চাঁদপুর প্রতিনিধিঃ সারা দেশে আগামী ২০ অক্টোবর হিন্দু সম্প্রদায়ের শারদীয়া দুর্গোৎসব শুরু হবে। সেই সাথে হাজীগঞ্জ উপজেলায় এবার প্রায় ৮০টি পূজা মন্ডবে পূজা হবে। পূজা মন্ডব ও প্রতিমা তৈরির কাজ শুরু হয়ে প্রায় শেষ পর্যায়ে রয়েছে। হিন্দু সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় আড়ম্বরপূর্ণ এ উৎসবকে কেন্দ্র নিরাপত্তার জন্য ব্যবস্থাও গ্রহণ করা হচ্ছে। উপজেলায় বিভিন্ন স্থানে প্রায় সহস্রাধিক পূজা মন্ডবকে অধিক ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করে একটি গোয়েন্দা সংস্থা রিপোর্ট তৈরি করেছে। ঝুঁকিপূর্ণ পূজা মন্ডবে ক্লোজসার্কিট ক্যামেরার আওতায় আনতে পুলিশ সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দিয়েছে বলে একটি সূত্র জানিয়েছে। শারদীয় দুর্গোৎসব পারনে উপজেলার দোকানিরা এবং পোষাকের দোকান গুলোতে উপচে পড়া ভিড়। রাত দিন ক্রয় বিক্রয় হচ্ছে বিভিন্ন এলাকায় থেকে আশা ক্রেতারা আনন্দ উৎসব আর হাসির মধ্যদিয়ে দিন গুনছে শারদীয় দুর্গোৎসবের। গ্রামে গ্রামে হই চই মেতে উঠেছে হিন্দু সপ্রদায়ের বিভিন্ন প্রেণীর লোকজন। এ নিয়ে পুলিশ প্রশাসনের সঙ্গে কথা বলেছেন হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজন। পবিত্র কুরআন শরিফ অবমাননার অভিযোগ এনে আর যাতে কেউ আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতি করতে না পারে সেদিকে বিশেষ নজর দিতে পুলিশ সুপারদের বিভিন্ন দিকনির্দেশনা দিয়েছে পুলিশ সদর দপ্তর। এজন্য হার্ডলাইনে থাকছে পুলিশ। সূত্র মতে, অক্টোবরের ১৫ তারিখের পর থেকে পূজা পূজা মন্ডব গুলো আইন প্রয়োগকারী সংস্থার নিয়ন্ত্রণে থাকার কথা। এবার নতুন আরো ৩টি পূজা মন্ডবে তৈরির কাজ চলছে। ম-পের ভেতর ও বাইরে থাকবে গোয়েন্দা নজরদারি। গ্রামের পূজা মন্ডব গুলোতে ১০ জন করে পুলিশ সদস্য দায়িত্ব পালন করবে। পূজা মন্ডবে শারদীয় দূর্গোৎসব আসা দর্শনার্থীদের ব্যাগ ও শরীর মেটাল ডিটেক্টর দিয়ে তল-াশি করে ভেতরে ঢোকার ব্যবস্থা নিয়েছে প্রশাসন।
শিরোনাম:
বৃহস্পতিবার , ২৭ মার্চ, ২০২৫ খ্রিষ্টাব্দ , ১৩ চৈত্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
এই ওয়েবসাইটের যে কোনো লেখা বা ছবি পুনঃপ্রকাশের ক্ষেত্রে ঋন স্বীকার বাঞ্চনীয় ।