এম.সাখাওয়াত হোসেন মিথুন :
২০১২ সালের জেএসসি ও জেডিসি পরীক্ষার ফলাফলে উপজেলায় শীর্ষস্থান অর্জন করেছে হাজীগঞ্জ পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়। এ বছর উপজেলার ৩২টি স্কুলের মধ্যে এ বিদ্যালয়টি শীর্ষ স্থান অর্জন করে। এ বিদ্যালয় থেকে ১’শ ৯৩ জন ছাত্রীর মধ্যে ৪৮ জন, এ পেয়েছে ৮০ হন, এ- ৪৩ জন, বি ১৭, সি ৫ জন, এর মধ্যে বিদ্যালয়ের পাশের হার শতভাগ। এ বিষয়ে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক (ভারপ্রাপ্ত) মোঃ দেলোয়ার হোসেন জানান, এ বছর উপজেলার মধ্যে শীর্ষ স্থান অর্জনের পিছনে অত্র বিদ্যালয়ের সভাপতি, শিক্ষক মন্ডলী এবং অভিভাবকবৃন্দের সার্বিক সহযোগিতার কারণেই তা অর্জন করা সম্ভব হয়েছে। এ ছাড়া ছাত্রীদের আন্তরিক প্রচেষ্টার কারণে বিদ্যালয়ে শতভাগ সাফল্য অর্জন করে। আগামীতেও এ ধারাবাহিকতা বজায় থাকবে বলে আমার বিশ্বাস। এ ছাড়া উপজেলার রান্ধুনীমুড়া হাইস্কুল ১৩৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে এ+ ১জন, এ ৪৬ জন, এ- ৪৭ জন, বি- ২৯ জন, সি- ১৩ জন, পাশের হাত শতভাগ, প্যারাপুর হাইস্কুল শতভাগ ৬৪ জন ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে এ+ ৬ জন, এ ২৩ জন, এ- ২০ জন, বি- ১২ জন, সি- ৩ জন পাশের হার শতভাগ। বলাখাল জে.এন. উচ্চ বিদ্যালয় ১১১ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে এ ৫২ জন, এ- ৪১ জন, বি ১৭ জন, সি ১ জন, পাশের হার শতভাগ। হাজীগঞ্জ আমিন মেমোরিয়াল উচ্চ বিদ্যালয় ২০৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে এ+ ১৮ জন, এ ৬৪ জন, এ- ৫২ জন, বি ৪৭ জন, সি ২৬ জন, বাকিলা উচ্চ বিদ্যালয় ৯৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে এ+ ১ জন, এ ৬৯ জন, এ- ৪৭ জন, বি ৫৭ জন, সি ২১ জন, পাশের হার ৯৯%। টংঙ্গীরপাড় উচ্চ বিদ্যালয় ১৬৮ জন পরীক্ষার্থীর এ ৪০ জন, এ – ৩৪ জন, বি ৩৮, সি ৪৪ জন, ডি ২ জন, পাশের হার ৯৪%। মৈশাইদ পল্লী মঙ্গল উচ্চ বিদ্যালয় ৪৫ জন ছাত্র-ছাত্রীর মধ্যে এ ৭ জন, এ- ২৭ জন, বি ১০ জন, সি ১ জন, পাশের হার শতভাগ। পালিশারা উচ্চ বিদ্যালয় ১১৭ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে এ+ ৬, এ ৬৬, এ- ৩৩, বি ৮, পাশের হার শতভাগ। ধড্ডা পপুলার উচ্চ বিদ্যালয়, ১০৯ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে এ+ ৪, এ ৪৪, এ- ৪৮, বি ১২, সি ১, পাশের হার শতভাগ। বড়কুল বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ৫২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে এ+ ১ জন, এ ২৫, এ- ৯, বি ১২, সি ৫, পাশের হার শতভাগ। নাসিরকোট উচ্চ বিদ্যালয় ১৮২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে এ+ ৪জন, এ ৩১, এ- ৫৪ জন, বি ৪৯ জন, সি ৩৮, ডি ৩ জন পাশের হার ৯৮ ভাগ। মেনাপুর বাদশা মিয়া উচ্চ বিদ্যালয় ১২২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে এ ৮ জন, এ- ৪ জন, বি ৮ জন, সি ৫৭ জন, ডি ২১ জন, পাশের হার ৮০%। বলিয়া উচ্চ বিদ্যালয় ১১০ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে এ ২৪ জন, এ- ২১ জন, বি ২৯ জন, সি ৪০ জন, ডি ১ জন পাশের হার ৯৭%। সুহিলপুর