স্টাফ রিপোর্টার
মেসার্স সকদি রামপুর এসএপি ব্রিকফিল্ডের পরিচালক সাইদুর পাটওয়ারী সাগর বিভিন্ন ইট ব্যবসায়ী, কয়লা ব্যবসায়ী এবং সাবেক মালিকেরসহ প্রায় নগদ ১ কোটি ২২ লাখ টাকা নিয়ে গা ঢাকা দিয়ে রয়েছে। ভুক্তভোগী পাওনাদাররা জীবনের সর্বস্ব হারিয়ে পাগলের মতো ছুটে বেড়াচ্ছেন। সাইদুল পাটওয়ারীর বাবা-মা, আত্মীয়-স্বজনের কাছে ঘটনাটি জানানোর পরেও কোনো সদুত্তর পাওয়া যাচ্ছে না। এ অবস্থায় গত ৩ জানুয়ারি ২০১৪ তারিখে পাওনাদারদের পক্ষ থেকে ইটভাটাটির সাবেক মালিক মুরাদ আলম পাটওয়ারী, নাজিউর রহমান হুজুর, আলাউদ্দিন শেখ, সুভাষ চন্দ্র সেন সহ উক্ত ইটভাটায় গিয়ে ইট ডেলিভারি বন্ধ রাখার অনুরোধ করেন। ইট ভাটাটির সাবেক মালিক জানান, গত ২ জানুয়ারি বৃহস্পতিবারের মধ্যে তার পাওনা ৭৭ লাখ টাকা পরিশোধ করার কথা থাকলেও ২/৩ দিন পার হবার পরও সে একটি টাকাও বুঝে পায়নি। তিনি দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, তার নিজের ইটভাটা পিবিএ ব্রিকফিল্ডের আগুন দু’বার দিতে হয়েছে। এতে তার ৮-১০ লাখ টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। বর্তমানে তিনি খুব অর্থনৈতিক সঙ্কটের মধ্যে দিয়ে দিন কাটাচ্ছেন। কিন্তু জালিমদের মনে এতোটুকু দয়া হয়নি।
ইটভাটাটির সাবেক মালিক মুরাদ পাটওয়ারীর কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান, সাইদুল পাটওয়ারী তার সৎ ভাই। কিন্তু সে তাকে আপন ছোট ভাইয়ের মতোই দেখতেন। ২০০২ সাল থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত আমি মুরাদ পাটওয়ারী চরম অর্থনৈতিক সঙ্কটের মধ্য দিয়ে ধার দেনা করে এমনকি নিজের স্ত্রীর স্বর্ণের গহনাগাটি বন্ধক রেখেও ইটভাটাটি চালিয়ে রাখি। কারণ বাবার কষ্টের উপার্জিত অর্থ দিয়ে এই ইট ভাটাটি করেছেন। তাই বাবার বড় ছেলে হিসেবে ইট ভাটাটি রক্ষা করা সন্তান হিসেবে তার দায়িত্ব ও কর্তব্য। তাই নিজের সর্বস্ব দিয়ে চেষ্টা কর ইট ভাটাটি রক্ষা করেছি। এটা আপনি সকদি রামপুর, বেহারিপুর এলাকাবাসীকে জিজ্ঞাসা করেন, তাহলে সকলে একই কথা বলবে।
