রিফাত কান্তি সেন:-
আর কদিন পর ই সনাতন ধর্মালম্ভীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দূর্গা পূজা শুরু হতে যাচ্ছে।
আর তাই ব্যাস্ত সময় পার করছেন প্রতিমা কারিগড় রা।
প্রতিবারের ন্যায় এবার ও কারিগড়রা প্রতিমাকে সৌন্দর্য বর্ধনে বর্ধপরিকর।
নিজের সর্বচ্চ চেস্টা দিয়ে সকল কারিগড়রা ই চান প্রতিমার সৌন্দর্য বৃদ্ধি করতে।
যেমন টা করে যাচ্ছেন ছবির প্রতিমা কারিগড় জীবন পাল(ফরিদপুর)।
তিনি জানান, এবার তিনি চাঁদপুরের উল্যেখযোগ্য ১৫ টি মন্দিরে প্রতিমা তৈরি করেন।
যার মাঝে অন্যতম হরিসভা,গোপালের আখড়া।
ছবি:- ফরিদগঞ্জের, কড়ৈতলী শ্রী শ্রী রামকৃষ্ণ আশ্রম থেকে তোলা।
১ লা কার্তিক ১৪২২ বাংলা (১৯ অক্টোবর ২০১৫ ইং)ষষ্ঠী পূজার মধ্যে দিয়ে শারদীয় দূর্গা উৎসব শুরু।
এবং ৪ ঠা কার্তিক (২২শে অক্টোবর) বিজয়া দশমীর মাধ্যেমে প্রতিমা বিসর্জন এর মাধ্যেমে সমাপ্তি ঘটবে শারদীয় দূর্গা উৎসব এর।
বর্ষার শেষ, শরৎ এর আগমনে প্রকৃতি যখন অপূর্ব রুপে সজ্জিত ঠিক তখন ই দূর্গার মর্ত্যে আগমন কে সনাতন ধর্মালম্ভীরা শান্তির বার্তা বাহক হিসেবে ই মনে করেন।
দুষ্টের দমন,সৃষ্টের পালনে, মা যুগে যুগে আসিতেছে লোকস্মরনে।
সনাতন ধর্মালম্ভীদের বিশ্বাস,ধরনীর বুকে মা আসবেন নতুন কোন বার্তা নিয়ে।
তারা বিশ্বাস করেন অসীম ক্ষমতার অধিকারী দেবী দূর্গা দুঃখ কষ্ট বিতাড়িত করবেন।
দেবী আসছেন আর তাই সনাতন ধর্মালম্ভীরা দেবী বরণে ব্যাস্থ সময় অতিবাহিত করছেন।
তাদের বিশ্বাস বছরে এই সময় টা তে দেবী দূর্গা স্বর্গ লোক ছেড়ে,স্বামীর ঘৃহ ছেড়ে স্বল্প সময়ের জন্য মর্ত্যে ধরা দেন তার ভক্তদের।
সনাতন ভক্তদের বিশ্বাস দেবী এবার বসুন্ধরাকে শস্য পরিপূর্ন করে দিবেন।
দেবী বরনে মন্দির গুলোকে ও নানা সাজে সজ্জিত করা হচ্ছে।
এবার অপেক্ষার পালা,ভক্তরা অপেক্ষার প্রহর গুনছেন কবে আসবেন মা,দেরি যে আর সয় না।