
এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়, সুকুমারের মৃত্যুকে ধামাচাপা দেয়ার জন্য পুলিশ হাসপাতালে আসার পূর্বেই সুকুমারের লাশ তড়িঘড়ি করে বাড়িতে নিয়ে যায়। প্রতিপক্ষরা বিত্তশালী হওয়ায় সুকুমারের মৃত্যুকে ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা করছে।
উল্লেখ্য, সুকুমার স্ত্রী ও ৩ ছেলে রেখে যান। নিহত সুকুমারে স্ত্রী স্বর্ণাবালার আহাজারিতে আকাশ বাতাস ভারী হয়ে উঠে। সে কাঁদতে কাঁদতে বলে, আমার স্বামীকে তপন, রাধা, অরুণ, রিপন, হরি দয়াল মেরে ফেলেছে। আমি স্বামী হত্যার বিচার চাই।