
গতকাল সারাদেশে একযোগে প্রকাশিত হলো জুনিয়র বৃত্তির ফলাফল। এ ফলাফলে
চাঁদপুর জেলা থেকে মোট ৬শ’ ৪৫ জন শিক্ষার্থী বৃত্তি লাভ করেছে। এসব শিক্ষার্থীর মধ্যে টেলেন্টপুলে বৃত্তি পেয়েছে ২শ’ ৩ জন, সাধারণ গ্রেডে বৃত্তি পেয়েছে ৪শ’ ৪২ জর্ন। বিভিন্ন উপজেলার মধ্যে সর্বোচ্চ বৃত্তি পেয়েছে চাঁদপুর সদর উপজেলার শিক্ষার্থীরা। এ উপজেলা থেকে ৩৭ জন টেলেন্টপুলে এবং ৮০ জন সাধারণ গ্রেডে বৃত্তি পেয়েছে। আর চাঁদপুর জেলার মধ্যে সেরা অবস্থানে রয়েছে মাতৃপীঠ সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়। এ বিদ্যালয় থেকে মোট ৪২ জন বৃত্তি পেয়েছে। এর মধ্যে টেলেন্টপুলে ১৬ জন ও সাধারণ গ্রেডে ২৬ জন।
চাঁদপুর সদরে মোট বৃত্তি পেয়েছে ১শ’ ১৭ জর্ন। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বৃত্তি পেয়েছে কচুয়া উপজেলার শিক্ষার্থীরা। এ উপজেলা থেকে মোট ১শ’ ৩ জন শিক্ষার্থী বৃত্তি পেয়েছে। উপজেলাওয়ারী পরিসংখ্যানে ফরিদগঞ্জ উপজেলা থেকে মোট বৃত্তি পেয়েছে ৯৮ জন শিক্ষার্থী। যার মধ্যে ২৯ জন টেলেন্টপুলে ও ৬৯ জন সাধারণ গ্রেডে বৃত্তি পেয়েছে। বরাবরের মতো এবার হাইমচর উপজেলায় সবচে’ কম শিক্ষার্থী বৃত্তি পেয়েছে। এ উপজেলা থেকে পেয়েছে ৬ জন। হাজীগঞ্জ উপজেলায় টেলেন্টপুলে বৃত্তি পেয়েছে ২৯ জন আর সাধারণ গ্রেডে বৃত্তি পেয়েছে ৬৩ জন। এ উপজেলায় মোট বৃত্তি পেয়েছে ৯২ জন। মতলব দক্ষিণ উপজেলায় টেলেন্টপুলে বৃত্তি পেয়েছে ১৭ জন, আর সাধারণ গ্রেডে বৃত্তি পেয়েছে ৩৬ জন। এ উপজেলায় মোট বৃত্তি পেয়েছে ৫৩ জন। মতলব উত্তর উপজেলায় টেলেন্টপুলে বৃত্তি পেয়েছে ৩১ জন। আর সাধারণ গ্রেডে বৃত্তি পেয়েছে ৬৭ জন। এ উপজেলায় মোট বৃত্তি পেয়েছে ৯৮ জন। শাহরাস্তি উপজেলায় টেলেন্টপুলে বৃত্তি পেয়েছে ২১ জন আর সাধারণ গ্রেডে বৃত্তি পেয়েছে ৪৪ জন। এ উপজেলায় মোট বৃত্তি পেয়েছে ৬৫ জন।
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার ফল হাতে পেয়ে উত্তীর্ণ ছাত্র-ছাত্রী ও অভিভাবক মহলে দেখা যায় উৎসবের আমেজ। তারা নিকটাত্মীয় থেকে শুরু করে পরিচিতদের এ সংবাদ জানাতে ব্যস্ত হয়ে উঠে। এদেরকে দেখা যায় একে অপরকে মিষ্টিমুখ করাতে ও নিকটাত্মীয়সহ পরিচিতদের মাঝে মিষ্টি বিতরণ করতে। বৃত্তির ফল প্রকাশের পর থেকেই দেখা যায় শহরের মিষ্টির দোকানগুলোতে উপচেপড়া ভিড়