সাখাওয়াত হোসেন মিথুন :
হাজীগঞ্জ বাজারের প্রধান সড়কের উপর পৌরসভার দেয়া ইজারার টোল আদায় করা হচ্ছে। যা সম্পন্ন নিয়ম বর্হিভূত। যারা ইজারা নিয়েছে তারা বেকায়দায় পড়ে প্রতিনিয়ত প্রধান সড়কের উপর বসে টোল আদায় করতে হচ্ছে। অথচ পৌরসভা প্রতিবছর সিএনজি ষ্ট্যান্ড দেখিয়ে দরপত্র আহব্বান করে আসছে। কিন্তু পৌরসভায় ‘পৌর বাস র্টামিনাল’ থাকলে কোথাও নেই ‘সিএনজি স্ট্যান্ড’। এখন প্রশ্ন উঠেছে- নির্ধারিত স্থান না থেকেও প্রতি বছরে দরপত্র হাকিয়ে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে পৌর কর্তৃপক্ষ। তবে পৌর কর্তৃপক্ষ দাবি করছে হাজীগঞ্জ বাজারের পশ্চিম দিকে ‘পুরাতন বাস টার্মিনালে’ তাদের সিএনজি ষ্ট্যান্ড আছে। ওই স্থানে যদি ষ্ট্যান্ড হয়ে থাকলে কেন কর্তৃপক্ষ সিএনজি ওখানে পার্কিং করছে না। আর ষ্ট্যান্ড যদি চাঁদপুর-কুমিলস্না মহাসড়ক এর দু’পাশ হয় তাহলে ষ্ট্যান্ডের মালিক কে হতে পারে ? ‘পৌরসভা’ নাকি ‘সড়ক বিভাগ’। একাধিক ব্যক্তি বলেন, পৌরসভার বাজার ঘেঁষে সড়ক বিভাগের রাস্ত্মায় রয়েছে তাহলে পৌরসভা প্রতি বছরে লাখ লাখ টাকার ইজারা দেয়া ওই টাকার অংশিদার সড়ক বিভাগও। প্রতিনিয়ত হাজীগঞ্জ পশ্চিম বাজারের প্রধান সড়কে দেখা যায়, সিএনজি চালকরা যে জায়গা ব্যবহার করছেন তা সড়ক বিভাগের। নির্ধারিত ষ্ট্যান্ড না থাকায় বাজারের উপর সিএনজি চালকরা যাত্রী উঠা-নামা করছেন। এতে যেমনি ভাবে অন্যান্য মোটর যান চলাচলে বিঘ্ন ঘটছে, তেমনি ভাবে রাস্ত্মার দু’পাশের পথচারীরা দুর্ভোগের স্বীকার হচ্ছে। জানা যায়, চলতি বছরে হাজীগঞ্জ পৌর সভা একটি ইজারাধাররা ১৮ লক্ষ ৫০ হাজার টাকার টেন্ডারে নিয়েছে। কিন্তু টেন্ডারের এই টাকার আধৌ পৌর সিএনজি ষ্ট্যান্ড নেই! কিন্তু কিভাবে কর্তৃপক্ষ সিএনজি ষ্ট্যান্ডের নামে প্রতি বছরে একটি বড় ধরনের অর্থের দরপত্র আহবান করেন। না প্রকাশ না করার শর্তে জেলা কার্যালয়ে বিভিন্ন কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করে বছর শেষ হলে নতুন ভাবে দরপত্র আহবান করেন কর্তৃপক্ষ। ঐ দরপত্র অনুযায়ী ইজারাদাররা লোক নিয়োগ দিয়ে প্রতি সিএনজি ১০ টাকা হারে চালকদের কাছ থেকে আদায় করে আসছে। এ বিষয়ে ইজারা সংগঠনের আবু সুফিয়ান ও সূজন জানান, আমরা পৌরসভার কাছ থেকে ইজারা নিয়েছি। আমাদের কর্তৃপক্ষ ষ্ট্যান্ড কাগজে-কলমে দেখিয়েছেন ‘পশ্চিম বাজারে’। কিন্তু পশ্চিম বাজারের কোন স্থানে নেই। এখন একটি নির্ধারিত সিএনজি ষ্ট্যান্ড না থাকায় আমরা টাকা আদায় করতে পারছি না। কারণ গাড়ী চলতি অবস্থায় থামিয়ে টাকা আদায় করলে অনেক সময় দুর্ঘটনার আশঙ্কা থাকে। এ জন্য চালকরা টাকা না দিয়ে গাড়ী চালিয়ে চলে যায়। প্রতিনিয়ত হাজীগঞ্জ পশ্চিম বাজারের প্রধান সড়কে দেখা যায়, সিএনজি চালকরা যে জায়গা ব্যবহার করছেন তা সড়ক বিভাগের। নির্ধারিত ষ্ট্যান্ড না থাকায় বাজারের উপর সিএনজি চালকরা যাত্রী উঠা-নামা করছেন। এতে যেমনি ভাবে অন্যান্য মোটর যান চলাচলে বিঘ্ন ঘটছে, তেমনি ভাবে রাস্ত্মার দু’পাশের পথচারীরা দুর্ভোগের স্বীকার হচ্ছে।
জানা যায়, চলতি বছরে হাজীগঞ্জ পৌর সভা একটি ইজারাধাররা ১৮ লক্ষ ৫০ হাজার টাকার টেন্ডারে নিয়েছে। কিন্তু টেন্ডারের এই টাকার আধৌ পৌর সিএনজি ষ্ট্যান্ড নেই! কিন্তু কিভাবে কর্তৃপক্ষ সিএনজি ষ্ট্যান্ডের নামে প্রতি বছরে একটি বড় ধরনের অর্থের দরপত্র আহবান করেন। না প্রকাশ না করার শর্তে মানবসমাজকে জানিয়েছেন, জেলা কার্যালয়ে বিভিন্ন কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করে বছর শেষ হলে নতুন ভাবে দরপত্র আহবান করেন কর্তৃপক্ষ। ঐ দরপত্র অনুযায়ী ইজারাদাররা লোক নিয়োগ দিয়ে প্রতি সিএনজি ১০ টাকা হারে চালকদের কাছ থেকে আদায় করে আসছে। এ বিষয়ে ইজারা সংগঠনের আবু সুফিয়ান ও সূজন জানান, আমরা পৌরসভার কাছ থেকে ইজারা নিয়েছি। আমাদের কর্তৃপক্ষ ষ্ট্যান্ড কাগজে-কলমে দেখিয়েছেন ‘পশ্চিম বাজারে’। কিন্তু পশ্চিম বাজারের কোন স্থানে নেই। এখন একটি নির্ধারিত সিএনজি ষ্ট্যান্ড না থাকায় আমরা টাকা আদায় করতে পারছি না। কারণ গাড়ী চলতি অবস্থায় থামিয়ে টাকা আদায় করলে অনেক সময় দুর্ঘটনার আশঙ্কা থাকে। এ জন্য চালকরা টাকা না দিয়ে গাড়ী চালিয়ে চলে যায়।
শিরোনাম:
শনিবার , ২৬ এপ্রিল, ২০২৫ খ্রিষ্টাব্দ , ১৩ বৈশাখ, ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
এই ওয়েবসাইটের যে কোনো লেখা বা ছবি পুনঃপ্রকাশের ক্ষেত্রে ঋন স্বীকার বাঞ্চনীয় ।