স্টাফ রিপোর্টার : মহানবী হযরত মুহম্মদ (সা.)-কে নিয়ে ব্লগার রাজিবের জঘন্য-কুরুচি ও ধৃষ্টতাপূর্ণ লেখার প্রতিবাদে ফুঁসে উঠেছে দেশের ধর্মপ্রিয় সাধারণ মানুষ। ইসলামপ্রিয় তৌহিদী জনতা, সাধারণ মানুষ, আলেম-উলামা ও ইসলামী চিন্তাবিদরা নাস্তিক মুরতাদ ব্লগারদের কঠোর শাস্তির দাবিতে সভা-সমাবেশ, বিক্ষোভ মিছিল, মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছে। রাজধানী ঢাকা থেকে শুরু করে বিভাগ, জেলা, উপজেলা এমনকি ইউনিয়ন পর্যায়ে এ দাবিতে প্রতিবাদ সভা-মিছিল হয়েছে। মিছিলগুলো থেকে হাজার হাজার মানুষ ব্লগার নাস্তিক রাজিবের কটূক্তিতে ঘৃণা প্রকাশ করেছেন এবং তার অনুসারীদের ফাঁসির দাবি জানিয়েছেন। মিছিল ও সভা-সমাবেশে ইসলাম ও মহানবী (সা.) সম্পর্কে অশালীন, ঔদ্ধত্যপূর্ণ মন্তব্যকারী ব্লগারদের জনসন্মুখে ফাঁসির লক্ষ্যে সংসদে আইন প্রণয়নের দাবি জানানো হয়। নবী (সা.) সম্পর্কে ঔদ্ধত্যপূর্ণ মন্তব্যকারী ব্লগারদের ফাঁসির শ্লোগানও দেয়া হয়। তৌহিদী জনতার একটাই দাবি শতকরা ৯০ ভাগ মুসলমানের এই বাংলাদেশে ইহুদিদের এজেন্ট নাস্তিক-মুরতাদদের বেঁচে থাকার অধিকার নেই। এদেশের মুসলমানদের শরীরের এক বিন্দু রক্ত থাকতে ইসলাম ও নবী (সা.)-কে নিয়ে জঘন্যতম কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না। এই নাস্তিক-মুরতাদ-ব্লগার চক্রের পক্ষালম্বন কেউ করলে তারাও রেহাই পাবেন না। শীর্ষস্থানীয় আলেম-উলামাগণ পীর আউলিয়ার এ দেশে নবী (সা.) সম্পর্কে কটাক্ষ এবং ইসলামকে নির্মূলের যে কোনো ষড়যন্ত্র জীবন দিয়ে প্রতিহত করার ঘোষণা দেন। আলেম-উলামারা সভা-সমাবেশে বলেন, ইসলাম সম্পর্কে অজ্ঞ ব্লগাররা যুদ্ধাপরাধীদের বিচার, জামায়াতের রাজনীতি নিষিদ্ধের দাবির সঙ্গে কোরআন, হাদিস, নবী, রাসুল (সা.) ও ইসলামের অমীয় বাণীকে একাকার করে ফেলেছেন। ইসলামের মর্মবাণী না বুঝে ইহুদি-নাসারাদের এজেন্ট হিসেবে নাস্তিক ব্লগাররা ইসলাম ধর্ম নিয়ে কটূক্তি করছে; রাসুল (সা.) সম্পর্কে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করে ধর্মপ্রায় মানুষের হৃদয়ে আঘাত হানছে। আমরা দ্ব্যর্থহীন ভাষায় এই সরকারকে জানিয়ে দিতে চাই ইসলাম ও রাসুল (সা.)-এর বিরুদ্ধে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্যকারী নাস্তিক ব্লগার চক্রের শাস্তির দাবির আন্দোলন আর জামায়াত নেতাদের বাঁচানোর আন্দোলন এক জিনিস নয়। ইহুদিদের অর্থে পরিচালিত তথাকথিত প্রগতিশীল ব্লগার চক্রের অপতৎপরতা স্থায়ীভাবে বন্ধ করতে হবে এবং তাদের দ্রুত গ্রেফতার করে বিচারের কাঠগড়ায় তুলতে হবে। না হলে তৌহিদী জনতা ঈমানি চেতনায় রাজপথে নামতে বাধ্য হবে। কারণ এই ব্লগার চক্র মানবতার ধর্ম ইসলাম ও রাসুল (সা.) সম্পর্কে জঘন্যতম অপপ্রচার চালিয়ে দেশকে অস্থিতিশীল করে তুলে পশ্চিমাদের এজে-া বাস্তবায়ন করতে চায়। ইসলাম শান্তির ধর্ম। বিশ্বনবী (সা.) সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ নবী। অর্থে ও লোভে পশ্চিমা সা¤্রাজ্যবাদীদের পাতানো ফাঁদে পা দিয়ে এদেশে ইসলামের অগ্রযাত্রা দাবিয়ে রাখা যাবে না। তারা আরো বলেন, যাঁর জন্ম না হলে মহান আল্লাহপাক পৃথিবীই সৃষ্টি করতেন না। সেই আখেরি নবী (সা.) সম্পর্কে জঘন্য মির্থাচারকারী কথিত ব্লগারের ঔদ্ধত্যপূর্ণ আস্ফালন ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা বরাদস্ত করবে না। যারাই ইসলাম ও নবী-রাসুল (সা.)