২০০৬ সালের ৭ মে বিশেষ কারণে বাবা আমার কাছ থেকে শর্তসাপেক্ষে অনুরোধ করে উক্ত ইটভাটাটির দায়িত্ব বা পরিচালনার জন্য সাইদুরকে দেয়। ওই সময় ইট ভাটাটির দেনা ছিলো ২৮ লাখ টাকা। ইটভাটার মূলধন ছিলো ইট এবং মাটি, মেশিনারিজ সহ সর্বমোট ৯২ লাখ টাকা। বাবা আমাকে জানান, তিনি সাইদুরকে দিয়ে ইট বিক্রি করে সেই টাকা আমাকে পরিশোধ করবেন এবং মাটিসহ যাবতীয় মালের টাকাও আমাকে পরিশোধ করবেন। আমি যেন দেনার টাকা দিয়ে দেই। সেই কথা অনুযায়ীই আমি ইটভাটার দেনা পরিশোধ করি। উল্লেখ্য, বর্তমান দেনাদারদের মধ্যে সুবাস ও আনিছ বেপারীও ছিলেন। সাক্ষী হিসেবে তাদের জিজ্ঞাসা করতেও পারেন।
কিন্তু দুঃখের বিষয় এই ৯২ লাখ টাকা হতে আমাকে আজ ২০১৪ ইং সাল পর্যন্ত সর্বমোট টাকা দিয়েছে ১৫ লাখ ৫ হাজার। অবশিষ্ট ৭৬ লাখ ৯৫ হাজার টাকা আমাকে আজও দেয়নি। সেই প্রথম থেকে বাবা একটি কথাই বলছে সাইদুর ইট বিক্রি করতে পারছে না। সাইদুর টাকা দিচ্ছে না। সাইদুর টাকা দিলে আমি টাকা দিয়ে দিবো। এই ধরনের নানা কথা। সর্বশেষ গত ২০১৩ সালের প্রথম দিকে (অসুস্থ হওয়ার আগে) বাবা আমাকে জানান, সাইদুর এইবার ইটভাটা চালিয়ে আর চালাবে না। সে বিদেশ যাবে অথবা অন্য ব্যবসা ঢাকাতে করবে। সাইদুর যখন চলে যাবে তখন তোমার ৭৭ লাখ টাকার ইট, মাটি অন্যান্য জিনিসপত্র রেখে যাবে। সাইদুর পাটওয়ারী সঙ্গে বাবার নাকি এই ধরনের কথা হয়েছে। যেটা আমি সাইদুর পাটওয়ারীর মায়ের মুখেও শুনতে পাই। যেই কারণে আমি অপেক্ষা করতে লাগলাম।
হঠাৎ গত ১২ মার্চ ২০১৩ তারিখে বাবা গুরুতর ব্রেন স্ট্রোকে আক্রান্ত হন। উল্লেখ্য, গত ১৬ মার্চ দৈনিক চাঁদপুর কণ্ঠে নিজ পকেটের টাকা খরচ করে বাবার জন্য চাঁদপুরবাসী সকলের কাছে দোয়া চেয়েছি। ওই সময় বাবার দরকার ছিলো দোয়ার, টাকার না। বৃহস্পতিবার যখন শুনলাম বাবা অসুস্থ হয়েছে ওইদিন রাতের মধ্যে সকদি রামপুর বাবার জন্মস্থান সেখানে জুমার দিন মসজিদে মিলাদ ও দোয়া করিয়েছি। মহরম পাটওয়ারী বাড়ি জামে মসজিদ, বড় বাড়ি জামে মসজিদ, পশ্চিম সকদি জামে মসজি, হাপানিয়া নানার বাড়িতে পাটওয়ারী বাড়ি জামে মসজিদে ওই একই দিন শুক্রবার জুমার নামাজের পর মিলাদ ও দোয়ার আয়োজন করেছি। সেও আমারই নিজের পকেটের টাকা খরচ করে। আজ সাইদুর সাহেব, তার মা মোসাম্মৎ আছিয়া বেগম এবং তাদের কথিত মামুরা টানাহেঁছড়া করছেন অসুস্থ বাবাকে চাঁদপুরে এনে আমার বিরদ্ধে মিথ্যা সাক্ষী দেওয়াতে, ব্রিকফিল্ডটি আপনার দেয়া ভাড়াটিয়াদের বুঝিয়ে দিতে এবং সেই জালিমরাও ডিড বা চুক্তিনামা শুদ্ধ করার জন্য। যে ডিডে রয়েছে ৩নং কলামে ১ লাখ ৬০ হাজার পিচ ১নং ইট