খোলা আকাশের নীচে মুক্ত পাখি যেমন উড়ে বেড়ায় , তেমনি মানব জাতি ও চায় তার নিজ নিজ মাতৃভূমিতে স্বাধীনভাবে বিচরন করতে।কিন্তু পরাধীনতার শৃঙ্খল যখন পায়ের কাছে আসে,তখনই তারা সংগ্রামী হয়ে উঠে। তখন গায়ের রক্ত টগবগিয়ে ওঠে।
১৯৪৭ সালে উপমহাদেশ থেকে ব্রিটিশরা বিতারিত হলে ভারত ও পাকিস্তান নামে স্বাধীনতা অর্জন করে দু’টো দেশ। বাংলাদেশের ভাগ্যে তখনি বিজয় জোটেনি।বাংলার মানুষ আবেগ প্রবন এর সাথে রয়েছে সীমাহীন মায়া । এ মায়ায় দীর্ঘ দিন মিল বন্ধনে আবদ্ধছিল পশ্চিম পাকিস্তানের সাথে ।
চির ধরল বন্ধনে –বৈশম্যনীতির ফলে। পরাধীনতার হাত থেকে মুক্তি পেতে ১৯৭১ সালে ২৬মার্চ শুরু হয় মুক্তির সংগ্রাম। দীর্ঘ নয মাস সংগ্রাম করার পর মুক্তিযুদ্ধ আমাদেরকে দিযেছে স্বাধীনতা, স্বাধীনভূমি, স্বাধীনজাতি, স্বাধীনপতাকা এবং সার্বভৌমত্ব। এর মাঝে লুকিয়ে আছে গোপন অশ্রু, অনেক ত্যাগ, অনেক বেদনা এবং করুন ইতিহাস।
অবশেষে ১৯৭১ সালে ১৬ই ডিসেম্বর স্বাধীন বাংলাদেশের বিজয় পতাকা বাংলার মাটিতে উড্ডিত হয়। বিনিময়ে হারাতে হয়েছে ৩০লাখ তাজা প্রাণ এবং ২লাখ মা-বোনের ইজ্জত।
মুক্তিযুদ্ধ আমাদের সংস্কৃতিকে করেছে সমৃদ্ধ, করেছে অলন্কৃত । সংস্কৃতিও দিয়েছে মুক্তিযুদ্ধকে বহু স্বরলিপি উপহার ।
এমনি একটি স্বরলিপি “এক সাগর রক্তের বিনিময়ে
বাংলার স্বাধীনতা আনলে যারা
আমরা তোমাদের ভুলব না ”
এই স্বরলিপির সাথে আমাদের বাস্তবতার কোন মিল নেই। আসুন আমরা এখনই একজন দেশপ্রেমিকের জীবনচিএ ছবির মাধ্যমেই দেখি
গেল একজন দেশপ্রেমিকের কথা । এবার একজন অতীত নেতার ছবি তুলে ধরলাম । একজন সাধারণ নাগরিক হিসাবে বর্তমান মহান দেশ দরদী নেতাদের কাছে আকুল আবেদন আপনারা এই মহান নেতার জীবনচিএটুকু অবলোকন করুন এবং বাস্তব জীবনে প্রয়োগ করুন।
লেখক:
এম.এইচ.মাহিন