উল্লেখ্য, ২০১৯-২০ অর্থবছরে চাঁদপুর জেলায় ৪১৬ জন রোগীকে সর্বমোট ২ কোটি ৮ লাখ টাকা অনুদান প্রদান করা হয়েছে। জেলা প্রশাসক, চাঁদপুরের অনুমোদনক্রমে ৩য় ও ৪র্থ কিস্তিতে ১৬৯ জন রোগী এ সুবিধা পেলেন।
সুবিধাভোগীগণ হলেন : আলাউদ্দিন মিজি, ফাতেমা বেগম, আঃ কাদির মাল, মোঃ আলী আববর প্রধানীয়া, জেসমিন বেগম, আলিউদ্দীন দেওয়ান, আয়েশা বেগম, আকলিমা আক্তার, জেবুন্নেছা আক্তার, মর্জিনা বেগম, সেলিনা বেগম, লিটন হাওলাদার, পারভীন, হাজেরা বেগম, মোঃ শাহজাহান, মোঃ সেলিম দর্জি সুমি আক্তার, বিউটি দে, পারুল আক্তার, আয়শা বেগম, শামীম গাজী, লুৎফুর নাহার, ফাতেমা বেগম, মোঃ মিজানুর রহমান, হারুন অর রশিদ, শাহজান মিয়া, মায়া রাণী, নজরুল ইসলাম, মোঃ আব্দুস সাত্তার, খোর্শেদা বেগম, জামাল হোসেন, ফখরুল ইসলাম, জান্নাতুল ফেরদাউছ, মোঃ মোতাহের হোসেন পাটোয়ারী, মোঃ আমান উল্যাহ, মোঃ নুরুন্নবী, কাজী মোঃ আবব্দুল কুদ্দুস, মোঃ ইউনুছ, মোঃ সুপ্রিম, আমির হোসেন, ওমর ফারুক মোঃ শিবি্বর, মোঃ কালাম মিজি, মোঃ ঈমান হোসেন, মোঃ ফজলুল হক, মোঃ আবদুল হক, মকবুল হোসেন, মোঃ আবু মুছা, সুজাত আলী গাজী, মোঃ আবদুস সালাম খান, তানজীদ তোহা, শামছুন্নাহার, কবির হোসেন, মোঃ জাফর আলী, শাকিয়া আক্তার, রহিমা বেগম, মোঃ সহিদ উল্যা, উম্মে সালমা, আমেনা বেগম, লক্ষ্মী রাণী সরকার, সায়েরা বেগম, সাবিত্রী সূত্রধর, সাবানা বেগম, আমেনা বেগম, আঃ মান্নান বকাউল, লুৎফুর নাহার লাখি, মোঃ আঃ ছালাম, আশুরা বেগম, মফিজুল ইসলাম, ফরিদা ইয়াছমিন, শফিকুর রহমান, শাহা সরকার, সালেহা বেগম, রূপা বেগম, খালেক জমাদার, অজয় কুমার রায়, তামান্না আক্তার সুমি, মোঃ আবু খন্দকার, মোঃ নিজামুদ্দিন, মোঃ সেলিম শেখ, আব্দুর রেজ্জাক চৌকিদার, শেফালী বেগম, পারভীন আক্তার, সুমাইয়া আক্তার, তৌহিদ মজুমদার, মোঃ নূরুল ইসলাম, ইমাম হোসাইন, মোঃ আঃ রব, এনায়েত হোসেন, ফাতেমা আক্তার, মোঃ বাবুল মিয়া, ইয়াছমিন, মুহাম্মদ উল্যাহ, জোবায়েদা গুলশান আরা, কানাই লাল দে, মোঃ সাইফুল ইসলাম, তাছলিমা বেগম, বাবুল সূত্রধর, সেলিনা আক্তার, মোঃ রফিকুল ইসলাম ভূঁইয়া, মোঃ মামুন খান, মোঃ মনির গাজী, দিপু মন্ডল, ছায়া রাণী দাস, মোঃ নোয়াব আলী দর্জি, খালেদা বেগম, মোঃ তাজুল ইসলাম, মোঃ আবুল খায়ের, আলী আক্কাছ, আনোয়ারা বেগম, মোঃ মোশারফ হোসেন খান, বাবুল ভূঁইয়া, মর্জিনা বেগম, মোঃ সেলিম খান, মোঃ বাদশা মিয়া গাজী, মমতাজ বেগম, মোঃ আব্দুল মান্নান মিয়া, আব্দুল মান্নান, শংকরী রাণী ঘোষ, মুকুল কুমার ঘোষ, আঃ হক রাড়ী, ইন্দ্রজিৎ দাস দেওয়ান, মনোয়ারা বেগম, শৈলেন গোস্বামী, সুধীর দাস, মোঃ মোফাজ্জল হোসেন সুমন, বলাই চন্দ্র কুড়ি, মোঃ আব্দুল মালেক পাটোয়ারী, আঃ মান্নান সোবহান, সুমা বেগম, কাজলী বেগম, এএসকে কিবরিয়া, মোঃ মফিজ মিয়া, বিশ্বনাথ দাস, জাহানারা বেগম, জয়দেব সাহা, মোঃ বোরহান উদ্দিন দেওয়ান, অরুন চন্দ্র মিশ্র, অঙ্গন, সুবল চক্রবর্ত্তী, সাফিয়া বেগম, আব্দুল বারেক, আব্দুল মান্নান, মোঃ ইলিয়াছ মজুমদার, কাঞ্চন মিয়া, মোঃ দেলু মিয়া, জামিনা বেগম, মোঃ ইমাম হোসেন, দ্বীন ইসলাম, মোঃ সহিদ উল্যা সরকার, দেলওয়ারা বেগম, মোঃ তাজুল ইসলাম, আবুল কালাম, আজিজুল হক, ইশরাত জাহান মীম, জাহিমাতুল ইসলাম, তাবাচ্চুম, নোসাইবা, আমিন খান, মোঃ ইয়াছিন, রিমা আক্তার, আরমান মিজি, মেহেদী হাসান, মনি, মাহফুজ, মারিয়া আক্তার, মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, মোঃ শাকের মিয়াজী, কল্পনা আক্তার, মোঃ মোয়াজ্জেন হোসন রবিন, এবং শারমিন সুলতানা। সর্বমোট ক্যান্সার ৭১, কিডনী ২৭, লিভার সিরোসিস ১০ স্ট্রোকে প্যারালাইজড ৪৩, জন্মগত হৃদরোগ ৫ এবং থ্যালাসেমিয়া রোগী ১৩ জন। অপর সুবিধাভোগীগণের চেক সংশ্লিষ্ট উপজেলায় প্রেরণ করা হয়েছে।
চাঁদপুর নিউজ সংবাদ