প্রতি বছর ভাড়া বাবদ- এটা না লেখে লেখেছেন ১ লাখ ৬০ হাজার টাকার ইট আবার লেখেছেন নতুন ৪নং কলামে ভাড়াটিয়াদের স্বার্থে ৫ বছর ইট বানাবে মাটি দিয়ে। এখানে স্বত্বে এই কারণেই আপনারা লিখেছেন, মুরাদ পাটওয়ারীর বোনের জমি হইতে মাটি উত্তোলন করিতে পারেন এবং মুরাদ পাটওয়ারীর যোগানো গাছ কেটে লাকড়ি হিসেবে ৫ বছর ভাটাতে কাঁচা ইট ডেবে গেলে বাড়ির অথবা মুরাদ পাটওয়ারীর বানানো অফিস রুমের টিন খুলে ভাটাতে আগুন বাচাতে পারবেন। আর না হলে আপনার নতুন ভাড়াটিয়াদের জ্বালানি খরচ বেড়ে যাবে।
২নং কলামে লেখেছেন ২০ লাখ টাকা জামানত হিসেবে বাবাকে দিয়েছেন বা ভাড়াটিয়ারা দিয়েছে। তাহলে বাবার সেই টাকা গেল কই? আমি আমার মা আমার দুই ভাই ও এক বোন সেই টাকার তো কানাকড়িও পেলাম না। আবার জানি বাবা তো অসুস্থ রোগী, সেতো বাথরুমেও যেতে পারে না। তাহলে বাবা ওই টাকা কোন ব্যাংক একাউন্টে রেখেছেন? এবং জামানাতের টাকা যেহেতু ফেরতযোগ্য তাহলে ৫ বছর পর এই ২০ লাখ টাকা কে ফেরত দেবে? বাবা নাকি আপনি? তখন সে বলবে, সে সাইদুর সাহেব নিজেই ফেরত দিবে। আমি এবং চাঁদপুরবাসী সবাই জানি, সাইদুর সাহেব এই কথাই বলবে। কিন্তু আমি মুরাদ পাটওয়ারী মনে করি মিথ্যা। কারণ সাইদুর সাহেব একজন ছিট। মিথ্যাবাদী, প্রতারক, বেঈমান, স্বার্থপর, এই ডিজিটাল যুগে বলা যায় মি. সাইদুর সাহেব ও তার পরিবার মলম পার্টি।
৬নং কলামে লিখেছেন, আপনার ভাড়াটিয়ারা কোনো ক্ষতি করতে পারবে না। ভালো কথা। যদি ক্ষতি করে তাহলে ক্ষতিপূরণ কে দেবে? আপনি, নাকি আমি, নাকি আমার বাবা বলেন?
সর্বশেষ কলাম ৯ নাম্বারে আপনি এবং আপনার ভাড়াটিয়ারা লিখেছে প্রথমপক্ষের পুত্র সাইদুর পাটওয়ারী ভাড়া বাবদ ইট পাবে এবং সকল দায়-দায়িত্ব সে পালন করবে। আমার প্রশ্ন, গত চার মাসের মধ্যে আপনি কি দায়িত্ব পালন করেছেন? অপমান অপদস্থ করলেন নতুন ভাড়াটিয়াদের আপনি রইলেন গাঢাকা দিয়ে। আমি দিনের আলোতে গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের এবং স্থানীয় একাধিক প্রিন্ট মিডিয়া ও ইলেকট্রনিক মিয়িার সাংবাদিকদের উপস্থিতিতে ইটভাটায় তালা ঝুলালাম এবং ৪ টা পিলার লাগালাম এবং বললাম আব্বা স্ব-শরীরে এসে যাকে ইচ্ছে তাকে দেবে। আপনি আপনার ভাড়াটিয়া মাস্তান দিয়ে রাতের আঁধারে সেই তালা এবং পিলার ভাঙলেন ঢাকায় বসে থেকে। আর আইনগত অপরাধী বানালেন নতুন ভাড়াটিয়া মোশারফ সাহেবকে এবং তার প্রতিনিধি মোস্তফা মালকে। আগুন বন্ধ রাখলো আপনার পাওনাদাররা, আগুন দিতে অনুমতি দিলো আমার মা। বিনিময়ে আপনার ভাড়াটিয়ারা কথা দিলো এক সপ্তাহের মধ্যে আপনাকে চাঁদপুর হাজির করে নাকে খত দেয়াবে।