-এর বিরুদ্ধে মিথ্যাচার করবে তারাই আঁস্তাকুড়ে নিক্ষিপ্ত হবে।
শীর্ষস্থানীয় আলেম উলামা
দেশের শীর্ষস্থানীয় আলেম উলামাগণ বলেন, শাহবাগের প্রজন্ম চত্বরের আন্দোলন যে কারণে সংঘটিত এবং চলমান এর উদ্যোক্তারা যদি মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীন, সর্বশেষ ও শ্রেষ্ঠ নবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) ও ইসলাম বিদ্বেষী মনোভাব নিয়ে হযরত শাহজালাল ইয়ামেনী (রহ.)সহ অসংখ্য পীর আউলিয়ার এই দেশ থেকে ইসলাম নির্মূলের হীন উদ্দেশ্য নিয়ে করে থাকেন তা হলে এর চেয়ে বড় ও দীর্ঘ মেয়াদী সমাবেশের মাধ্যমে সর্বশ্রেষ্ঠ নবী মুহাম্মদ (সা.) এর উম্মত মুসলমানেরা জীবনের বিনিময়ে তা প্রতিহত করবে।
বিবৃতিতে বলা হয়, সকলেরই মনে রাখা উচিত মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীন, নবী মুহাম্মদ (সা.), কুরআন, ইসলাম, ইসলামী রাজনীতি কোন দল বা ব্যক্তির মতবাদের প্রতীক নয়। তাই যে কোন আন্দোলনের আড়ালে এ ধরনের হীন কোন চক্রান্ত থাকলে তা এদেশের ঈমানদার জনতা কোন দিনই সফল হতে দিবেনা।
বিবৃতিদাতারা হলেন, দারুল মা’আরিফ আল ইসলামিয়ার মহাপরিচালক ও রাবেতা আদবে আল ইসলামীর বাংলাদেশ ব্যুরো প্রধান আল্লামা সুলতান যওক নদভী, কারীমপুরের পীর সাহেব আল্লামা নুরুল হুদা ফয়েজী, মাসিক আল ফুরক্বান সম্পাদক এম. আতিকুল হক, মাসিক আদর্শ নারীর সম্পাদক মুফতী আবুল হাসান শামসাবাদী, মাসিক মদীনার ব্যবস্থাপনা সম্পাদক ও সাপ্তাহিক মুসলিম জাহান সম্পাদক আলহাজ্ব মোস্তফা মঈনুদ্দীন খান, মাসিক সংস্কার সম্পাদক অধ্যাপক ইসমাইল হোসেন, মাসিক আল হক সম্পাদক এম এম ফুরকানুল্লাহ খলীল, মাসিক মদীনা’র পয়গাম সম্পাদক শহিদুল ইসলাম কবির।
খেলাফত আন্দোলন
বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের আমীর মাওলানা শাহ আহমাদুল্লাহ আশরাফ বলেছেন, ব্লগার আহমাদ রাজিব হায়দার তার ব্লগে মহান আল্লাহ তা’আলা, হযরত মুহাম্মাদ (সা.) ইসলাম, ঈদ, সেজদা, নামাজ, নবুওয়াত নিয়ে যে কুরুচিপূর্ণ মিথ্যা ও মনগড়া লেখা পোস্ট করেছে তা কুখ্যাত মুরতাদ সালমান রুশদির চেয়েও জঘন্য। এটা তার মানসিক ভারসাম্যহীনতার বহিঃপ্রকাশ। তার এসকল ব্লক পড়ার পর কোনো সুস্থ বিবেকসম্পন্ন মানুষ এবং ভিন্ন ধর্মের মানুষও সহ্য করতে পারে না। কেউ রাজিবের ইসলাম বিদ্বেষী ব্যঙ্গাত্মক কটূক্তিপূর্ণ লেখা সমর্থন করলে তারও ঈমান থাকবে না। রাজিব এসমস্ত লেখা পোস্ট করে প্রমাণ করেছে, সে ইসলামের দুশমন এবং ইহুদী-খ্রীষ্টানদের দালাল।