উচ্চ বিদ্যালয় ১৩৫ জন ছাত্র-ছাত্রীর মধ্যে এ+ ১০, এ ৫১, এ-৪২, বি ২৪ জন, সি ৭ জন, পাশের হার ৯৯%। রাজারগাঁও উচ্চ বিদ্যালয় ২৪০ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে এ+ ১ জন, এ ২৪ জন, এ- ২৮, বি ২৬, সি ৮৯, ডি ১৬, পাশের হার ৭৭ ভাগ। রামপুর উচ্চ বিদ্যালয় ৩১২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে এ+১১, এ ৭৩, এ- ৮৮, বি ১০৯, সি ৩১, পাশের হার শতভাগ। বেলচোঁ উচ্চ বিদ্যালয় ১২৫ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে এ+২, এ ৬৭, এ-৪৪, বি ১২, পাশের হার শতভাগ। মেনাপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ৩২ জন ছাত্রীর মধ্যে বি ১ জন, সি ১৪ জন, ডি ১ জন, পাশের হার ৫০%। পিরোজপুর হাইস্কুল ৯৮ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে এ+২, এ ৩৪, এ- ৩২, বি ২২, সি ৩, পাশের হার শতভাগ। মালিগাঁও উচ্চ বিদ্যালয় ৯৩ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে এ+১, এ ৩৫, এ- ৩১, বি ১৭, সি ৮, পাশের হার ৯৪ ভাগ। অলিপুর উচ্চ বিদ্যালয় ৮২ জন ছাত্র-ছাত্রীর মধ্যে এ ৪৩, এ- ২৯, বি ৮ জন, সি ২ জন, পাশের হার শতভাগ, বলাখাল চন্দ্রবান বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ১২৭ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে এ ৩৮ জন, এ-৪৪ জন, বি ৩০ জন, সি ১৩ জন, ডি ১ জন, পাশের হার ৯৯ %। সপ্তগ্রাম বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ৬২ জন ছাত্র-ছাত্রীর মধ্যে এ+ ১, এ ১৬, এ- ২২, বি ১৯, সি ৪, পাশের হার শতভাগ। বড়কুল রামকানাই উচ্চ বিদ্যালয় ১১১ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে এ ২০, এ-২৫, বি ৩০, সি ২৪, ডি ২, পাশের হার ৯১%। দেশগাঁও জয়নাল আবেদীন উচ্চ বিদ্যালয় ১০২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে এ ৪১ জন, এ- ৩৯ জন, বি ১৮ জন, সি ১০ জন, ডি ২ জন, পাশে হার ৯৯%। শ্রীপুর উচ্চ বিদ্যালয় ৬৪ জন পরীক্ষার্থী এ ১ জন, এ- ৯ জন, বি ৫ জন, সি ৩০ জন, ডি ৫ জন, পাশের হার ৭৮%। রামচন্দ্রপুর উচ্চ বিদ্যালয় ১৪৭ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে এ+২, এ ৫০, এ-৫৮, বি ৩০, সি ৭, পাশের হার শতভাগ। জগন্নাথপুর হাজী এরশাদ মিয়া উচ্চ বিদ্যালয় ১৭৮ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে এ+ ১ জন, এ ৩৯, এ- ৬৩, বি ৩০ জন, সি ৩৪ জন, ডি ৪ জন, পাশের হার ৯৬%। বোরখাল উচ্চ বিদ্যালয় ৪২ জন ছাত্র ছাত্রীর মধ্যে এ ১২ জন এ-১৬, বি ১৪, পাশের হার শতভাগ। হাজীগঞ্জ পাইলট হাইস্কুল এন্ড কলেজ ২৮১ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে এ+১৮, এ ১৪৮, এ- ৮৪, বি ২৮, সি ২, পাশের হার ৯৯%। আল কাউছার স্কুল ৬২ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে এ+ ১১ জন, এ ৩৬ জন, এ- ১১, বি ৩ জন, সি ১ জন, পাশের হার শতভাগ। এ বিষয়ে হাজীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ এমরান হোসেন জানান, গত বছরের ন্যায় এ বছর ভাল ফলাফল এসেছে। আগামীতে আরো ভাল ফলাফলের জন্য বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকগণকে কার্যকর ভূমিকা রাখার জন্য বলা হয়েছে।