মোঃ আমিনুল ইসলামঃ
মেহের উত্তর ইউনিয়নের নির্বাচন কে গিরে শাহরাস্তি উপজেলার মধ্যে নানা গুঞ্জন শুনা যায়। তার মধ্যে মোঃ জিয়াউল কবির দুলাল এর নাম যেন ইউনিয়ন বাসির মুখে মুখে। তাদের মতে আগামী ইপি নির্বাচনে ইউনিয়ন বাসির মনের মতন প্রার্থী হলেন তিনি। তার বাবা পাকিস্তান আমলে চেয়ারম্যান ছিলেন। অত্র ইউনিয়ন এর চেয়ারম্যান হিসাবে অনেক উন্নয়ন সাধন করেছিলেন। যদি তত সময়ে উন্নয়ন করা অনেক কঠিন কাজ ছিল। তার পিতার নাম মরহুম জয়নাল আবেদীন। দুলাল তিন ভাই তিন বোনের মধ্যে দ্বিতীয় পেশায় তিনি একজন ব্যবসায়ি। ব্যবসায়ি প্রতিষ্ঠান স্থানীয় কাকৈরতলা বাজারে। জন্ম সূত্রেই তার পূর্ব পুরুষগন শিাঅনুরাগী, দানবীর ও সমাজ সেবক হিসাবে পরিচিত।
মোঃ জিয়াল কবির দুলাল এর সাথে একান্ত আলাপচারিতায় জানায় যায় তিনি ১৯৮১ইং সনে নাওড়া আজিজুর রহমান উচ্চ বিদ্যালয় হতে এস.এস.সি পাস করেন। ১৯৮৩ইং সালে পয়ালগাছা পোষ্ট গ্রাজুয়েট করেজ হইতে এইচ.এস.সি পাস করেন। ১৯৮৫ ইং সালে তিনি চট্ট্রগ্রাম সিটি কলেজ হতে বি.এ পাস করেন। সংসার জীবনে তিনি এক কন্যার জনক। ২০০৫ইং সাল হইতে তিনি ব্যবসা কে কর্ম হিসাবে বেঁচে নিয়েছেন এবং অর্ধবদি তিনি ব্যবসা করছেন। তার রাজনীতি সর্ম্পকে জানতে চাইলে তিনি জানান জন্মগত ভাবে আমি আওয়ামীলীগের সমর্থক। ২০০৪ইং সালে তিনি শাহরাস্তি উপজেলা আওয়ামীলীগে সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে নির্বাচন করেন। পরবর্তী ২০১৩ইং সনে তার নিজ ইউনিয়ন মেহের উত্তর আওয়ামীলীগের সভাপতি হিসেবে নির্বাচন করেন। বর্তমানে জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশিত সকল রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত তৃণমূল পর্যায়ে পালন করি। বর্তমানে তিনি মেহের উত্তর ইউনিয়নের মৎস চাষী ইউনিয়নের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
তার ছোট চাচা মোঃ গোলাম কিবরিয়া সুয়া পাড়া জি.কে উচ্চ বিদ্যালয়ের জমি দাতা ও প্রতিষ্ঠাতা। বানিয়া চোঁ জে.বি উচ্চ বিদ্যালয়ের জমি দাতা ও প্রতিষ্ঠাতা। কাঁকৈরতলা গোলাম কিবরিয়া দাখিল মাদ্রাসা ও হাফিজিয়া খানার জমি দাতা ও প্রতিষ্ঠাতা। এক পর্যায়ে তিনি আগামী ইপি মেহের উত্তর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হিসাবে নির্বাচন করবেন কিনা জানতে চাইলে তিনি জানান আমার ইউনিয়নের বেশির ভাগে লোকে এলাকার সার্থে নির্বাচন মুখী হওয়ার কথা বলছেন। আমি অনেক ভেবে চিন্তে আমার বাবা মরহুম জয়নাল আবেদীন চেয়ারম্যান এর সন্তান হিসেবে জনগন কে প্রতিশ্র“তি দিয়েছি। আগামীতে আমি নির্বাচন করবো মর্মে আমার ইউনিয়নের প্রতিটি এলাকায় গনযোগাযোগ করছি। তিনি আরো বলেন ব্যবসায়ের পর আমররা যে সময় থাকে আমি সবটুকু সময়ই জন স্বার্থে কাজ করতে পারবো। আমার গ্রাম নায়নগর এর সকল লোকজন আমাকে নির্বাচন করার জন্য অনুপ্রেরনা দিয়ে যাচ্ছে।
