শামছুল আলম॥
যমুনা উন্নয়ন ফাউন্ডেশন, প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশে বৃহৎ গ্রুপ অব কোম্পানী যমুনা গ্রুপের কোন অংশ নয়, কিন্তু নাম দেখে অনেকেই মনে করেন, এটি যমুনা গ্রুপের একটি প্রতিষ্ঠান। বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটির বিরুদ্ধে প্রায় ৫শতাধিক গ্রাহকের সঞ্চয়ের টাকা প্রদানে প্রতারনার অভিযোগ উঠেছে। যুমনা নামের খাতিরে ও মোট অঙ্কের লাভবান হওয়ার প্রলোভনে আসক্ত হয়ে পুরুষদের পাশাপাশি গ্রামের অনেক নারীরা ুদ্র ও মাঝারি আকারে প্রতিষ্ঠানটিতে সঞ্চয় শুরু করে। তাদের প্রচারনা ও পরিচিতিমূলক লিফলেটে ঢাকায় অবস্থিত দুটি প্রধান অফিস দেখানো হয়েছে। প্রথমটি ৬৭/৩, বি-উত্তর গোলাপবাগ, ৪র্থ তলা, বিশ্বরোড ঢাকা-১২০৩ অপরটি “রাহুল ৫/২ বরাবো মোহনপুর, শ্যামলী ঢাকা-১২০৭। সাংগঠনিক কার্যালয় ১৫ মায়াকানন, ঢাকা-১২১৪। কিন্তু তাদের বর্তমান প্রতারণামূলক কার্যক্রমে, উক্ত ঠিকানগুলোতে প্রকৃতভাবে তাদের কোন অফিস রয়েছে কিনা এ নিয়ে গ্রাহকদের মাঝে সন্দেহ রয়েছে। এছাড়া চাঁদপুর ডিসি অফিস সংলগ্ন চেয়ারম্যান ঘাট এলাকায় তাদের একটি অফিস রয়েছে যা মাসের বেশিরভাগ দিনে বন্ধ থাকতে দেখা যায়। চাঁদপুর সদর এলাকার সাহেব বাজার, নানুপুর, পশ্চিম সকদী একাধিক গ্রাহকের অভিযোগের ভিত্তিতে জানা যায়, তারা প্রথমত প্রতিষ্ঠানটির কয়েকজন মালিক সদস্য পশ্চিম সকদির বাসিন্দা একটি শাখা সাহেব বাজারে থাকায়, স্থানীয় অনেকে তাতে সঞ্চয় শুরু করেন। প্রায় ১ বছর পূর্বে সঞ্চয়ের মেয়াদ উর্ত্তীর্ন হয়েছে এ ধরনের অসংখ্যা গ্রাহক তাদের টাকা তুলতে গিয়ে প্রতিষ্ঠানটি কর্মচারী ও মালিক সদস্য কারো হদিস পাচ্ছে না। প্রতিবেদক মালিক সদস্যদের ১জন পশ্চিম সকদী গ্রামের বাসিন্দা সিরাজ খানের সাথে মোবাইলে যোগাযোগ করলে, গ্রাহকদের সঞ্চয়ের টাকার কথা স্বীকার করে এবং একাধিকবার টাকা প্রদানে আশ্বাস দিয়েও বর্তমানে কোন গ্রাহককের সঞ্চয়ের টাকা পরিশোধ করা হচ্ছে না। ইতিমধ্যে তাদের সাহেব বাজার অফিস দীর্ঘদিন যাবত থেকে বন্ধ রয়েছে এবং এলাকাতে অফিস কোন কর্মকর্তা-কর্মচারীকেও পাওয়া যাচ্ছে না।
শিরোনাম:
বুধবার , ৯ জুলাই, ২০২৫ খ্রিষ্টাব্দ , ২৫ আষাঢ়, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
এই ওয়েবসাইটের যে কোনো লেখা বা ছবি পুনঃপ্রকাশের ক্ষেত্রে ঋন স্বীকার বাঞ্চনীয় ।