তবে একথা ঠিক, আপনার নতুন ভাড়াটিয়াদের কথার মূল্য আছে। তারা সেই কাজ করতে পেরেছে। কিন্তু দুঃখের সাথে জানাচ্ছি যে, কেমন পুত্র হলে নিজের অপরাধে আপন মাকে … দিতে পাঠায়। কেমন পুত্র হলে নিজের অপরাধের শাস্তি নিজে না হয়ে মাকে পাঠায় শাস্তিভোগ করার জন্য। সমাজে এই ধরনের পুত্রকে কি বলে আপনার দৃষ্টিতে জালিম সন্তান।
এই সেই সাইদুর পাটওয়ারী যে সাইদুর পাটওয়ারী গত ২০/৪/১৩ তারিখে দৈনিক চাঁদপুর কণ্ঠের পত্রিকাতে টাকা খরচ করে লিখেছেন, মুরাদ পাটওয়ারী আমার ‘সৎভাই’। বাবার অসুস্থতার সুযোগে সে তার স্বার্থ হাসিল করেছে। মুরাদ পাটওয়ারী নাকি তার ব্যবসায়িক সুনাম, সামাজিক সুনাম, মামু-ভাগিনার সম্পর্ক ইত্যাদি ইত্যাদি নষ্ট করেছে।
তো সাইদুর পাটওয়ারী সাহেব এমন কি প্রমাণ হলো মিথ্যা দিয়ে কি সত্য ঢাকা যায়? সাইদুর সাহেবকে উদ্দেশ্য করে আল্লাহ্ পাকের একটি বাণী বলি-
সত্য সমাগত, মিথ্যা অপসৃত,
মিথ্যার পরাজয় অবশ্যম্ভাবী। (সূরা : ইসরা, আয়াত : ৮১)
যদিও সাইদুর সাহেব বিবিএ পাস কিন্তু ওনার নতুন ভাড়াটিয়াদের কেউ কেউ বলে সাইদুর সাহেব নাকি ওয়ান পাসও না। তাই আমি সন্দেহ করছি সে উপরোক্ত এই আয়াত বুঝতে পেরেছে কি-না। তাই একটু সহজ কলে বলি, আল্লাহ্ পাক বলেছেন :
যখন সত্য-মিথ্যার সামনে এসে দাঁড়ায়, তখন মিথ্যা বিলুপ্ত হয়ে যায়। মিথ্যা তার প্রকৃতিগত কারণেই বিলুপ্ত হওয়ারই কথা। (সূরা- ইসরা, আয়াত : ৮১)
তখন এই জন্য বলেছি, আমি মুরাদ পাটওয়ারী পকেটের টাকা খরচ করি অসুস্থ বাবার জন্য দোয়া পাওয়ার জন্য। আর উনি সাইদুর পাটওয়ারী পকেটের টাকা খরচ করে বাবার সম্মান নষ্ট করার জন্য, কথিত মামুর হয়ে বড় ভাইকে খারাপ কথা বলা, মিথ্যা অভিযোগ করা, নিজে অপকর্ম করার জন্য আগাম সেই অপকর্মের দোষ আমার উপর চাপিয়ে দেয়া নির্লজ্জের মতো।
