীর সাথে পূর্বের শত্র“তা আছে বলে আমার মনে হয় না। কিন্তু তার আমার এই নিয়ে প্রায় ১৫০টি গাছের ভেঙ্গে ফেলে। যখনি গাছের চারা রোপন করি তখন থেকে তারা ওটপেতে থাকে গাছ নিদন করার জন্য। এদরে কে কিছু কেউ কিছু বলতে গেলে হুমকির সম্মূখিন হতে হয়। এরা হলেন কানুদী গ্রামের খাঁন বাড়ীর জালাল খাঁনের ছেলে সায়েদ খাঁন, মৃত হাছান খাঁনের ছেলে আরিফ খাঁন, ও সোবাহান খাঁনের ছেলে কাশেম খাঁন ও অজ্ঞাত আরো কয়েক জন এরা সমাজ বিরুধী কাজে সব সময়ে লিপ্ত থাকে। ঘটনার পরপরেই ২নং ওয়ার্ডের সাবেক মেম্বার লেয়াকত হোসেন বেপারী ও বর্তমান ৩ন ওয়ার্ডের মেম্বার রফিক ঘটনাস্থলে গিয়ে তা দেখে আসে। এলাকবাসির অনুরোধ উর্ধতন কর্তৃপক্ষের কাছে দূষকৃতি কারক কিছু সমাজের কীট প্রতঙ্গ যারা বৃক্ষের উপর নিধন করে তাদেরকে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি প্রধান করা হক।
