শাহরাস্তি প্রতিনিধি ঃ আদালত কতৃক অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের পর ঘর উত্তোলন করতে গেলে প্রতিপক্ষ বাঁধা প্রদান করে। বাঁধা প্রদানকারির বিরুদ্ধ থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়।
শাহরাস্তি উপজেলার সুচীপাড়া দক্ষিন ইউনিয়নের লোটরা গ্রামের পালের বাড়িতে গত ২৬ আগস্ট এ ঘটনা ঘটে।
ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার জানায়, নরিংপুর ্এলাকার মৃত আবুল হাশেম তফদারের পুত্র শাহজাহান তফদার ১২ সেপ্টেম্বর/২০০৫ সালে লোটরা গ্রামের তফদার বাড়ির মোঃ রহুল আমিনের স্ত্রী আয়েশা খাতুন হতে লোটরাু ৪০৮নং হালে ১১৫ মৌজার বিএস ৭০ নং খতিয়ান সাবেক ৫৩৫ হাল দাগ ৭১৩ এর মধ্য ২২ শতাংশ ভূমি ক্রয় করে। ভূমি ক্রয়ের পর হতে টিন সেটের বসত ঘর নির্মাণ করে সুখে শান্তিতে বসবাস করে আসছে। টিনসেটের ঘর ব্যাবহারের অনুপযোগী হয়ে পড়ায় ক্রয় সুত্রে মালিকিয় ভূমির উপর পাকা ভবন র্নিমান করতে গেলে বাঁধসাদে পাশ^বর্তী বাড়ির মন্তাজ মিয়া। পৈত্রিক সুত্রে ওই ভূমি মালিকত্তা দাবি করে মন্তাজ মিয়া বাদি হয়ে বিজ্ঞ সহকারি জজ শাহরাস্তি আদালতে অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞার আবেদন করেন। বিবাদি জাহানারা বেবীর পক্ষে নিযুক্ত কৌশলীর বক্তব্য শ্রবনান্তে বিজ্ঞ সহকারি জজ শাহরাস্তি চাঁদপুর আদালতের বিচারক ংঃধঃঁং য়ঁড় াধপধঃব করে সময়ের দরখাস্ত মঞ্জুর া.ড়.ঢ় এবং আগামী ১ সেপ্টেম্বর/১৬ তারিখে আপত্তি শুনানী ও এডিআর শুনানীর দিন ধার্য করে।
বিজ্ঞ আদালতের দেয়া াধপধঃব এর পর বিবাদি জাহানারা বেবী গত ২৬ আগস্ট পাকা ভবনের নির্মাণ কাজ করতে গেলে মন্তাজ মিয়াগংরা কাজে বাঁধা দেয়।
অপরদিকে জাহানারা বেবী গত ২৪ আগস্ট জীবনের নিরাপত্তার অভাব ও প্রতিপক্ষের হিংস্্রাতক মনোভাব বোধ করে শাহরাস্তি মডেল থানায় মৃত আনোয়ার মিয়ার পুত্র মন্তাজ (৭০), মোঃ সিরাজ (৫৮), মন্তাজ মিয়ার পুত্র মোঃ আঃ মান্নান (৪৫), মোঃ শাখাওয়াত হোসেন (৪৭) এবং মান্নানের পুত্র মুর্শেদের (২৫) বিরুদ্ধে একটি অভিযোগ দায়ের করেন। অভিযোগ পত্র নং-৯১০।
অপরদিকে মন্তাজের নাতী মুর্শিদ জানায়, অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার হলেও বিজ্ঞ আদালত আগামী শুনানীর দিন ধার্য রয়েছে। তাঁরা শুনানীর অপেক্ষা না করে ভবনের কাজ করতে যায়। এতে আমরা বাঁধা দিয়েছে তা সত্যে।
শিরোনাম:
বুধবার , ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দ , ২৭ ভাদ্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
এই ওয়েবসাইটের যে কোনো লেখা বা ছবি পুনঃপ্রকাশের ক্ষেত্রে ঋন স্বীকার বাঞ্চনীয় ।