তো যাই হোক সকলের অবগতির জন্য জানাচ্ছি যে, গত ২৫/১২/১৩ তারিখে সাইদুর পাটওয়ারীর মা নতুন ভাড়াটিয়াদের চাপে চাঁদপুর আসতে বাধ্য হয়। সকদি রামপুর আমাদের নিজ বাড়িতে এক শালিস অনুষ্ঠিত হয। উক্ত সালিশে আমার মা, চাচা, মামা, সাইদুর পাটওয়ারী মার বাড়ির আত্মীয়-স্বজন, স্থানীয় মেম্বার ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতিতে সিদ্ধান্ত হয় আমার বাবার কাছ থেকে আমি যে ২ কোটি ৪২ লাখ পঞ্চাশ হাজার টাকা পাই সেই টাকার দায়িত্ব আমার মা এবং সাইদুর পাটওয়ারীর মাকে দেয়া হয়। যেহেতু টাকা আমি আমার পিতার কাছে পাই, সেহেতু ইট ভাটার যে কোনো সিদ্ধান্ত আমি নিতে পারি। সেই জন্য ১ সপ্তাহের মধ্যে ইট ভাটা বাবদ ৭৬ লাখ ৫০ হাজার টাকা বাবার থেকে অথবা প্রয়োজনে সাইদুল পাটওয়ারীর মার কাছ থেকে পরিশোধ করিবে। পরবর্তীতে বাদ বাকি টাকা নগদ ক্যাশ হোক অথবা সম্পদ দিয়ে হোক তাদের দুইজনকে ব্যবস্থা করতে হবে। এই মর্মে আমি তারা দুইজন সাদা কাগজে স্বাক্ষর করি। সেই কাগজ মেম্বার চাচা এর পরিপ্রেক্ষিতে উক্ত ব্রিক ফিল্ডটি নতুন ভাড়াটিয়াদের চালাতে দেই। কিন্তু ১ সপ্তাহ হবার পরেও আমাকে কোনো টাকা পয়সা পরিশোধ করেনি। সাইদুর পাটওয়ারীর মা কথা দিয়ে কথা রাখেনি। বরং সাইদুর পাটওয়ারী সেই মেম্বার, আমার চাচা, আমার দাদিকে গালমন্দ করে। এবং বলে তার মার থেকে জোর করে সই রেখেছে।
এই অবস্থায় গত ০৩/০১/১৪ তারিখে ৮ দিন পার হবার পর উক্ত ইটভাটায় গিয়ে দেখতে পাই আমি ছাড়াও আরো অনেকে পাওনাদার অপেক্ষা করছে ইটভাটায়। তারা সাইদুর পাটওয়ারীর সাবেক ম্যানেজার মোস্তফা মালের সঙ্গে কথা বলছিলো। কিন্তু আমার উপস্থিতি টের পেয়ে ম্যানেজার মোস্তফা মাল তখন দৌড়ে নদী পার হয়ে চলে যায়। কিন্তু ইট ভাটায় ম্যানেজার উপহার দেয়া সাইদুর পাটওয়ারী ব্যবহৃত আর এক্স হোন্ডাটি ইটভাটায় রেখে যায়। আমি উপস্থিত পাওনাদারদের জিজ্ঞাসা করলে তারা জানায়, এই যে ম্যানেজার মোস্তফা মাল সেই আমাদের থেকে ক্যাশ মেমোতে সই দিয়ে টাকা নেয়। এবং আপনাদের ইট ভাটা, ভাইয়ে ভাইয়ের খারাপ সম্পর্ক, এবং আপনার বাবার মান-সম্মান নষ্ট করার পিছনে এই মোস্তফা মাল দায়ী। এতেই প্রমাণ হয় আমি যখন ইটভাটায় যাই তখনই কেন মোস্তফা মাল পালিয়ে যায়। কারণ মোস্তফা মাল নিজের বিবেকের কাছেই অপরাধী।
শিরোনাম:
রবিবার , ৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিষ্টাব্দ , ২৪ ভাদ্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
এই ওয়েবসাইটের যে কোনো লেখা বা ছবি পুনঃপ্রকাশের ক্ষেত্রে ঋন স্বীকার বাঞ্চনীয় ।