সাখাওয়াত হোসেন (মিথুন):
হাজীগঞ্জে বিদ্যুৎ ভোগান্ত্মি চরম আকার ধারণ করেছে, বিদ্যুতের এত বিপর্যস্ত্ম অবস্থা দেশের আর কোথাও আছে কি না জানা নাই। হাজীগঞ্জে বিদ্যুতের লো-ভোল্টেজ কাহিনী রূপকথার গল্পকেও হার মানায়। বিদ্যুৎ ভোগান্ত্মি এবং বিদ্যুৎ বিল হাজীগঞ্জবাসীর পিছু ছাড়তে চায় না বরং আরো একধাপ বেড়েছে। হাজীগঞ্জের বিদ্যুৎ সমস্যা সমাধান নিয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দেওয়া আশ্বাস বারবার সমাধান নিয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দেওয়া আশ্বাস বারবার ব্যর্থ হচ্ছে। মিথ্যা আশ্বাসের ক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছেন গ্রাহকরা। তারা মিথ্যা সান্ত্বনা নয়, বাস্ত্মবায়ন চান। হাজীগঞ্জে বিদ্যুতের করুণ কাহিনি যে কোন চিত্রনাট্যের আকর্ষণীয় গল্প হতে পারে। হাজীগঞ্জে অধিকাংশ এলাকায় ফেইজ টপু ফেইজ লাইন ব্যবহার করা হয় যদিও এই লাইন ব্যবহার করা সম্পূর্ণ অবৈধ। প্রতিদিন সন্ধ্যায় বিদ্যুতের ১০০ ভোল্টের বাতি জ্বলছে কি না তা টর্চ লাইট দিয়ে ধেখতে হয়। তা ছাড়া লোড শেডিং তো আছেই। প্রতিদিন গড়ে ১৫ থেকে ২০ বার বিদ্যুৎ আসা-যাওয়া করে। বিদ্যুতের ভোগান্ত্মি পিছু ছাড়ছে না। প্রায়ই সকাল দুপুর, রাতে বিশেষ করে ছাত্র/ছাত্রীরা পড়ালেখা সমস্যা চরমে এবং কলকারখানা বিভিন্ন কোম্পানী সহ ফ্রিজ, কম্পিউটার, ফটোষ্ট্যাট মেশিনসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ মেশিনারী ব্যবহার না করার কারণে মানুষের ভোগান্ত্মি দিন দিন বিপর্য্যয় হয়ে পরেছে। সর্বস্ত্মরের গ্রাহকরা এখন ক্ষব্ধ। অনেক গ্রাহক অতিষ্ঠ হয়ে তাদের লাইন কেটে নেওয়ার জন্য স্থানীয় বিদ্যুৎ অফিসে যোগাযোগ করছেন। জানাগেছে, হাজীগঞ্জের প্রধান সমস্যাগুলোর মধ্যে অন্যতম সমস্যা হচ্ছে বিদ্যুৎ।
শিরোনাম:
বৃহস্পতিবার , ২০ মার্চ, ২০২৫ খ্রিষ্টাব্দ , ৬ চৈত্র, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
এই ওয়েবসাইটের যে কোনো লেখা বা ছবি পুনঃপ্রকাশের ক্ষেত্রে ঋন স্বীকার বাঞ্চনীয় ।