গতকাল সোমবার বিকেলে কামরাঙ্গীরচর মাদরাসা প্রাঙ্গণে খেলাফত আন্দোলনের উদ্যোগে ব্লগার রাজিব কর্তৃক ইসলাম ও হযরত মুহাম্মাদ (সা.) কে অবমাননাকর কুরুচিপূর্ণ ব্লগ তৈরির প্রতিবাদে অনুষ্ঠিত এক বিক্ষোভ সমাবেশে সভাপতির ভাষণে তিনি একথা বলেন। এতে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন মাওলানা হাবিবুল্লাহ মিয়াজী, মাওলানা মুজিবুর রহমান হামিদী, মাওলানা সাজেদুর রহমান ফয়েজী, মাওলানা আবু জাফর কাসেমী, মাওলানা সাইফুল ইসলাম, মাওলানা আবুল কাসেম কাসেমী, ফিরোজ আশরাফী ও মাহমুদুল হাসান প্রমুখ।
সম্মিলিত কওমী মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ড
ইসলাম ও মহানবী (সা.)কে অবমাননা করে ব্লগে লেখা প্রকাশের কঠোর প্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়েছেন সম্মিলিত কওমী মাদরাসা শিক্ষাবোর্ড নেতৃবৃন্দ। সম্মিলিত কওমী মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান তানযীমুল মাদারিস বাংলাদেশের সভাপতি মুফতী আব্দুর রহমান, বোর্ডের সিনিয়র ভাইসচেয়ারম্যান ও ইত্তিহাদুল মাদারিস বাংলাদেশের সভাপতি আল্লমা সুলতান যওক নদভী, বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যান ইত্তিহাদুল মাদারিস বাংলাদেশের সেক্রেটারি জেনারেল আল্লামা মুফতী আবদুল হালিম বোখারী ও বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যান ও আযাদা দ্বীনি এদারায়ে তালিম বাংলাদেশের সেক্রেটারি জেনারেল আল্লামা আবদুল বাসেত বরকতপুরী এক যুক্ত বিবৃতিতে বলেন, কতিপয় ব্লগারের কুরুচিপূর্ণ লেখায় ইসলাম ও মহানবী (সা.)কে অবমাননা করে যেসকল কুরুচিপূর্ণ জঘন্য কথা বলা হয়েছে সেরূপ লেখা মুসলমান তো দূরের কথা কোনো হিন্দু, খ্রিষ্টান, ইহুদী বা অন্যধর্মাবলম্বীও লেখতে পারে না। ব্লগারদের ইসলাম ও নবী করীম (সা.) সম্পর্কে অবমাননাকর কুরুচিপূর্ণ এ জঘন্য লেখা আজ পুরো মুসলিম উম্মাহের হৃদয়কে ক্ষতবিক্ষত করেছে। এ ধরনের জঘন্য কুরুচিপূর্ণ কোনো কাজ এদেশের মুসলমান কখনও বরদাশত করবে না। কারা এরূপ কাজে জড়িত তাদের কঠোর শাস্তি ও এরূপ জঘণ্যতম কাজ যাতে ভবিষ্যতে সংঘটিত হতে না পারে সে জন্য কঠিন আইন প্রণয়নেরও দাবী জানান সম্মিলিত কওমী বোর্ড নেতৃবৃন্দ।
ইসলামী আন্দোলন
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর প্রেসিডিয়াম সদস্য মাওলানা মুফতী সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম বলেছেন, অলি আউলিয়াদের পদভারে ধন্য বিশ্বের ২য় বৃহত্তম মুসলিম দেশ বাংলাদেশে নাস্তিক ও আল্লাহর নবীর দুশমনদের ঠাঁই দেয়া হবে না। বিশেষ করে ইন্টারনেটভিত্তিক নাস্তিক্যবাদীদের ইসলাম ও নবী-রাসূলদের বিরুদ্ধে ঘৃণ্য অপপ্রচার যেভাবে চলছে এ অবস্থা কোন মুসলমান সহ্য করতে পারে না। অলি-্আউলিয়া, পীর-মাশায়েখদের এই পূণ্যভূমিতে ইসলামবিরোধীদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলা আজ ঈমানী দাবীতে পরিণত হয়েছে। তিনি সকল দ্বীনদার মুসলমানকে রাসূলের দুশমনদের প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধভাবে ঝাঁপিয়ে পড়তে আহ্বান জানান।
গতকাল ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর কেন্দ্রীয় মজলিশে আমেলার জরুরী বৈঠকে সভাপতির বক্তব্যে মুফতী ফয়জুল করীম এ আহ্বান জানান। উপস্থিত ছিলেন নেতৃবৃন্দ।
জমিয়তে তালাবায়ে আরাবিয়া
বাংলাদেশ জমিয়তে তালাবায়ে আরাবিয়ার কেন্দ্রীয় সভাপতি হাফেজ মোঃ শাহজালাল ও প্রধান সম্পাদক আব্দুল কাদির এক বিবৃতিতে বলেন, রাসূল (সা.)কে নিয়ে ব্লগার রাজিবদের কুরুচিপূর্ণ মন্তব্যের তীব্র ক্ষোভ নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন। নেতৃবৃন্দ বলেন, সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলমানদের দেশে ইসলাম ও প্রিয় নবীর (সা.) এর ব্যাপারে যে কটূক্তি রাজিব করেছে ঈমান থাকতে কোন মুসলমান তা মেনে নিতে পারে না। রাসূল (সা.)কে নিয়ে কটাক্ষ করা হবে আর আলেম উলামা, পীর-মাশায়েখগণ বসে আঙ্গুল চুষবে তা হতে পারে না। জীবনের এক ফোঁটা রক্ত থাকতে তা হতে দেয়া হবে না। ইসলাম ও মহানবী (সা.) সম্পর্কে কটূক্তি রচনাকারী কুলাঙ্গারদের যারা সাহায্য ও সহমর্মিতা জানায় তারা ইসলামের দুশমন। নেতৃবৃন্দ এই সব ইসলামের প্রকাশ্য শত্রুদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান জানান।
ইসলামী ঐক্য আন্দোলন
ইসলামী ঐক্য আন্দোলনের আমির ড. মওলানা মুহাম্মদ ঈসা শাহেদী এক বিবৃতিতে তার প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে বলেন, রাজীব হায়দার তার নিজের ব্লগে ইসলাম, ইসলামের নবী (সা.) ও বিভিন্ন ইসলামী বিষয় সম্পর্কে যেসব অশ্লীল, অশ্রাব্য ও কুরুচিপূর্ণ কথা লিখেছে, যা পড়ে আমরা, স্তম্ভিত, বাকরুদ্ধ। এর প্রতি নিন্দা,ঘৃণা ও ধিক্কার জানানোর ভাষা জানা নেই। ইতিহাসে এ পর্যন্ত যারা ইসলাম ও মহানবীর (সা.)এর অবমাননায় লেখালেখি করেছে, তাদের কেউই রাজীবের মতো এত নিচু, নিকৃষ্ট ও নষ্ট-ভ্রষ্ট মানসিকতার পরিচয় দিতে পারেনি। তার এই কদর্য কাহিনীগুলো পড়ে শাহবাগ আন্দোলনের পেছনে তার যেসব সতীর্থ রয়েছে বলে সংবাদপত্রে এসেছে তাদের কর্মকা- বিবেকের কাছে বারে বারে প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে। রাজীবের ব্লগের বক্তব্য পড়ে মনে হচ্ছে আসলে মূল ইসলামকেই যেন টার্গেট করা হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, আমরা মনে করি এ মুহূর্তেই তরুণ সমাজের উচিত এসব স্বার্থশিকারীর খপ্পর থেকে বেরিয়ে আসা। সরকার ও নেপথ্য নায়কদের উচিত তরুণদের দাবি বিবেচনার নিশ্চয়তা দিয়ে তাদেরকে পড়ালেখায় ফিরে যাওয়ার ব্যবস্থা করা। অন্যথায় টাকাপয়সা, বিরিয়ানির প্যাকেট, আম্ােদ-ফুর্তির উপকরণ সরবরাহ করে তরুণদেরকে রাতদিন রাস্তায় রেখে দেয়ার পরিণতি সরকারের জন্যই ভয়াবহ হতে পারে।
শিরোনাম:
সোমবার , ২১ এপ্রিল, ২০২৫ খ্রিষ্টাব্দ , ৮ বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
এই ওয়েবসাইটের যে কোনো লেখা বা ছবি পুনঃপ্রকাশের ক্ষেত্রে ঋন স্বীকার বাঞ্চনীয় ।